ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ধর্মতত্ত্ব অনুষদের নতুন ডিন নিযুক্ত হয়েছেন আল-কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর ড. আ. ব. ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফী। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানা যায়। ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালাম তাকে এই পদে নিয়োগ দিয়েছেন। আগামী দুই বছরের জন্য তিনি এই দায়িত্ব পালন করবেন।
জানা যায়, অনুষদটির ডিন হিসেবে একই বিভাগের প্রফেসর ড. এইচ. এন. এম. এরশাদ উল্লাহের দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হওয়ায় তার স্থলে প্রফেসর ড. আ. ব. ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফীকে নতুন ডিন হিসেবে নিয়োগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
নব নিযুক্ত ডিন প্রফেসর ড. আ. ব. ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফী বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মই হয়েছে ধর্মতত্ত্ব অনুষদ দিয়ে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক অনুষদের নামে আলাদা একাডেমিক ভবন থাকলেও এ অনুষদের নামে কোনো একাডেমিক ভবন নেই। আমি প্রত্যাশা করি স্বকীয়তা বজায় রেখে এ অনুষদের নামে একটি একাডেমিক ভবন থাকবে। থিওলজি অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের নামে এই অনুষদ ভবনের নামকরণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট অনুরোধ জানাবো।
তিনি আরো বলেন, এই অনুষদের সকল সংকট ও সেশনজট মুক্তে সর্বদা চেষ্টা থাকবে। এবং স্মার্ট অনুষদ হিসেবে গড়ে তুলবো।
উল্লেখ্য, তিনি আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১ম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন।
একাধারে বিভাগের সভাপতি, শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও হল প্রভোস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ৪০টি গবেষণা জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে এবং সৌদি বাদশাহ আবদুল আজিজের আমন্ত্রণ ওমরাহ ব্রত পালন করার সুযোগ পেয়েছেন।
এছাড়াও তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
জানা যায়, অনুষদটির ডিন হিসেবে একই বিভাগের প্রফেসর ড. এইচ. এন. এম. এরশাদ উল্লাহের দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হওয়ায় তার স্থলে প্রফেসর ড. আ. ব. ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফীকে নতুন ডিন হিসেবে নিয়োগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
নব নিযুক্ত ডিন প্রফেসর ড. আ. ব. ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফী বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মই হয়েছে ধর্মতত্ত্ব অনুষদ দিয়ে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক অনুষদের নামে আলাদা একাডেমিক ভবন থাকলেও এ অনুষদের নামে কোনো একাডেমিক ভবন নেই। আমি প্রত্যাশা করি স্বকীয়তা বজায় রেখে এ অনুষদের নামে একটি একাডেমিক ভবন থাকবে। থিওলজি অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের নামে এই অনুষদ ভবনের নামকরণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট অনুরোধ জানাবো।
তিনি আরো বলেন, এই অনুষদের সকল সংকট ও সেশনজট মুক্তে সর্বদা চেষ্টা থাকবে। এবং স্মার্ট অনুষদ হিসেবে গড়ে তুলবো।
উল্লেখ্য, তিনি আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১ম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন।
একাধারে বিভাগের সভাপতি, শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও হল প্রভোস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ৪০টি গবেষণা জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে এবং সৌদি বাদশাহ আবদুল আজিজের আমন্ত্রণ ওমরাহ ব্রত পালন করার সুযোগ পেয়েছেন।
এছাড়াও তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে অংশগ্রহণ করেছিলেন।