আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: মৌসুমের এই সময়ে বোনা মাঠে মাঠে সোনালী রঙের রোপা আমন। ধানের সাথে ধানের ঘর্ষণে খসখসে শব্দ শোনা যাচ্ছে। যেদিকে চোখ যায় মাঠে রোপা আমন ধান কাটা , মাথায় ধানের বোঝা বয়ে নিয়ে যাওয়া, তদারকির জন্য জমি ও সেচ মালিক এবং শ্রমিকদের চোখে পড়ে। সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের মাঠ জুড়ে রোপা আমন ধান কাটার ধুম পড়েছে । গত সপ্তাহ থেকে অল্প অল্প করে ধান কাটা শুরু হলেও এখন পুরোপুরি ধান কাটতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলার কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ বছরে উপজেলায় রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা ৫ হাজার ৬৬৩ হেক্টর জমিতে । সেখানে অর্জন ৫ হাজার ৭৪৩ হেক্টর জমিতে রোপা আমনের আবাদ হয়েছে।
উপজেলার জামতৈল গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম মেম্বার বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছরে রোপা আমনে বাম্পার ফলন হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বিঘায় আমরা ১৫-১৬ মন ধান পাচ্ছি। এই মৌসুমে খরচও কম ধানের ফলনও ভালো। জামতৈল গ্রামের আরেক কৃষক আল আমিন বলেন, আমরা মৌসুমি সবজি চাষ বেশি করি। এজন্য রোপা আমন ধান কম লাগিয়েছিলাম। মে জমিগুলোতে রোপা আমন ধান লাগিয়েছি আবহাওয়া ভালো হওয়ায় ধান চাষে আয় হয়েছে। এই মৌসুমে ধান চাষে অন্য মৌসুমের চেয়ে খরচ ও কম।
উপজেলার ধোপাকান্দি গ্রামের কৃষক ইসরাফিল বলেন, শুধুমাত্র ধান পাকার সময় বাতাসে কিছু ধান শুয়ে পড়ে যায়। তাছাড়া এবারের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। এ ফলনে আমরা খুশি।
উপজেলার নবাগত কৃষি কর্মকর্তা রতন চন্দ্র বর্মণ বলেন, এবারে উপজেলায় রোপা আমন চাষে আমাদের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে। প্রতিকূল পরিবেশ অনুকূলে থাকায় ফলনও ভালো হয়েছে। আশা করছি রোপা আমন ধান চাষে কৃষকেরা লাভবান হবেন।
উপজেলার কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ বছরে উপজেলায় রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা ৫ হাজার ৬৬৩ হেক্টর জমিতে । সেখানে অর্জন ৫ হাজার ৭৪৩ হেক্টর জমিতে রোপা আমনের আবাদ হয়েছে।
উপজেলার জামতৈল গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম মেম্বার বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছরে রোপা আমনে বাম্পার ফলন হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বিঘায় আমরা ১৫-১৬ মন ধান পাচ্ছি। এই মৌসুমে খরচও কম ধানের ফলনও ভালো। জামতৈল গ্রামের আরেক কৃষক আল আমিন বলেন, আমরা মৌসুমি সবজি চাষ বেশি করি। এজন্য রোপা আমন ধান কম লাগিয়েছিলাম। মে জমিগুলোতে রোপা আমন ধান লাগিয়েছি আবহাওয়া ভালো হওয়ায় ধান চাষে আয় হয়েছে। এই মৌসুমে ধান চাষে অন্য মৌসুমের চেয়ে খরচ ও কম।
উপজেলার ধোপাকান্দি গ্রামের কৃষক ইসরাফিল বলেন, শুধুমাত্র ধান পাকার সময় বাতাসে কিছু ধান শুয়ে পড়ে যায়। তাছাড়া এবারের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। এ ফলনে আমরা খুশি।
উপজেলার নবাগত কৃষি কর্মকর্তা রতন চন্দ্র বর্মণ বলেন, এবারে উপজেলায় রোপা আমন চাষে আমাদের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে। প্রতিকূল পরিবেশ অনুকূলে থাকায় ফলনও ভালো হয়েছে। আশা করছি রোপা আমন ধান চাষে কৃষকেরা লাভবান হবেন।