সেরা হুফফাজ ফাউন্ডেশন আয়োজিত জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে স্বর্ণপদক পেয়েছেন ফেনীর হাফেজ মো. আরাফাত। আরাফাত ফেনীর জামেয়া হোছাইনিয়া মাদরাসার হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থী। পাঁচ পারা গ্রুপে অংশ নিয়ে এই পুরস্কার অর্জন করেন আরাফাত।
গত বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) স্বর্ণপদক পুরস্কার অর্জন করেন আরাফাত। জাতীয় পর্যায়ে স্বর্ণপদক প্রাপ্তিতে আনন্দিত তার শিক্ষক ও সহপাঠীরা।
নিজের অর্জনে আনন্দিত আরাফাত। স্বর্ণপদক প্রাপ্তির অনুভূতি জানাতে গিয়ে আরাফাত বলেন, পুরস্কার পেয়ে অনেক ভালো লাগছে। বড় হয়ে একজন ভালো আলেম হতে চাই আমি, আমার জন্য দোয়া করবেন।
জামেয়া হোছাইনিয়ার শিক্ষা পরিচালক মাওলানা করিমুল হক বলেন, আরাফাতের পরিশ্রম ও প্রতিভা আমরা কাছ থেকে দেখেছি। সে খুব নম্র-ভদ্র। আমরা যখন তার সঙ্গে কথা বলি তখন সে অনেক আস্তে কথা বলে, কিন্তু যখন কোরআন তিলাওয়াত করে তখন তার মাইক্রোফোন প্রয়োজন হয় না। তিনি বলেন, এর আগেও সে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ভালো ফলাফল করেছিল। তার জন্য দোয়া ও সফলতা কামনা করছি।
মাদরাসার আরেক শিক্ষক হাফেজ ইব্রাহিম খলিল বলেন, আরাফাতের সফলতার অন্যতম কারণ তার পরিশ্রম। রাতে অন্য শিক্ষার্থীরা ঘুমালেও সে কোরআন তিলাওয়াতে বাড়তি সময় দেয়। শেষ রাতে ঘুম থেকে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে। এছাড়াও আরাফাত সব সময় শিক্ষকদের কথা যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করে।
মো. আলভীন নামে আরাফাতের এক সহপাঠী বলেন, আরাফাত খুবই মেধাবী ছাত্র। তার এ অর্জন আমাদেরও ভালো কিছু করার অনুপ্রেরণা দিবে। আরাফতের বাবা মো. আবুল বাশার বলেন, আরাফাত গত বছরও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ৫ থেকে ৬টি পুরস্কার পেয়েছে ৷ এ বছরও স্বর্ণপদকসহ অনেকগুলো পুরস্কার পেয়েছে। বাবা হিসেবে আমি গর্বিত। সবার কাছে তার জন্য দোয়া কামনা করি।
মাদরাসার অধ্যক্ষ মো. ফজলুল হক জানান, বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে মাদরাসার শিক্ষার্থীরা পুরস্কারসহ স্বর্ণপদক পেয়েছে। এবারও আরাফাত সেরা হুফফাজ ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে জেলাপর্যায়ে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। পরে চূড়ান্ত পর্বে অংশ নিয়ে স্বর্ণপদক পেয়েছে। আগামীতে সে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তিলাওয়াত করে যেন ভালো কিছু বয়ে আনতে পারে সেজন্য সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।
উল্লেখ্য, ফেনীর মহিপালে অবস্থিত জামেয়া হোছাইনিয়া মাদরাসায় হিফজ, নূরানী ও কিতাব বিভাগে প্রায় সাড়ে ৬০০ শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছে। শিক্ষার্থীরা দেশ ও দেশের বাইরে গিয়ে যেন জেলার সুনাম বয়ে আনতে পারে এবং ইসলামের সঠিক বার্তা ছড়িয়ে দিতে পারে, মাদরাসার সংশ্লিষ্টরা সেই লক্ষে কাজ করছেন।
গত বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) স্বর্ণপদক পুরস্কার অর্জন করেন আরাফাত। জাতীয় পর্যায়ে স্বর্ণপদক প্রাপ্তিতে আনন্দিত তার শিক্ষক ও সহপাঠীরা।
নিজের অর্জনে আনন্দিত আরাফাত। স্বর্ণপদক প্রাপ্তির অনুভূতি জানাতে গিয়ে আরাফাত বলেন, পুরস্কার পেয়ে অনেক ভালো লাগছে। বড় হয়ে একজন ভালো আলেম হতে চাই আমি, আমার জন্য দোয়া করবেন।
জামেয়া হোছাইনিয়ার শিক্ষা পরিচালক মাওলানা করিমুল হক বলেন, আরাফাতের পরিশ্রম ও প্রতিভা আমরা কাছ থেকে দেখেছি। সে খুব নম্র-ভদ্র। আমরা যখন তার সঙ্গে কথা বলি তখন সে অনেক আস্তে কথা বলে, কিন্তু যখন কোরআন তিলাওয়াত করে তখন তার মাইক্রোফোন প্রয়োজন হয় না। তিনি বলেন, এর আগেও সে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ভালো ফলাফল করেছিল। তার জন্য দোয়া ও সফলতা কামনা করছি।
মাদরাসার আরেক শিক্ষক হাফেজ ইব্রাহিম খলিল বলেন, আরাফাতের সফলতার অন্যতম কারণ তার পরিশ্রম। রাতে অন্য শিক্ষার্থীরা ঘুমালেও সে কোরআন তিলাওয়াতে বাড়তি সময় দেয়। শেষ রাতে ঘুম থেকে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে। এছাড়াও আরাফাত সব সময় শিক্ষকদের কথা যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করে।
মো. আলভীন নামে আরাফাতের এক সহপাঠী বলেন, আরাফাত খুবই মেধাবী ছাত্র। তার এ অর্জন আমাদেরও ভালো কিছু করার অনুপ্রেরণা দিবে। আরাফতের বাবা মো. আবুল বাশার বলেন, আরাফাত গত বছরও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ৫ থেকে ৬টি পুরস্কার পেয়েছে ৷ এ বছরও স্বর্ণপদকসহ অনেকগুলো পুরস্কার পেয়েছে। বাবা হিসেবে আমি গর্বিত। সবার কাছে তার জন্য দোয়া কামনা করি।
মাদরাসার অধ্যক্ষ মো. ফজলুল হক জানান, বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে মাদরাসার শিক্ষার্থীরা পুরস্কারসহ স্বর্ণপদক পেয়েছে। এবারও আরাফাত সেরা হুফফাজ ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে জেলাপর্যায়ে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। পরে চূড়ান্ত পর্বে অংশ নিয়ে স্বর্ণপদক পেয়েছে। আগামীতে সে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তিলাওয়াত করে যেন ভালো কিছু বয়ে আনতে পারে সেজন্য সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।
উল্লেখ্য, ফেনীর মহিপালে অবস্থিত জামেয়া হোছাইনিয়া মাদরাসায় হিফজ, নূরানী ও কিতাব বিভাগে প্রায় সাড়ে ৬০০ শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছে। শিক্ষার্থীরা দেশ ও দেশের বাইরে গিয়ে যেন জেলার সুনাম বয়ে আনতে পারে এবং ইসলামের সঠিক বার্তা ছড়িয়ে দিতে পারে, মাদরাসার সংশ্লিষ্টরা সেই লক্ষে কাজ করছেন।