বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক সৃষ্টি করে ১২ নভেম্বর নরসিংদীতে উদ্বোধন হলো ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ এবং দক্ষিণ এশিয়ার সর্বপ্রথম সার কারখানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এই কারখানাটিতে বার্জার পেইন্টস-এর বিভিন্ন উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন কোটিং ব্যবহার করা হয়েছে।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বারা উদ্বোধনকৃত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এই সার কারখানাটির কাজ সম্পূর্ণ শেষ হতে এখনো আরও কিছু সময় বাকি। দৈনিক আনুমানিক ২,৮০০ মেট্রিক টন ইউরিয়া, ১,৬০০ মেট্রিক টন দানাদার অ্যামোনিয়া এবং বার্ষিক ৯,২৪,০০০ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এই কারখানাটি পরিবেশবান্ধব ‘সবুজ সার’ উৎপাদন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কারখানাটি আরও নিশ্চিত করে, এখান থেকে ক্ষতিকর কোনো দূষিত উপাদান যেন পরিবেশে ছড়াতে না পারে। তাই সকল দূষিত পদার্থ কারখানার ভেতরই সংগ্রহ করে পরিশোধন করা হয়।
কারখানার কাঠামোর ভেতরে অত্যন্ত ক্ষয়কারী রাসায়নিকের বিরুদ্ধে সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এবং এই রাসায়নিকগুলোর নেতিবাচক প্রভাবগুলো কমানোর জন্য এর স্টিলের তৈরি কাঠামোকে যত্নের সাথে কোটিং করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক গাইডলাইন অনুযায়ী বার্জার পেইন্টস-এর উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কোটিং, যেমন-জেনসোলিন ইপোক্সি জিংক রিচ প্রাইমার, জেনসোলিন ইটপোক্সি এমআইও, জেনসোলিন পিইউ এনামেল, জেনসোলিন এইচএইচআর অ্যালুমিনিয়াম, বিপি ফেনোলিক ইপোক্সি এইচবিটিএল এবং বিপি জিংক অ্যানোড 304 এনপিসি (জিংক সিলিকেট) ইত্যাদির প্রয়োগ ঘটানো হয়।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর রূপালী চৌধুরী প্রকল্পের সাথে বার্জার-এর সম্পৃক্ততা প্রসঙ্গে বলেন, ‘এই প্রকল্পটি আমাদের দেশের জন্য ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে, কারণ এর মাধ্যমেই সূচনা হয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সবুজ সার কারখানার। টেকসই বিভিন্ন প্র্যাকটিসের প্রতি আমাদের কমিটমেন্ট প্রকল্পে আমাদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে আরও গভীরভাবে ব্যক্ত হয়েছে। প্রকল্পটিতে আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড নিশ্চিত করে এমন প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত গর্বিত।’
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার মহসিন হাবিব চৌধুরী বলেন, ‘কারখানাটি শুধুমাত্র আমাদের আমাদনি নির্ভরতা কমাতে সাহায্য করছে না, সাথে পূরণ করছে সারের ঘাটতিও। বার্জার কারখানাটির সাথে সহযোগিতা করতে এবং টেকসই সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত।’
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে শুরু হওয়া এনার্জি এফিশিয়েন্ট, পরিবেশগতভাবে দায়বদ্ধ এবং প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত এই সার কারখানাটি সম্পূর্ণ কার্যকর ক্ষমতায় পৌঁছানোর পর প্রায় ২০,০০০ লোকের জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কারখানা প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে একটি অ্যামোনিয়া প্লান্ট, ইউরিয়া মেল্ট প্লান্ট, একটি ইউরিয়া গ্রানেুলেশন ফ্যাসিলিটি, একটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, একটি ওয়েস্ট ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (WWTP) এবং একটি কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2) রিকভারি প্ল্যান্ট। চায়না ন্যাশনাল কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন সেভেন লিমিটেড (CC7) এর ৮৫০টিরও বেশি চীনা কর্মচারী তার জাপানি অংশীদার মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ (MHI) এর সাথে যৌথভাবে মেগা প্রকল্পটি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী সম্পন্ন করতে দিনরাত কাজ করছে। কারখানাটি ইউরিয়া সার উৎপাদনের বৈশ্বিক মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থানকে আরও শক্ত করে দেশের টেকসই ও উদ্ভাবনী অনুশীলনের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটাবে।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বারা উদ্বোধনকৃত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এই সার কারখানাটির কাজ সম্পূর্ণ শেষ হতে এখনো আরও কিছু সময় বাকি। দৈনিক আনুমানিক ২,৮০০ মেট্রিক টন ইউরিয়া, ১,৬০০ মেট্রিক টন দানাদার অ্যামোনিয়া এবং বার্ষিক ৯,২৪,০০০ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এই কারখানাটি পরিবেশবান্ধব ‘সবুজ সার’ উৎপাদন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কারখানাটি আরও নিশ্চিত করে, এখান থেকে ক্ষতিকর কোনো দূষিত উপাদান যেন পরিবেশে ছড়াতে না পারে। তাই সকল দূষিত পদার্থ কারখানার ভেতরই সংগ্রহ করে পরিশোধন করা হয়।
কারখানার কাঠামোর ভেতরে অত্যন্ত ক্ষয়কারী রাসায়নিকের বিরুদ্ধে সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এবং এই রাসায়নিকগুলোর নেতিবাচক প্রভাবগুলো কমানোর জন্য এর স্টিলের তৈরি কাঠামোকে যত্নের সাথে কোটিং করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক গাইডলাইন অনুযায়ী বার্জার পেইন্টস-এর উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কোটিং, যেমন-জেনসোলিন ইপোক্সি জিংক রিচ প্রাইমার, জেনসোলিন ইটপোক্সি এমআইও, জেনসোলিন পিইউ এনামেল, জেনসোলিন এইচএইচআর অ্যালুমিনিয়াম, বিপি ফেনোলিক ইপোক্সি এইচবিটিএল এবং বিপি জিংক অ্যানোড 304 এনপিসি (জিংক সিলিকেট) ইত্যাদির প্রয়োগ ঘটানো হয়।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর রূপালী চৌধুরী প্রকল্পের সাথে বার্জার-এর সম্পৃক্ততা প্রসঙ্গে বলেন, ‘এই প্রকল্পটি আমাদের দেশের জন্য ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে, কারণ এর মাধ্যমেই সূচনা হয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সবুজ সার কারখানার। টেকসই বিভিন্ন প্র্যাকটিসের প্রতি আমাদের কমিটমেন্ট প্রকল্পে আমাদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে আরও গভীরভাবে ব্যক্ত হয়েছে। প্রকল্পটিতে আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড নিশ্চিত করে এমন প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত গর্বিত।’
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার মহসিন হাবিব চৌধুরী বলেন, ‘কারখানাটি শুধুমাত্র আমাদের আমাদনি নির্ভরতা কমাতে সাহায্য করছে না, সাথে পূরণ করছে সারের ঘাটতিও। বার্জার কারখানাটির সাথে সহযোগিতা করতে এবং টেকসই সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত।’
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে শুরু হওয়া এনার্জি এফিশিয়েন্ট, পরিবেশগতভাবে দায়বদ্ধ এবং প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত এই সার কারখানাটি সম্পূর্ণ কার্যকর ক্ষমতায় পৌঁছানোর পর প্রায় ২০,০০০ লোকের জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কারখানা প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে একটি অ্যামোনিয়া প্লান্ট, ইউরিয়া মেল্ট প্লান্ট, একটি ইউরিয়া গ্রানেুলেশন ফ্যাসিলিটি, একটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, একটি ওয়েস্ট ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (WWTP) এবং একটি কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2) রিকভারি প্ল্যান্ট। চায়না ন্যাশনাল কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন সেভেন লিমিটেড (CC7) এর ৮৫০টিরও বেশি চীনা কর্মচারী তার জাপানি অংশীদার মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ (MHI) এর সাথে যৌথভাবে মেগা প্রকল্পটি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী সম্পন্ন করতে দিনরাত কাজ করছে। কারখানাটি ইউরিয়া সার উৎপাদনের বৈশ্বিক মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থানকে আরও শক্ত করে দেশের টেকসই ও উদ্ভাবনী অনুশীলনের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটাবে।