বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের শেষ দিনে গাজীপুরে পৃথক স্থানে দুটি বাসে আগুন দিয়েছেন অবরোধকারীরা। সোমবার (৬ নভেম্বর) ভোরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সফিপুর এলাকায় ও গাজীপুর মহানগরীর শিমুলতলী রোডের বটতলা এলাকায় এ ঘটনা দুটি ঘটে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল ইসলাম বলেন, রাত ২টার দিকে বিলাশপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা গাজীপুর পরিবহন নামে একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। এতে বাসটি পুড়ে যায়। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে আমরা তদন্ত করছি।
এদিকে সোমবার ভোর ৬টার দিকে কালিয়াকৈর বাস স্টেশন থেকে ছেড়ে আসা কালিয়াকৈর পরিবহন (কে.পি) নামের একটি যাত্রীবাহী বাস গাজীপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। বাসটি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সফিপুর এলাকায় পৌঁছালে ৪-৫ জন যুবক পেট্রোল নিক্ষেপ করে আগুন ধরিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় গাড়িতে থাকা যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে নেমে পড়েন। তাদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। তবে ততক্ষণে বাসটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী খান জানান, ভোরে সফিপুর এলাকায় কে.পি পরিবহনের একটি বাসে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়েছে। তাদের শনাক্ত করে দ্রুত গ্রেফতার করা হবে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল ইসলাম বলেন, রাত ২টার দিকে বিলাশপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা গাজীপুর পরিবহন নামে একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। এতে বাসটি পুড়ে যায়। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে আমরা তদন্ত করছি।
এদিকে সোমবার ভোর ৬টার দিকে কালিয়াকৈর বাস স্টেশন থেকে ছেড়ে আসা কালিয়াকৈর পরিবহন (কে.পি) নামের একটি যাত্রীবাহী বাস গাজীপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। বাসটি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সফিপুর এলাকায় পৌঁছালে ৪-৫ জন যুবক পেট্রোল নিক্ষেপ করে আগুন ধরিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় গাড়িতে থাকা যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে নেমে পড়েন। তাদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। তবে ততক্ষণে বাসটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী খান জানান, ভোরে সফিপুর এলাকায় কে.পি পরিবহনের একটি বাসে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়েছে। তাদের শনাক্ত করে দ্রুত গ্রেফতার করা হবে।