বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ডাকে তৃতীয় দফার সর্বাত্মক অবরোধ শুরু হয়েছে আজ বুধবার ভোর থেকে। ৪৮ ঘণ্টার এই কর্মসূচিতে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে দলগুলোর পক্ষ থেকে।
বুধবার (৮ নভেম্বর) ভোর ৬টায় শুরু হওয়া অবরোধ চলবে শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত। গত সোমবার বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘যারা সংগ্রামে অংশ নিয়েছেন, তাদের প্রত্যেকের কাছে আমার আকুল আহ্বান, শত বাধা অতিক্রম করে যেমন কর্মসূচি পালন করে এসেছেন, আবার এই কর্মসূচি পালন করবেন। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে পথে পথে বাধা দেবেন। শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করে মহাসড়কে অবরোধ তৈরি করবেন।’
গত ২৮ অক্টোবর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়ে মহাসমাবেশে পণ্ড করে দিয়েছে অভিযোগ এনে বিএনপি ও সমমনাদের পক্ষ থেকে ২৯ অক্টোবর সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডাকা হয়।
হরতালের পর ৭২ ঘণ্টার অবরোধের ঘোষণা দেয় বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এরপর ৩ ও ৪ নভেম্বর বিরতি দিয়ে দ্বিতীয় দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই অবরোধ শেষ হলে ৭ নভেম্বর বিরতি দিয়ে ৮ নভেম্বর থেকে আরও ৪৮ ঘণ্টা টানা অবরোধ পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচি শেষে নতুন কর্মসূচি ঘোষণার কথাও জানিয়েছে দলটি।
যদিও গত কয়েকদিনে হরতাল-অবরোধের চিত্রে বিএনপির দায়িত্বশীল নেতাদের অংশগ্রহণ তেমন চোখে পড়েনি। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাদের একটি অংশ কারাগারে, আরেক অংশ গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে। এ অবস্থায় হাতেগোনা কয়েকজন নেতাকর্মী হরতাল-অবরোধের সমর্থনে কোথাও কোথাও ঝটিকা বিক্ষোভ মিছিলের চেষ্টা করেছেন।
বুধবার (৮ নভেম্বর) ভোর ৬টায় শুরু হওয়া অবরোধ চলবে শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত। গত সোমবার বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘যারা সংগ্রামে অংশ নিয়েছেন, তাদের প্রত্যেকের কাছে আমার আকুল আহ্বান, শত বাধা অতিক্রম করে যেমন কর্মসূচি পালন করে এসেছেন, আবার এই কর্মসূচি পালন করবেন। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে পথে পথে বাধা দেবেন। শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করে মহাসড়কে অবরোধ তৈরি করবেন।’
গত ২৮ অক্টোবর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়ে মহাসমাবেশে পণ্ড করে দিয়েছে অভিযোগ এনে বিএনপি ও সমমনাদের পক্ষ থেকে ২৯ অক্টোবর সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডাকা হয়।
হরতালের পর ৭২ ঘণ্টার অবরোধের ঘোষণা দেয় বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এরপর ৩ ও ৪ নভেম্বর বিরতি দিয়ে দ্বিতীয় দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই অবরোধ শেষ হলে ৭ নভেম্বর বিরতি দিয়ে ৮ নভেম্বর থেকে আরও ৪৮ ঘণ্টা টানা অবরোধ পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচি শেষে নতুন কর্মসূচি ঘোষণার কথাও জানিয়েছে দলটি।
যদিও গত কয়েকদিনে হরতাল-অবরোধের চিত্রে বিএনপির দায়িত্বশীল নেতাদের অংশগ্রহণ তেমন চোখে পড়েনি। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাদের একটি অংশ কারাগারে, আরেক অংশ গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে। এ অবস্থায় হাতেগোনা কয়েকজন নেতাকর্মী হরতাল-অবরোধের সমর্থনে কোথাও কোথাও ঝটিকা বিক্ষোভ মিছিলের চেষ্টা করেছেন।