আজ বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ সমমনা দলগুলোর ডাকা দ্বিতীয় দফার অবরোধের প্রথম দিন চলছে। এদিন সকাল থেকে রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যায়নি কোনো দূরপাল্লার বাস। একই চিত্র কল্যাণপুর বাস টার্মিনালে।
আজ রবিবার ৫ নভেম্বর সকালে গাবতলী বাস টার্মিনাল এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, টার্মিনাল এলাকায় দূরপাল্লার যাত্রীদের দেখা নেই। এদিকে যাত্রী সংকটের কথা মাথায় রেখে কাউন্টার বন্ধ করেছে অধিকাংশ পরিবহন প্রতিষ্ঠান। কিছু পরিবহন প্রতিষ্ঠান তাদের কাউন্টার খোলা রাখলেও যাত্রীর দেখা পাচ্ছেন না।
এদিকে এস পি গোল্ডেন লাইন পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার ইভেন বলেন, সকাল থেকে একজন যাত্রীও আসেনি। সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার মো. মঈনউদ্দীন বলেন, দুই-একজন যাত্রী আসছে। তবে গাড়ি ছাড়ার মতো না। যাত্রী একেবারেই কম।
তীব্র যাত্রী সংকটে অলস সময় পাড় করতে দেখা গেছে কাউন্টার সংশ্লিষ্টদের। পরিবহন শ্রমিকদের একটি অংশ অলস সময় কাটাচ্ছেন টার্মিনালের পেছনের অংশে। এদিকে পরিবহন শ্রমিকরা জানিয়েছেন, বাস না চললে তাদের কোনো আয় হয় না। ফলে বাস বন্ধ থাকলে তা তাদের জন্য বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি।
আজ রবিবার ৫ নভেম্বর সকালে গাবতলী বাস টার্মিনাল এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, টার্মিনাল এলাকায় দূরপাল্লার যাত্রীদের দেখা নেই। এদিকে যাত্রী সংকটের কথা মাথায় রেখে কাউন্টার বন্ধ করেছে অধিকাংশ পরিবহন প্রতিষ্ঠান। কিছু পরিবহন প্রতিষ্ঠান তাদের কাউন্টার খোলা রাখলেও যাত্রীর দেখা পাচ্ছেন না।
এদিকে এস পি গোল্ডেন লাইন পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার ইভেন বলেন, সকাল থেকে একজন যাত্রীও আসেনি। সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার মো. মঈনউদ্দীন বলেন, দুই-একজন যাত্রী আসছে। তবে গাড়ি ছাড়ার মতো না। যাত্রী একেবারেই কম।
তীব্র যাত্রী সংকটে অলস সময় পাড় করতে দেখা গেছে কাউন্টার সংশ্লিষ্টদের। পরিবহন শ্রমিকদের একটি অংশ অলস সময় কাটাচ্ছেন টার্মিনালের পেছনের অংশে। এদিকে পরিবহন শ্রমিকরা জানিয়েছেন, বাস না চললে তাদের কোনো আয় হয় না। ফলে বাস বন্ধ থাকলে তা তাদের জন্য বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি।