২০২৪ সালে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে জোরালো বিতর্কের মধ্যে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সোমবার বলেছেন, তিনি মনে করেন না যে এখন নির্বাচনের সঠিক সময়। কারণ, দেশটি এখন রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
আগামী বছরের মার্চে দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনসহ সকল নির্বাচন টেকনিক্যালি সামরিক আইনের অধীনে বাতিল করা হয়েছে যা গত বছর সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে কার্যকর হয়েছে।
জেলেনস্কি তার দৈনিক ভাষণে বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে এখন প্রতিরক্ষার সময়। যুদ্ধের সময় যার উপর রাষ্ট্র এবং জনগণের ভাগ্য নির্ভর করে।’
এটা দেশের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় বিভক্তি নয়-এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে এখন নির্বাচনের (সঠিক) সময় নয়।’
রাশিয়ান বাহিনী দক্ষিণ ও পূর্ব ইউক্রেনে দখল ধরে রাখার কারণে ইউক্রেনীয় পাল্টা আক্রমণের পরও প্রায় এক বছর ধরে যুদ্ধরত পক্ষের মধ্যে ফ্রন্টলাইন বেশিরভাগই স্থির ছিল।
কিয়েভের প্রধান মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের কর্মকর্তারা ২০ মাস পুরনো সংঘাতের অবসান ঘটাতে আলোচনার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
তবে জেলেনস্কি তীব্রভাবে অস্বীকার করেছেন যে, ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণ অচলাবস্থায় পড়েছে বা পশ্চিমা দেশগুলো আলোচনায় প্রবেশের জন্য কিয়েভের দিকে ঝুঁকেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য সমর্থকরা প্রকাশ্যে বলেছে যে, তারা রাশিয়াকে পরাজিত করতে যতদিন লাগবে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে কিয়েভকে সমর্থন দিতে প্রস্তুত।
৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর থেকে বিশ্বব্যাপী মনোযোগ মধ্যপ্রাচ্যের দিকে চলে গেছে এবং জেলেনস্কি ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যে পড়েছে।
জেলেনস্কি ২০১৯ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন, সেপ্টেম্বরে বলেছিলেন তিনি প্রয়োজনে আগামী বছর জাতীয় নির্বাচন করতে প্রস্তুত এবং আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের অনুমতি দেওয়ার পক্ষে ছিলেন।
বিদেশে বিপুল সংখ্যক ইউক্রেনীয় এবং ফ্রন্টে যুদ্ধরত সৈন্যদের কারণে ভোট প্রদান করা যৌক্তিকভাবে কঠিন হতে পারে। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে জেলেনস্কির সমর্থন আকাশচুম্বী হয়েছিল। কিন্তু যুদ্ধের ঐক্যবদ্ধ শক্তি সত্ত্বেও দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভঙ্গুর হয়েছে।
রাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণের ধীর গতির সমালোচনা করে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ওলেক্সি আরেস্টোভিচ ঘোষণা করেছেন তিনি তার প্রাক্তন বসের বিরুদ্ধে ভোটের লড়াইয়ে নামবেন।
আগামী বছরের মার্চে দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনসহ সকল নির্বাচন টেকনিক্যালি সামরিক আইনের অধীনে বাতিল করা হয়েছে যা গত বছর সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে কার্যকর হয়েছে।
জেলেনস্কি তার দৈনিক ভাষণে বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে এখন প্রতিরক্ষার সময়। যুদ্ধের সময় যার উপর রাষ্ট্র এবং জনগণের ভাগ্য নির্ভর করে।’
এটা দেশের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় বিভক্তি নয়-এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে এখন নির্বাচনের (সঠিক) সময় নয়।’
রাশিয়ান বাহিনী দক্ষিণ ও পূর্ব ইউক্রেনে দখল ধরে রাখার কারণে ইউক্রেনীয় পাল্টা আক্রমণের পরও প্রায় এক বছর ধরে যুদ্ধরত পক্ষের মধ্যে ফ্রন্টলাইন বেশিরভাগই স্থির ছিল।
কিয়েভের প্রধান মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের কর্মকর্তারা ২০ মাস পুরনো সংঘাতের অবসান ঘটাতে আলোচনার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
তবে জেলেনস্কি তীব্রভাবে অস্বীকার করেছেন যে, ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণ অচলাবস্থায় পড়েছে বা পশ্চিমা দেশগুলো আলোচনায় প্রবেশের জন্য কিয়েভের দিকে ঝুঁকেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য সমর্থকরা প্রকাশ্যে বলেছে যে, তারা রাশিয়াকে পরাজিত করতে যতদিন লাগবে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে কিয়েভকে সমর্থন দিতে প্রস্তুত।
৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর থেকে বিশ্বব্যাপী মনোযোগ মধ্যপ্রাচ্যের দিকে চলে গেছে এবং জেলেনস্কি ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যে পড়েছে।
জেলেনস্কি ২০১৯ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন, সেপ্টেম্বরে বলেছিলেন তিনি প্রয়োজনে আগামী বছর জাতীয় নির্বাচন করতে প্রস্তুত এবং আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের অনুমতি দেওয়ার পক্ষে ছিলেন।
বিদেশে বিপুল সংখ্যক ইউক্রেনীয় এবং ফ্রন্টে যুদ্ধরত সৈন্যদের কারণে ভোট প্রদান করা যৌক্তিকভাবে কঠিন হতে পারে। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে জেলেনস্কির সমর্থন আকাশচুম্বী হয়েছিল। কিন্তু যুদ্ধের ঐক্যবদ্ধ শক্তি সত্ত্বেও দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভঙ্গুর হয়েছে।
রাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণের ধীর গতির সমালোচনা করে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ওলেক্সি আরেস্টোভিচ ঘোষণা করেছেন তিনি তার প্রাক্তন বসের বিরুদ্ধে ভোটের লড়াইয়ে নামবেন।