ইবি প্রতিনিধি: বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ সমর্থনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বিভিন্ন ভবনে প্রতিবাদী ব্যানার ঝুলিয়েছে শাখা ছাত্রদল। সোমবার (৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৬টায় 'রাষ্ট্র মেরামতের কাজ চলছে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত' লেখা সম্বলিত ব্যানার ঝুলায় তারা। কিন্তু পরে সেসব ব্যানার শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ছিড়ে ফেলেছে বলে অভিযোগ ছাত্রদলের।
গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশের পর রোববার (৫ নভেম্বর) ভোর ৬টা থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা সারাদেশে দ্বিতীয় দফায় অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি-জামায়াত। সে কর্মসূচি সমর্থনে ইবি ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবন, রবীন্দ্র-নজরুল ভবন ও ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ভবনে 'দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও', 'রাষ্ট্র মেরামতের কাজ চলছে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত' লেখা সম্বলিত ব্যানার ঝুলিয়ে দেয় তারা। কিন্তু পরে সেসব ব্যানার শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ছিড়ে ফেলেছে বলে অভিযোগ ছাত্রদলের।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, গভীর রাতে বিশৃঙ্খল-কারী ছাত্রদলের ক্যাডাররা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনে ব্যানার ঝুলায়। পরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা জানতে পারলে ওসব ব্যানার সরিয়ে ফেলে।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মাসুদ রুমি মিথুন বলেন, দেশের মানুষের অধিকার আদায়ে আমার আন্দোলন-সংগ্রাম করছি। এরই অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন সমূহে আমরা প্রতিবাদী ব্যানার লাগাই। কিন্তু স্বৈরাচারী ছাত্র-সংগঠন ছাত্রলীগ আমাদের ব্যানার সমূহে ছিড়ে ফেলেছে। অতিতেও আমাদেরকে বিভিন্নভাবে তারা বাঁধা দেয়। তবে আমরা সমস্ত বাঁধা উপেক্ষা করে আমাদের সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি, যাবো।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, আমরা এরকমটা শুনেছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সেখানে উপস্থিত হয় কিন্তু কোন ধরনের ব্যানার পায়নি। তার আগেই কেউ বা কারা ব্যানারসমূহ সেখান থেকে সরিয়ে ফেলেছে।
গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশের পর রোববার (৫ নভেম্বর) ভোর ৬টা থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা সারাদেশে দ্বিতীয় দফায় অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি-জামায়াত। সে কর্মসূচি সমর্থনে ইবি ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবন, রবীন্দ্র-নজরুল ভবন ও ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ভবনে 'দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও', 'রাষ্ট্র মেরামতের কাজ চলছে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত' লেখা সম্বলিত ব্যানার ঝুলিয়ে দেয় তারা। কিন্তু পরে সেসব ব্যানার শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ছিড়ে ফেলেছে বলে অভিযোগ ছাত্রদলের।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, গভীর রাতে বিশৃঙ্খল-কারী ছাত্রদলের ক্যাডাররা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনে ব্যানার ঝুলায়। পরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা জানতে পারলে ওসব ব্যানার সরিয়ে ফেলে।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মাসুদ রুমি মিথুন বলেন, দেশের মানুষের অধিকার আদায়ে আমার আন্দোলন-সংগ্রাম করছি। এরই অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন সমূহে আমরা প্রতিবাদী ব্যানার লাগাই। কিন্তু স্বৈরাচারী ছাত্র-সংগঠন ছাত্রলীগ আমাদের ব্যানার সমূহে ছিড়ে ফেলেছে। অতিতেও আমাদেরকে বিভিন্নভাবে তারা বাঁধা দেয়। তবে আমরা সমস্ত বাঁধা উপেক্ষা করে আমাদের সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি, যাবো।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, আমরা এরকমটা শুনেছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সেখানে উপস্থিত হয় কিন্তু কোন ধরনের ব্যানার পায়নি। তার আগেই কেউ বা কারা ব্যানারসমূহ সেখান থেকে সরিয়ে ফেলেছে।