এবার আয়ারল্যান্ডকে ঘরের মাঠের মতো ইংল্যান্ডের মাটিতেও সিরিজে হারিয়েছে বাংলাদেশ দল। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ২-০তে স্বাগতিকদের হারায় টাইগাররা। দুর্দান্ত সিরিজ জয়ের পর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বললেন বাংলাদেশ দলের অন্যতম সফল অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
এর আগে, ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণের মঞ্চে তামিমের মুখে মুস্তাফিজের প্রশংসা শোনা যায়, ‘আমি যদি বলি আমরা ম্যাচটা জেতার আশা করেছি, সেটা মিথ্যা বলা হবে। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ম্যাচটা শেষ। কিন্তু ক্রিকেট অদ্ভুত এক খেলা।’
এ সময় তামিম বলেন, দুই-একটা উইকেটেই ম্যাচের ম্যাচের চেহারা পাল্টে যেতে পারে। স্কোরবোর্ডেরও একটা চাপ আছে। আর যেভাবে ফিজ বোলিং করেছে, বিশেষ করে যখন সে ক্যাম্ফার ও টাকারকে আউট করেছে, তখন আমরা বিশ্বাস করা শুরু করি।
এদিকে তৃতীয় ম্যাচে জয়ের মঞ্চ গড়ে দিয়েছেন মোস্তাফিজ। বাকি কাজটা করেছেন তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ। শেষ ওভারে আয়ারল্যান্ডের জয়ের জন্য দরকার ছিল ১০ রান, হাতে ছিল ৩ উইকেট। চাপের মুখে হাসান ৪ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন।
তামিম বলেন, ‘যদি আপনার হাতে ভালো বোলিং আক্রমণ থাকে, তাহলে অধিনায়কত্ব করা খুবই সহজ। এখন দলে যারা আছেন তাদের নিয়ে আমি খুবই রোমাঞ্চিত। ফাস্ট বোলাররা যারা তারা খুবই ভালো করছে। এখানে কয়েকজন নেই। যেমন তাসকিন চোটে আছে। সে অনেক উন্নতি করেছে। আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন খুবই ভালো।’
এদিকে নামজুল হোসেন শান্তর বোলিং প্রসঙ্গে তাতিম বলেন, ‘৪০ ওভার পর্যন্ত কোনো তাকে বোলিং দেয়ার কোনো পরিকল্পনা ছিল না। মিরাজ যেভাবে বল করেছে, সেটা শান্তকে বোলিং দিতে বাধ্য হয়েছি। সে বলছিল সে পারবে। কিন্তু আমি তাকে বিশ্বাস করি না (হাসি)। কিন্তু আমার অধিনায়কত্বেই সে তার প্রথম ওয়ানডে উইকেট পেয়েছে। অফ স্পিনারকে মারা সহজ মনে হচ্ছিল না। সে জন্যই তাকে বল দিয়েছি।’
এর আগে, ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণের মঞ্চে তামিমের মুখে মুস্তাফিজের প্রশংসা শোনা যায়, ‘আমি যদি বলি আমরা ম্যাচটা জেতার আশা করেছি, সেটা মিথ্যা বলা হবে। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ম্যাচটা শেষ। কিন্তু ক্রিকেট অদ্ভুত এক খেলা।’
এ সময় তামিম বলেন, দুই-একটা উইকেটেই ম্যাচের ম্যাচের চেহারা পাল্টে যেতে পারে। স্কোরবোর্ডেরও একটা চাপ আছে। আর যেভাবে ফিজ বোলিং করেছে, বিশেষ করে যখন সে ক্যাম্ফার ও টাকারকে আউট করেছে, তখন আমরা বিশ্বাস করা শুরু করি।
এদিকে তৃতীয় ম্যাচে জয়ের মঞ্চ গড়ে দিয়েছেন মোস্তাফিজ। বাকি কাজটা করেছেন তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ। শেষ ওভারে আয়ারল্যান্ডের জয়ের জন্য দরকার ছিল ১০ রান, হাতে ছিল ৩ উইকেট। চাপের মুখে হাসান ৪ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন।
তামিম বলেন, ‘যদি আপনার হাতে ভালো বোলিং আক্রমণ থাকে, তাহলে অধিনায়কত্ব করা খুবই সহজ। এখন দলে যারা আছেন তাদের নিয়ে আমি খুবই রোমাঞ্চিত। ফাস্ট বোলাররা যারা তারা খুবই ভালো করছে। এখানে কয়েকজন নেই। যেমন তাসকিন চোটে আছে। সে অনেক উন্নতি করেছে। আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন খুবই ভালো।’
এদিকে নামজুল হোসেন শান্তর বোলিং প্রসঙ্গে তাতিম বলেন, ‘৪০ ওভার পর্যন্ত কোনো তাকে বোলিং দেয়ার কোনো পরিকল্পনা ছিল না। মিরাজ যেভাবে বল করেছে, সেটা শান্তকে বোলিং দিতে বাধ্য হয়েছি। সে বলছিল সে পারবে। কিন্তু আমি তাকে বিশ্বাস করি না (হাসি)। কিন্তু আমার অধিনায়কত্বেই সে তার প্রথম ওয়ানডে উইকেট পেয়েছে। অফ স্পিনারকে মারা সহজ মনে হচ্ছিল না। সে জন্যই তাকে বল দিয়েছি।’