এবার ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েও ক্ষোভ কমছে না অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম টাইমড আউট হওয়ার রেকর্ড কেই-বা করতে চান? গতকাল বিশ্বকাপে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে ম্যাথুসকে টাইমড আউট করেছে বাংলাদেশ। এতে রাগেক্ষোভে টুইটারে পোস্ট করেছেন ম্যাথুস। ভিডিও প্রমাণ দিয়ে আইসিসিকে দেখিয়ে দেবেন বলেছেন।
সংবাদসম্মেলনে বাংলাদেশকে অপমান করেছেন। ক্রিকেটের বিরলতম আউট টাইমড আউট। এমসিসির ক্রিকেটের আইনে যে ১১ উপায়ে আউট হওয়ার কথা লেখা আছে, এর মধ্যে শুধু এই আউটটাই বাকি ছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। সাকিবের আগে এমন আবেদন ১৪৬ বছরে কাউকে করতে দেখা যায়নি। এ ব্যাপারে সবাই সাকিবের ক্রিকেটীয় চেতনা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।
তবে সংবাদসম্মেলনে এসে সাকিব বলেছেন, তাঁকে বুদ্ধিটা দিয়েছেন দলের অন্য এক সদস্য। সংবাদ সম্মেলনে বলছেন, ‘আমার এক ফিল্ডার এসে বলল, আপিল করলে আইনে উনি আউট। কারণ সময়ের মধ্যে উনি গার্ড নেননি। আমি তখন আম্পায়ারের কাছে আপিল করি। আম্পায়ার আমাকে জিজ্ঞেস করেন, এরপর আবার তাকে ফেরাবে নাকি? কারণ আমি আউট দিলাম, তারপর তুমি তাকে ফিরিয়ে আনলে ব্যাপারটা ভালো দেখাবে না। আমি বলেছি ওকে ফিরিয়ে আনব না।’
এ ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনেই সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘কোন ফিল্ডার, তার নাম বলা যাবে?’ সাকিব বলেন, ‘নাম বলা যাবে না।’ তবে এক সূত্রে জানা গেছে, পরামর্শটা দিয়েছিলেন সহ-অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ম্যাথুস যখন মাঠে নেমেছেন তখন কভারের ফিল্ডার হিসেবে শান্ত ছিলেন। তিনিই ছিলেন সাকিবের সবচেয়ে কাছে।
ম্যাথুসের স্ট্র্যাপ নিয়ে সমস্যা দেখা দেওয়ার পরই সাকিবকে প্রথম আম্পায়ারের কাছে যেতে দেখা যায়। তখন সাকিবের পাশে শান্তকেই দেখা যায়। তাই তাৎক্ষণিকভাবেও সে ফিল্ডারটা শান্ত বলে মনে হয়েছিল। পরে ব্যাটিংয়েও সাকিবের সঙ্গে ১৬৯ রানের জুটিতে শ্রীলঙ্কাকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়েছেন শান্ত। মজার ব্যাপার, ৮২ রান করা সাকিবের মতো ৯০ রানে থাকা শান্তও আউট হয়েছেন ম্যাথুসের বলে।
সংবাদসম্মেলনে বাংলাদেশকে অপমান করেছেন। ক্রিকেটের বিরলতম আউট টাইমড আউট। এমসিসির ক্রিকেটের আইনে যে ১১ উপায়ে আউট হওয়ার কথা লেখা আছে, এর মধ্যে শুধু এই আউটটাই বাকি ছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। সাকিবের আগে এমন আবেদন ১৪৬ বছরে কাউকে করতে দেখা যায়নি। এ ব্যাপারে সবাই সাকিবের ক্রিকেটীয় চেতনা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।
তবে সংবাদসম্মেলনে এসে সাকিব বলেছেন, তাঁকে বুদ্ধিটা দিয়েছেন দলের অন্য এক সদস্য। সংবাদ সম্মেলনে বলছেন, ‘আমার এক ফিল্ডার এসে বলল, আপিল করলে আইনে উনি আউট। কারণ সময়ের মধ্যে উনি গার্ড নেননি। আমি তখন আম্পায়ারের কাছে আপিল করি। আম্পায়ার আমাকে জিজ্ঞেস করেন, এরপর আবার তাকে ফেরাবে নাকি? কারণ আমি আউট দিলাম, তারপর তুমি তাকে ফিরিয়ে আনলে ব্যাপারটা ভালো দেখাবে না। আমি বলেছি ওকে ফিরিয়ে আনব না।’
এ ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনেই সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘কোন ফিল্ডার, তার নাম বলা যাবে?’ সাকিব বলেন, ‘নাম বলা যাবে না।’ তবে এক সূত্রে জানা গেছে, পরামর্শটা দিয়েছিলেন সহ-অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ম্যাথুস যখন মাঠে নেমেছেন তখন কভারের ফিল্ডার হিসেবে শান্ত ছিলেন। তিনিই ছিলেন সাকিবের সবচেয়ে কাছে।
ম্যাথুসের স্ট্র্যাপ নিয়ে সমস্যা দেখা দেওয়ার পরই সাকিবকে প্রথম আম্পায়ারের কাছে যেতে দেখা যায়। তখন সাকিবের পাশে শান্তকেই দেখা যায়। তাই তাৎক্ষণিকভাবেও সে ফিল্ডারটা শান্ত বলে মনে হয়েছিল। পরে ব্যাটিংয়েও সাকিবের সঙ্গে ১৬৯ রানের জুটিতে শ্রীলঙ্কাকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়েছেন শান্ত। মজার ব্যাপার, ৮২ রান করা সাকিবের মতো ৯০ রানে থাকা শান্তও আউট হয়েছেন ম্যাথুসের বলে।