মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ মানেই যেন বড় ইভেন্টের ক্রিকেটার। লোকমুখে ভেসে বেড়ানো কথাতা উড়িয়ে দেওয়ার উপায় নেই একটুও। কারণ ব্যাট হাতে সেরকমটাই যে করে চলেছেন বছরের পর বছর। এবারের বিশ্বকাপের কথাই ধরা যাক। টুর্নামেন্টের ৬ মাস আগে থেকেই তাকে বাদ দিয়ে দল গড়ার পরিকল্পনা। সিরিজের পর সিরিজ ছিলেন বিশ্রামের নামে বাতিলের খাতায়।
তবে শেষ পর্যন্ত নিজের পরিশ্রম আর চেষ্টা হার মানেনি। শেষ মুহূর্তে নাটকীয়ভাবে ঢুকে পড়েন বিশ্বকাপ স্কোয়াডে। এরপর যা করলেন তাতে দেশের হয়ে রেকর্ডই। পুরো দল ব্যর্থ, ব্যাটিং বিভাগ যেন আরও বড় হতাশার নাম। সেখানেই দলের পক্ষে সর্বোচ্চ সংগ্রহ রিয়াদের ব্যাটে। ৭ ইনিংসে ৫৪.৬৬ গড়ে এক সেঞ্চুরি ও এক ফিফতিতে করেছেন ৩২৮ রান। যেখানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লিটন দাসের ব্যাট থেকে এসেছে ৯ ইনিংসে ২৮৪ রান।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পুনের ম্যাচ দিয়ে শেষ হয়েছে বাংলাদেশের মিশন। ৮ উইকেটে হারা ম্যাচে রিয়াদের ব্যাট থেকে আসে ২৮ বলে ৩২ রান। তাওহিদ হৃদয়ের সাথে ভুল বুঝাবুঝিতে রান আউট না হলে ইনিংসটা আরও বড় হতে পারতো। তবে যেভাবে শেষ করেছেন তাতেই বাংলাদেশের হয়ে রেকর্ড। এই নিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বার ৩০০ বা তার বেশি রান সংগ্রহ করেছেন। বাংলাদেশের হয়ে রিয়াদই একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে এই কীর্তি গড়েছেন।
এর আগে ২০১৫ সালে রিয়াদের ব্যাট থেকে আসে ৬ ইনিংসে ৭৩ গড়ে ৩৬৫ রান। ওই আসরেই বাংলাদেশের হয়ে বিশ্বকাপে প্রথম সেঞ্চুরির দেখা পান রিয়াদ। ইংল্যান্ডের পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েতো অনন্য নজির গড়েন। ২০১১ সালে প্রথমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলা রিয়াদ এবার নিয়ে খেললেন চতুর্থ বিশ্বকাপ।
সবমিলিয়ে ২২ ইনিংসে তার ব্যাত থেকে আসলো ৫২.৪৪ গড়ে ৯৪৪ রান। তিন সেঞ্চুরির বিপরীতে আছে তিন ফিফটি। বাংলাদেশের হয়ে তার চাইতে বেশি রান আছে কেবল সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমের। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি ৩৭ বছর বয়সী রিয়াদের ওয়ানডে বিশ্বকাপের শেষ তো বটেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের শেষ ম্যাচও হতে পারে।
তবে শেষ পর্যন্ত নিজের পরিশ্রম আর চেষ্টা হার মানেনি। শেষ মুহূর্তে নাটকীয়ভাবে ঢুকে পড়েন বিশ্বকাপ স্কোয়াডে। এরপর যা করলেন তাতে দেশের হয়ে রেকর্ডই। পুরো দল ব্যর্থ, ব্যাটিং বিভাগ যেন আরও বড় হতাশার নাম। সেখানেই দলের পক্ষে সর্বোচ্চ সংগ্রহ রিয়াদের ব্যাটে। ৭ ইনিংসে ৫৪.৬৬ গড়ে এক সেঞ্চুরি ও এক ফিফতিতে করেছেন ৩২৮ রান। যেখানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লিটন দাসের ব্যাট থেকে এসেছে ৯ ইনিংসে ২৮৪ রান।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পুনের ম্যাচ দিয়ে শেষ হয়েছে বাংলাদেশের মিশন। ৮ উইকেটে হারা ম্যাচে রিয়াদের ব্যাট থেকে আসে ২৮ বলে ৩২ রান। তাওহিদ হৃদয়ের সাথে ভুল বুঝাবুঝিতে রান আউট না হলে ইনিংসটা আরও বড় হতে পারতো। তবে যেভাবে শেষ করেছেন তাতেই বাংলাদেশের হয়ে রেকর্ড। এই নিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বার ৩০০ বা তার বেশি রান সংগ্রহ করেছেন। বাংলাদেশের হয়ে রিয়াদই একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে এই কীর্তি গড়েছেন।
এর আগে ২০১৫ সালে রিয়াদের ব্যাট থেকে আসে ৬ ইনিংসে ৭৩ গড়ে ৩৬৫ রান। ওই আসরেই বাংলাদেশের হয়ে বিশ্বকাপে প্রথম সেঞ্চুরির দেখা পান রিয়াদ। ইংল্যান্ডের পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েতো অনন্য নজির গড়েন। ২০১১ সালে প্রথমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলা রিয়াদ এবার নিয়ে খেললেন চতুর্থ বিশ্বকাপ।
সবমিলিয়ে ২২ ইনিংসে তার ব্যাত থেকে আসলো ৫২.৪৪ গড়ে ৯৪৪ রান। তিন সেঞ্চুরির বিপরীতে আছে তিন ফিফটি। বাংলাদেশের হয়ে তার চাইতে বেশি রান আছে কেবল সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমের। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি ৩৭ বছর বয়সী রিয়াদের ওয়ানডে বিশ্বকাপের শেষ তো বটেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের শেষ ম্যাচও হতে পারে।