এবার বাবর-শাহিনরা যা পারছেন না, এই বয়সে নিয়মিত সেটাই করে দেখাচ্ছেন হাসান রাজা। দেশবাসী তো বটেই, বিশ্বজোড়া সকল ক্রিকেটপ্রেমীকে একের পর এক বিনোদন দিয়ে যাচ্ছেন পাকিস্তানের সাবেক এই টেস্ট খেলোয়াড়। ভারতের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ৫৫ রানে গুটিয়ে যাওয়া দেখে এক টিভি অনুষ্ঠানে দাবি করেছিলেন, মোহাম্মদ শামি, মোহাম্মদ সিরাজ আর যশপ্রীত বুমরারা যেন ইনিংসের শুরুতেই বাড়তি সুইং পায়ম, এ জন্য ভারতীয়দের বিশেষ বল দেওয়া হচ্ছে।
গতকাল ভারতের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার অসহায় আত্মসমর্পণ দেখার পর আবারও ‘ষড়যন্ত্র-তত্ত্ব’ নিয়ে হাজির হয়েছেন এই সাবেক ক্রিকেটার। এবার জানিয়েছেন, ‘ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস)’ নিয়ে প্রতারণা করছে ভারত! যে আউট নিয়ে এই বিতর্ক, সে উইকেটটা নিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। দক্ষিণ আফ্রিকার হাইনরিখ ক্লাসেনকে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে ফেললেও আম্পায়ার প্রথমে রাজি হননি।
পরে রিভিউ নেওয়ার পর সিদ্ধান্ত বদলাতে বাধ্য হন আম্পায়ার। হাসান রাজার প্রশ্ন ওই আউট নিয়েই, ‘একজন বাঁহাতি স্পিনার যখন লেগ স্ট্যাম্প বরাবর যখন বল ফেলে, সেটা কীভাবে ঘুরে মিডল স্ট্যাম্পের দিকে চলে যায়? এটা ‘ইমপ্যাক্ট ইন লাইন’ ছিল, লেগ স্ট্যাম্পের দিকেই যাচ্ছিল বলটা। আমি এটা আবারও যাচাই করে দেখার আবেদন জানাচ্ছি।’
তবে শুধু এখনই নয়, এর আগেও নিজেদের সুবিধার জন্য প্রভাব খাটিয়ে ডিআরএস এর সিদ্ধান্ত বদলেছে ভারত, এমন মনে করেন হাসান রাজা, ‘ডিআরএস নিয়ে প্রতারণা করা হচ্ছে। তবে এটা যে এবারই প্রথম হচ্ছে তা নয়। ২০১১ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালেও এমন হয়েছিল। কিংবদন্তী শচীন টেন্ডুলকারকে আমাদের সাঈদ আজমল যে ডেলিভারিটা করেছিল, সেটায় এলবিডব্লিউ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু টেন্ডুলকার পরে রিভিউ নেন। রিভিউতে দেখা যায় বলটা মাঝের স্ট্যাম্প বরাবর থাকলেও দুই ফুটের জন্য লেগ স্ট্যাম্প মিস করছে!’
এদিকে হাসান রাজার এসব কথাবার্তার জন্য বিরক্ত হয়েছিলেন সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক ওয়াসিম আকরাম। ‘নতুন বল তত্ত্ব’ শুনে হাসান নেশা-টেশা করে এসব কথা বলছেন কি না, যাচাই করে দেখতে বলেছিলেন আকরাম, ‘‘আমি কয়েক দিন ধরে এটা নিয়ে পড়েছি। যা খেয়ে এসব বলা হচ্ছে, সেটা আমিও খেতে চাই। তাদের মাথা ঠিক নেই। নিজেদের তো তারা অপমান করছেই এবং গোটা দুনিয়ার সামনে আমাদেরও করাচ্ছে।’ হাসানের ‘ডিআরএস-তত্ত্ব’ নিয়ে এবার ওয়াসিম আকরাম কী বলেন, দেখা যাক!
গতকাল ভারতের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার অসহায় আত্মসমর্পণ দেখার পর আবারও ‘ষড়যন্ত্র-তত্ত্ব’ নিয়ে হাজির হয়েছেন এই সাবেক ক্রিকেটার। এবার জানিয়েছেন, ‘ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস)’ নিয়ে প্রতারণা করছে ভারত! যে আউট নিয়ে এই বিতর্ক, সে উইকেটটা নিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। দক্ষিণ আফ্রিকার হাইনরিখ ক্লাসেনকে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে ফেললেও আম্পায়ার প্রথমে রাজি হননি।
পরে রিভিউ নেওয়ার পর সিদ্ধান্ত বদলাতে বাধ্য হন আম্পায়ার। হাসান রাজার প্রশ্ন ওই আউট নিয়েই, ‘একজন বাঁহাতি স্পিনার যখন লেগ স্ট্যাম্প বরাবর যখন বল ফেলে, সেটা কীভাবে ঘুরে মিডল স্ট্যাম্পের দিকে চলে যায়? এটা ‘ইমপ্যাক্ট ইন লাইন’ ছিল, লেগ স্ট্যাম্পের দিকেই যাচ্ছিল বলটা। আমি এটা আবারও যাচাই করে দেখার আবেদন জানাচ্ছি।’
তবে শুধু এখনই নয়, এর আগেও নিজেদের সুবিধার জন্য প্রভাব খাটিয়ে ডিআরএস এর সিদ্ধান্ত বদলেছে ভারত, এমন মনে করেন হাসান রাজা, ‘ডিআরএস নিয়ে প্রতারণা করা হচ্ছে। তবে এটা যে এবারই প্রথম হচ্ছে তা নয়। ২০১১ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালেও এমন হয়েছিল। কিংবদন্তী শচীন টেন্ডুলকারকে আমাদের সাঈদ আজমল যে ডেলিভারিটা করেছিল, সেটায় এলবিডব্লিউ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু টেন্ডুলকার পরে রিভিউ নেন। রিভিউতে দেখা যায় বলটা মাঝের স্ট্যাম্প বরাবর থাকলেও দুই ফুটের জন্য লেগ স্ট্যাম্প মিস করছে!’
এদিকে হাসান রাজার এসব কথাবার্তার জন্য বিরক্ত হয়েছিলেন সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক ওয়াসিম আকরাম। ‘নতুন বল তত্ত্ব’ শুনে হাসান নেশা-টেশা করে এসব কথা বলছেন কি না, যাচাই করে দেখতে বলেছিলেন আকরাম, ‘‘আমি কয়েক দিন ধরে এটা নিয়ে পড়েছি। যা খেয়ে এসব বলা হচ্ছে, সেটা আমিও খেতে চাই। তাদের মাথা ঠিক নেই। নিজেদের তো তারা অপমান করছেই এবং গোটা দুনিয়ার সামনে আমাদেরও করাচ্ছে।’ হাসানের ‘ডিআরএস-তত্ত্ব’ নিয়ে এবার ওয়াসিম আকরাম কী বলেন, দেখা যাক!