চলতি বিশ্বকাপে নিজেদের শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ৩০৬ রান করে বাংলাদেশ। রান তাড়ায় মিচেল মার্শের বিধ্বংসী শতকে ভর করে ৩২ বল বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে অস্ট্রেলিয়া। পুনেতে শনিবার (১১ নভেম্বর) টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ১১.২ ওভারে ৭৬ রানের মাথায় তানজিদের বিদায়ে উদ্বোধনী জুটি ভাঙে বাংলাদেশের। ৩৪ বলে ৬ চারে ৩৬ রান করেছেন এই ওপেনার।
আর দলীয় ১০৬ রানে অ্যাডাম জাম্পার শিকারে পরিণত হন লিটন। ৪৫ বলে ৫ চারে ৩৬ রান করেন লিটন। এরপর তাওহিদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে ভালোই এগোচ্ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ফিফটির দ্বারপ্রান্তে থাকা এই বাঁহাতি ব্যাটার কাটা পড়েন রানআউটে। ৩৫.৪ বলে তাওহিদ হৃদয়ের 'কুইক সিঙ্গেলে' সাড়া দিতে গিয়ে রান আউটে কাটা পড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। চারে নেমে ২৮ বলে ৩ ছক্কা ও ১ চারে ৩২ রানের ইনিংস খেলেছেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার।
শেষ দিকে তাওহিদ হৃদয় ছাড়া আর কেউ সুবিধা করতে পারেনি। হৃদয়ের আউটের পর দ্রুত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। ৭৯ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৭৪ রান করেন হৃদয়। বিশ্বকাপে এটাই হৃদয়ের প্রথম ফিফটি। শেষ পর্যন্ত ৫০ ওভার শেষে ৯ উইকেটে ৩০৬ রানে থামে বাংলাদেশ। ৩০৭ রানের জবাবে সাবলীল ব্যাটিং করেছে অস্ট্রেলিয়া। ১২ রানের মাথায় ট্রাভিস হেড ফিরলেও আর কোনো চাপ তৈরি করতে পারেনি বাংলাদেশ। ১৩২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৬১ বলে ৫৩ রান করেন ডেভিড ওয়ার্নার।
এরপর অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন মিচেল মার্শ ও স্টিভেন স্মিথ। ১৩২ বলে ৯ ছক্কা ও ১৭ চারে ১৭৭ রানে অপরাজিত থাকেন মার্শ। আর ৬৪ বলে ৬৩ রান করেন স্মিথ। ৪৪.৪ ওভারেই বাংলাদেশের লক্ষ্য টপকে যায় অষ্ট্রেলিয়া। বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে মাত্র দুইটি জয়। আর শেষ ম্যাচে হারলেও পয়েন্ট টেবিলে অষ্টম স্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। ফলে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে আর বাধা নেই টাইগারদের।
আর দলীয় ১০৬ রানে অ্যাডাম জাম্পার শিকারে পরিণত হন লিটন। ৪৫ বলে ৫ চারে ৩৬ রান করেন লিটন। এরপর তাওহিদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে ভালোই এগোচ্ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ফিফটির দ্বারপ্রান্তে থাকা এই বাঁহাতি ব্যাটার কাটা পড়েন রানআউটে। ৩৫.৪ বলে তাওহিদ হৃদয়ের 'কুইক সিঙ্গেলে' সাড়া দিতে গিয়ে রান আউটে কাটা পড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। চারে নেমে ২৮ বলে ৩ ছক্কা ও ১ চারে ৩২ রানের ইনিংস খেলেছেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার।
শেষ দিকে তাওহিদ হৃদয় ছাড়া আর কেউ সুবিধা করতে পারেনি। হৃদয়ের আউটের পর দ্রুত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। ৭৯ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৭৪ রান করেন হৃদয়। বিশ্বকাপে এটাই হৃদয়ের প্রথম ফিফটি। শেষ পর্যন্ত ৫০ ওভার শেষে ৯ উইকেটে ৩০৬ রানে থামে বাংলাদেশ। ৩০৭ রানের জবাবে সাবলীল ব্যাটিং করেছে অস্ট্রেলিয়া। ১২ রানের মাথায় ট্রাভিস হেড ফিরলেও আর কোনো চাপ তৈরি করতে পারেনি বাংলাদেশ। ১৩২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৬১ বলে ৫৩ রান করেন ডেভিড ওয়ার্নার।
এরপর অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন মিচেল মার্শ ও স্টিভেন স্মিথ। ১৩২ বলে ৯ ছক্কা ও ১৭ চারে ১৭৭ রানে অপরাজিত থাকেন মার্শ। আর ৬৪ বলে ৬৩ রান করেন স্মিথ। ৪৪.৪ ওভারেই বাংলাদেশের লক্ষ্য টপকে যায় অষ্ট্রেলিয়া। বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে মাত্র দুইটি জয়। আর শেষ ম্যাচে হারলেও পয়েন্ট টেবিলে অষ্টম স্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। ফলে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে আর বাধা নেই টাইগারদের।