আদানির পাবলিক লিস্টেড হোল্ডিং কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেড (এইএল) চলতি বছরের প্রথম পান্তিক ও অর্থবছরের আর্থিক বিবরণী প্রকাশ করেছে। সব ফলাফলেই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত আছে। মোট মুনাফা বা ইবিটিডিএ (আর্নিংস বিফোর ইন্টারেস্ট, ট্যাক্সেস, ডেপ্রিসিয়েশন অ্যান্ড অ্যামোর্টাইজেশন) ৪৩% বৃদ্ধি পেয়েছে টাকার অঙ্কে যা ৫ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকা। ব্যবসায়িক, কর্মকাণ্ডমূলক (অপারেশনাল) ও আর্থিক- এ তিনটি খাতের ওপর ভিত্তি করে ব্যবসায়িক ফলাফল ঘোষণা দেয় আদানি।
আদানি এন্টারপ্রাইজের প্রকাশিত এ আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধে শক্তিশালী ইনকিউবেশন পাইপলাইনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। কোম্পানির সাম্প্রতিক বিবরণীতে তাদের মূল ইনকিউবেটিং ব্যবসায়ের উত্থান নজরে পড়ে, যেখানে রয়েছে গ্রিন হাইড্রোজেন ইন্টিগ্রেটেড ম্যানুফ্যাকচারিং ইকোসিস্টেম, বিমানবন্দর ও রাস্তা-ঘাট সংশ্লিষ্ট প্রকল্প। পুরো ইবিআইটিডিএ এর ক্ষেত্রে সামগ্রিকভাবে এসব প্রকল্পের অবদান ৪৮ শতাংশ।
ব্যবসায়িক এ ফলাফলে দেখা যায়, ইবিআইটিডিএ এর ক্ষেত্রে গত বছরের তুলনায় এ বছর রাজস্ব বৃদ্ধি পেয়েছে ৪৩ শতাংশ, যার আর্থিক পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭,৮০০ কোটি টাকা। এছাড়া ইবিআইটিডিএ এর সর্বমোট প্রবৃদ্ধিতে মূল ইনফ্রা ইনকিউবেটিং ব্যবসায়ের অবদান ৪৮ শতাংশ। ইবিআইটিডিএ এর সহায়তায় ইনকিউবেটিং সম্পদ ১১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩,৭২৭ কোটি টাকায়।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিত আর্থিক বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে, শক্তিশালী ইনকিউবেটিং ব্যবসায়ের কারণে আদানি এন্টারপ্রাইজের ইবিআইটিডিএ- তে রাজস্ব ৩৯ শতাংশ বেড়ে ৩,৯৩৫.৫ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। তাছাড়া, নগদ সংগ্রহ ২৬ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৬৪০.৫৯ কোটি টাকা।
এ ব্যাপারে আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি বলেন, “ নিজেদের উন্নতির জন্য আমরা ব্যবসার গতি-প্রকৃতি পরিবর্তনের চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, এনার্জি থেকে শুরু করে ইউটিলিটি, ট্রান্সপোর্ট, ডিটুসি, প্রাথমিক শিল্প ইত্যাদি আদানির এন্টারপ্রাইজের অন্তর্ভুক্ত। আমাদের আজকের সাফল্যের পেছনে রয়েছে ব্যবসাকে লালন করার মানসিকতা। সেটা একদম ছোট ব্যবসা থেকে শুরু করে বড় বড় ব্যবসা।
আদানি এন্টারপ্রাইজের প্রকাশিত এ আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধে শক্তিশালী ইনকিউবেশন পাইপলাইনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। কোম্পানির সাম্প্রতিক বিবরণীতে তাদের মূল ইনকিউবেটিং ব্যবসায়ের উত্থান নজরে পড়ে, যেখানে রয়েছে গ্রিন হাইড্রোজেন ইন্টিগ্রেটেড ম্যানুফ্যাকচারিং ইকোসিস্টেম, বিমানবন্দর ও রাস্তা-ঘাট সংশ্লিষ্ট প্রকল্প। পুরো ইবিআইটিডিএ এর ক্ষেত্রে সামগ্রিকভাবে এসব প্রকল্পের অবদান ৪৮ শতাংশ।
ব্যবসায়িক এ ফলাফলে দেখা যায়, ইবিআইটিডিএ এর ক্ষেত্রে গত বছরের তুলনায় এ বছর রাজস্ব বৃদ্ধি পেয়েছে ৪৩ শতাংশ, যার আর্থিক পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭,৮০০ কোটি টাকা। এছাড়া ইবিআইটিডিএ এর সর্বমোট প্রবৃদ্ধিতে মূল ইনফ্রা ইনকিউবেটিং ব্যবসায়ের অবদান ৪৮ শতাংশ। ইবিআইটিডিএ এর সহায়তায় ইনকিউবেটিং সম্পদ ১১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩,৭২৭ কোটি টাকায়।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিত আর্থিক বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে, শক্তিশালী ইনকিউবেটিং ব্যবসায়ের কারণে আদানি এন্টারপ্রাইজের ইবিআইটিডিএ- তে রাজস্ব ৩৯ শতাংশ বেড়ে ৩,৯৩৫.৫ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। তাছাড়া, নগদ সংগ্রহ ২৬ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৬৪০.৫৯ কোটি টাকা।
এ ব্যাপারে আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি বলেন, “ নিজেদের উন্নতির জন্য আমরা ব্যবসার গতি-প্রকৃতি পরিবর্তনের চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, এনার্জি থেকে শুরু করে ইউটিলিটি, ট্রান্সপোর্ট, ডিটুসি, প্রাথমিক শিল্প ইত্যাদি আদানির এন্টারপ্রাইজের অন্তর্ভুক্ত। আমাদের আজকের সাফল্যের পেছনে রয়েছে ব্যবসাকে লালন করার মানসিকতা। সেটা একদম ছোট ব্যবসা থেকে শুরু করে বড় বড় ব্যবসা।