মেডিকেলে চান্স না হওয়ায় অভিমান করে নিজের ওড়না পেঁচিয়ে হাফসা খাতুন (১৯) নামের এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যার বরেছে বলে জানিয়েছে স্বজনেরা। গতকাল রোববার (১৪ মে) দিবাগত রাত ৮টার দিকে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার চারমাইল এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে ওই শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি উপজেলার বারুইপাড়া ইউনিয়নের চারমাইল তাতিবন্ধ এলাকার ইদ্রিস মণ্ডলের মেয়ে।
জানা গেছে, হাফসা কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন-৫ পেয়েছে। এর আগেও এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন-৫ পেয়েছে সে। ছোটবেলা থেকে তার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হবে। এবার মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষাও দিয়েছিল সে। অকৃতকার্য হওয়ায় কয়েকদিন ধরে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। চান্স না পাওয়ার পর থেকে সে মানসিক অস্থিরতায় ছিল। এ কারণে সে আত্মহত্যা করেছে।
এ বিষয়ে বারুইপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মন্টু গণমাধ্যমকে বলেন, মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষায় দুই বান্ধবীর চান্স হলেও হাফসা খাতুন চান্স পায়নি। এতে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে মেয়েটি। তাই সে আত্মহত্যা করেছে বলে জানা গেছে।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে মেয়েটি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে বিস্তারিত জানা যাবে।
জানা গেছে, হাফসা কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন-৫ পেয়েছে। এর আগেও এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন-৫ পেয়েছে সে। ছোটবেলা থেকে তার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হবে। এবার মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষাও দিয়েছিল সে। অকৃতকার্য হওয়ায় কয়েকদিন ধরে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। চান্স না পাওয়ার পর থেকে সে মানসিক অস্থিরতায় ছিল। এ কারণে সে আত্মহত্যা করেছে।
এ বিষয়ে বারুইপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মন্টু গণমাধ্যমকে বলেন, মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষায় দুই বান্ধবীর চান্স হলেও হাফসা খাতুন চান্স পায়নি। এতে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে মেয়েটি। তাই সে আত্মহত্যা করেছে বলে জানা গেছে।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে মেয়েটি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে বিস্তারিত জানা যাবে।