চলতি বিশ্বকাপে একে একে সাতটি ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ। বেশীরভাগ ম্যাচই বাংলাদেশ হেরেছে ব্যাটারদের ব্যর্থতার কারণে। ভারতের স্পোর্টিং উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে পারেননি ব্যাটাররা। এমন পাফরম্যান্সে হতাশ ইমরুল কায়েস। বাংলাদেশ দলের এই ওপেনারের মতে, ব্যাটাররা নিজেদের 'অটো চয়েস' ভাবার কারণেই টানা ব্যর্থ হয়েছে তারা। বিশ্বকাপে কেবল একটি ম্যাচেই তিনশ পার করতে পেরেছে বাংলাদেশ। পুনেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজেদের শেষ ম্যাচে ৩০৬ রান করে লাল-সবুজের দল।
এই ম্যাচ ছাড়া আর কোনোটিতে এর ধারেকাছেও যায়নি বাংলাদেশ। এই ম্যাচ নিয়ে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে ইমরুল বলেন, 'অনেকেই আছে, যারা ভাবে আমরা কনফার্ম প্লেয়ার। আমরা খেলব, খেলতেছি। আমরা ছাড়া আর কেউ নাই। অনেকেই এভাবে খেলছে। তো এভাবে খেললে আমরা ২৬০-৭০ করব, তিনশ'র ওপর যাব না। আসলে গা ছাড়া ভাব আছে কিনা এটা তারাই ভালো বলতে পারবে। আমি প্লেয়ার এখনও খেলছি। আমার এসব নিয়ে বলা ঠিক না।'
এদিকে জাতীয় দলের আবহ আগের চাইতে অনেক বেশি পরিবর্তিত হয়েছে বলেই মনে করেন ইমরুল। তার সময়ে 'অটো চয়েস' বা 'কনফার্ম প্লেয়ার' কম ছিল বলেও মতামত তার। তখন দলে পারফর্ম করেই থাকতে হতো বলে দাবি করছেন তিনি।
এ সময়হ ইমরুল আরও বলেন, 'আমি যখন খেলতাম (জাতীয় দলে) তখন আমি জানতাম আমার পেছনে আরও তিনটা প্লেয়ার বসে আছে। আমি যদি খারাপ খেলি যেকোনো সময় বের করে দেবে। এখন আমি জানি না এই জিনিসগুলো দলের মধ্যে আছে কিনা। দলে যারা আছে ওরা ভাবে হয়ত কনফার্ম প্লেয়ার, অটো চয়েস। নাহলে দেখেন একটা দলে ১,২,৩ দিন ভুল হতে পারে। ধারাবাহিকভাবে এভাবে নয়টা ম্যাচে একই সমস্যা!'
এই ম্যাচ ছাড়া আর কোনোটিতে এর ধারেকাছেও যায়নি বাংলাদেশ। এই ম্যাচ নিয়ে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে ইমরুল বলেন, 'অনেকেই আছে, যারা ভাবে আমরা কনফার্ম প্লেয়ার। আমরা খেলব, খেলতেছি। আমরা ছাড়া আর কেউ নাই। অনেকেই এভাবে খেলছে। তো এভাবে খেললে আমরা ২৬০-৭০ করব, তিনশ'র ওপর যাব না। আসলে গা ছাড়া ভাব আছে কিনা এটা তারাই ভালো বলতে পারবে। আমি প্লেয়ার এখনও খেলছি। আমার এসব নিয়ে বলা ঠিক না।'
এদিকে জাতীয় দলের আবহ আগের চাইতে অনেক বেশি পরিবর্তিত হয়েছে বলেই মনে করেন ইমরুল। তার সময়ে 'অটো চয়েস' বা 'কনফার্ম প্লেয়ার' কম ছিল বলেও মতামত তার। তখন দলে পারফর্ম করেই থাকতে হতো বলে দাবি করছেন তিনি।
এ সময়হ ইমরুল আরও বলেন, 'আমি যখন খেলতাম (জাতীয় দলে) তখন আমি জানতাম আমার পেছনে আরও তিনটা প্লেয়ার বসে আছে। আমি যদি খারাপ খেলি যেকোনো সময় বের করে দেবে। এখন আমি জানি না এই জিনিসগুলো দলের মধ্যে আছে কিনা। দলে যারা আছে ওরা ভাবে হয়ত কনফার্ম প্লেয়ার, অটো চয়েস। নাহলে দেখেন একটা দলে ১,২,৩ দিন ভুল হতে পারে। ধারাবাহিকভাবে এভাবে নয়টা ম্যাচে একই সমস্যা!'