চিলমারী(কুড়িগ্রাম) থেকে: কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে বিপুল চন্দ্র (৪৪) নামে এক জেলের জালে দুটি ১০ ও ১৪ কেজি ওজনের পাঙ্গাশ মাছ ধরা পড়েছে।পরে মাছ দুটি চিলমারীর মাছ ব্যবসায়ী সাজুর নিকট প্রতি কেজি ৯০০ টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি। বিপুল চন্দ্র শাখাতি গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। শনিবার ৪ নভেম্বর বিকেলে ব্রহ্মপুত্র নদের রমনাঘাট এলাকায় বিপুল চন্দ্রের জালে পাঙ্গাশ মাছ দুটি ধরা পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, ইলিশ মাছ ধরার জন্য ব্রহ্মপুত্র নদে জেলে বিপুল চন্দ্রসহ কয়েকজন মাছ ধরতে যান।নদে ইলিশ মাছ ধরা আশায় জাল ফেলালে ওই জালে বড় দুটি পাঙ্গাশ মাছ উঠে আসে। পরে মাছ দুটি স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী সাজু প্রতি কেজি ৯০০ টাকা দরে কিনে নিয়ে যান।
মাছ ব্যবসায়ী সাজু বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদে মাঝে মধ্যে ছোট ছোট পাঙ্গাশ মাছ ধরা পড়ে।নদীর পাঙ্গাশ হওয়ায় আমি রমনা ঘাট থেকে বিপুলদের কাছ থেকে এই পাঙ্গাশ মাছ দুটি কিনে এনেছি। ১০ কেজি ওজনের মাছটি বাজারে ১১শ টাকা দরে কেটে বিক্রি করেছি। বড় মাছটি দামাদামি চলছে ১৩ শ টাকা দামে বিক্রি করবো।
কুড়িগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কালিপদ রায় বলেন, বাণিজ্যিকভাবে পাঙ্গাশ চাষ করে অনেকেই লাভবান হচ্ছে। তবে নদ নদীতে পাঙ্গাশ মাছ ধরা পড়ছে এটা আশার খবর।
স্থানীয়রা জানান, ইলিশ মাছ ধরার জন্য ব্রহ্মপুত্র নদে জেলে বিপুল চন্দ্রসহ কয়েকজন মাছ ধরতে যান।নদে ইলিশ মাছ ধরা আশায় জাল ফেলালে ওই জালে বড় দুটি পাঙ্গাশ মাছ উঠে আসে। পরে মাছ দুটি স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী সাজু প্রতি কেজি ৯০০ টাকা দরে কিনে নিয়ে যান।
মাছ ব্যবসায়ী সাজু বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদে মাঝে মধ্যে ছোট ছোট পাঙ্গাশ মাছ ধরা পড়ে।নদীর পাঙ্গাশ হওয়ায় আমি রমনা ঘাট থেকে বিপুলদের কাছ থেকে এই পাঙ্গাশ মাছ দুটি কিনে এনেছি। ১০ কেজি ওজনের মাছটি বাজারে ১১শ টাকা দরে কেটে বিক্রি করেছি। বড় মাছটি দামাদামি চলছে ১৩ শ টাকা দামে বিক্রি করবো।
কুড়িগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কালিপদ রায় বলেন, বাণিজ্যিকভাবে পাঙ্গাশ চাষ করে অনেকেই লাভবান হচ্ছে। তবে নদ নদীতে পাঙ্গাশ মাছ ধরা পড়ছে এটা আশার খবর।