এখন ধারাবাহিকতা নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও লিটনের শট মুগ্ধ করে সবাইকেই। এই বিশ্বকাপেও তাকে ঘিরে অনেক প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু সেটি খুব একটা পূরণ করতে পারেননি তিনি। দলের অবস্থাও তেমন ভালো নয়। সাত ম্যাচের স্রেফ একটিতে জিতে পয়েন্ট টেবিলে তারা আছে নয় নম্বরে। এর মধ্যে সোমবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে খেলতে নামবে বাংলাদেশ।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সুযোগ পেতে সেরা আটে থেকে বিশ্বকাপ শেষ করতে হবে। এ ম্যাচে তাই জিততে হবে বাংলাদেশকে। এর আগে আইসিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লিটন নিজেকে নিয়ে বলেছেন, ‘মানুষ মনে করে আমি ঠাণ্ডা ছেলে। আমার মনে হয় না আমি ঠাণ্ডা ছেলে। আমার মধ্যে আক্রমণাত্মক ভাব বা এমন সবকিছুই আছে। আমি আসলে জানি না (কেন বলে)। ’
এবারের বিশ্বকাপে সাত ম্যাচে দুটি হাফ সেঞ্চুরি করে ২২৫ রান করেছেন লিটন। তার কাছে প্রত্যাশা ছিল আরও বেশি। খারাপ সময়ে আসলে কী করেন লিটন? এর উত্তরে তিনি বলেছেন, ভুলে গিয়ে পরেরটিকে নতুন দিন হিসেবে নেন তিনি।
লিটন বলেন, ‘আমি নিজেকে অনুপ্রেরণা যোগাই একটা খারাপ ম্যাচের পর, নতুন দিন হিসেবে নেই। যখন সূর্য উঠে আরেকবার, এটা নতুন দিন, নতুন সুযোগ, নতুন চ্যালেঞ্জ। আমার সবসময় এমন মনে হয়। আমিও ছেলেদেরকে একই রকম মানসিকতা রাখতে বলি। যখন মাঠে যাবো, সবকিছুই আলাদা। আমাদের ক্ষুদাটা থাকতে হবে এরকম টুর্নামেন্টে খেলতে হলে। এটা আমি সবসময়ই বলি। ’
তিনি আরও বলেন, ‘যখন জিনিসগুলো আমার দিকে যাচ্ছে না, আমি একটা বিরতি নেই। অতিরিক্ত কিছু করি না। এটাই আমার ভাবনা। মাথায় খেলার চেষ্টা করি, বাড়তি অনুশীলন করি না। প্রতিটা দলেরই কোয়ালেটি বোলার আছে, তারা চ্যালেঞ্জিং। যখন আমি অনুশীলন করি, তখন ভাবি ম্যাচে এই ধরনের বোলারদের খেলতে হবে। ’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ নিয়ে লিটন বলেন, ‘ম্যাচটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেটাতেই আমরা ফোকাস করছি এবং নিজেদের সেরা ক্রিকেটটা খেলতে চাচ্ছি। আমরা নিজেদের ১০০ ভাগ ক্রিকেটটা খেলতে পারছি না এখন অবধি। প্রতিটা দিনই নতুন চ্যালেঞ্জ, আলাদা বোলার; আমার পরিকল্পনা আছে, সেটা এই উইকেটে কাজে লাগাতে পারলে সফল হবো। ’
এদিকে দলের সমর্থকদের বিষয়ে লিটন বলেন, ‘সমর্থকরাই আমাদের শক্তি। আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়। কারণ আমরা যেখানেই খেলতে যাই, তারা সমর্থন দেয়। আমাদের হাতে এখনও দুটি ম্যাচ আছে, আমরা তাদের কিছু ফিরিয়ে দিতে চাই। ’
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সুযোগ পেতে সেরা আটে থেকে বিশ্বকাপ শেষ করতে হবে। এ ম্যাচে তাই জিততে হবে বাংলাদেশকে। এর আগে আইসিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লিটন নিজেকে নিয়ে বলেছেন, ‘মানুষ মনে করে আমি ঠাণ্ডা ছেলে। আমার মনে হয় না আমি ঠাণ্ডা ছেলে। আমার মধ্যে আক্রমণাত্মক ভাব বা এমন সবকিছুই আছে। আমি আসলে জানি না (কেন বলে)। ’
এবারের বিশ্বকাপে সাত ম্যাচে দুটি হাফ সেঞ্চুরি করে ২২৫ রান করেছেন লিটন। তার কাছে প্রত্যাশা ছিল আরও বেশি। খারাপ সময়ে আসলে কী করেন লিটন? এর উত্তরে তিনি বলেছেন, ভুলে গিয়ে পরেরটিকে নতুন দিন হিসেবে নেন তিনি।
লিটন বলেন, ‘আমি নিজেকে অনুপ্রেরণা যোগাই একটা খারাপ ম্যাচের পর, নতুন দিন হিসেবে নেই। যখন সূর্য উঠে আরেকবার, এটা নতুন দিন, নতুন সুযোগ, নতুন চ্যালেঞ্জ। আমার সবসময় এমন মনে হয়। আমিও ছেলেদেরকে একই রকম মানসিকতা রাখতে বলি। যখন মাঠে যাবো, সবকিছুই আলাদা। আমাদের ক্ষুদাটা থাকতে হবে এরকম টুর্নামেন্টে খেলতে হলে। এটা আমি সবসময়ই বলি। ’
তিনি আরও বলেন, ‘যখন জিনিসগুলো আমার দিকে যাচ্ছে না, আমি একটা বিরতি নেই। অতিরিক্ত কিছু করি না। এটাই আমার ভাবনা। মাথায় খেলার চেষ্টা করি, বাড়তি অনুশীলন করি না। প্রতিটা দলেরই কোয়ালেটি বোলার আছে, তারা চ্যালেঞ্জিং। যখন আমি অনুশীলন করি, তখন ভাবি ম্যাচে এই ধরনের বোলারদের খেলতে হবে। ’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ নিয়ে লিটন বলেন, ‘ম্যাচটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেটাতেই আমরা ফোকাস করছি এবং নিজেদের সেরা ক্রিকেটটা খেলতে চাচ্ছি। আমরা নিজেদের ১০০ ভাগ ক্রিকেটটা খেলতে পারছি না এখন অবধি। প্রতিটা দিনই নতুন চ্যালেঞ্জ, আলাদা বোলার; আমার পরিকল্পনা আছে, সেটা এই উইকেটে কাজে লাগাতে পারলে সফল হবো। ’
এদিকে দলের সমর্থকদের বিষয়ে লিটন বলেন, ‘সমর্থকরাই আমাদের শক্তি। আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়। কারণ আমরা যেখানেই খেলতে যাই, তারা সমর্থন দেয়। আমাদের হাতে এখনও দুটি ম্যাচ আছে, আমরা তাদের কিছু ফিরিয়ে দিতে চাই। ’