গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন শিশুবক্তা রফিকুল ইসলাম মাদানী। শনিবার (৪ নভেম্বর) রাত সাতটা ৭টা ৫৫ মিনিটে কাশিমপুর কারাগার পার্ট-২ থেকে বের হয়ে আসেন তিনি। এ সময় তার পরিবারের সদস্যরা কারাগারে বাহিরে থেকে মাদানীকে রিসিভ করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কারা কর্তৃপক্ষ ও পরিবার।
জেলার আমিরুল ইসলাম জানান, রফিকুল ইসলাম মাদানীর সবকটি জামিনের কাগজ কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে যাচাই বাছাই শেষে তার বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা না থাকায় ৭টা ৫৫ মিনিটে তাকে মুক্তি দেয়া হয়।
আইনজীবী আশরাফ আলী মোল্লা জানান, ‘শিশুবক্তা’ রফিকুল ইসলাম মাদানী ভবিষ্যতে রাষ্ট্র ও দেশের প্রচলিত আইনবিরোধী এবং জনমনে সংঘাতের সৃষ্টি করে-এমন বক্তব্য দেবেন না বলে মুচলেকা দিয়েছেন তিনি। পরে আদালত তাকে জামিন দেন। সব মামলায় তিনি জামিন পেলেন।
গত ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল রাত সাড়ে ৩টার দিকে রফিকুলকে নেত্রকোণার নিজ বাড়ি থেকে আটক করে র্যাব। এরপর ৮ এপ্রিল মাদানির নামে গাজীপুরের গাছা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে র্যাবের নায়েক সুবেদার আবদুল খালেক। এরপর গাজীপুরের বাসন এবং রাজধানীর মতিঝিল ও তেজগাঁও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
জেলার আমিরুল ইসলাম জানান, রফিকুল ইসলাম মাদানীর সবকটি জামিনের কাগজ কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে যাচাই বাছাই শেষে তার বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা না থাকায় ৭টা ৫৫ মিনিটে তাকে মুক্তি দেয়া হয়।
আইনজীবী আশরাফ আলী মোল্লা জানান, ‘শিশুবক্তা’ রফিকুল ইসলাম মাদানী ভবিষ্যতে রাষ্ট্র ও দেশের প্রচলিত আইনবিরোধী এবং জনমনে সংঘাতের সৃষ্টি করে-এমন বক্তব্য দেবেন না বলে মুচলেকা দিয়েছেন তিনি। পরে আদালত তাকে জামিন দেন। সব মামলায় তিনি জামিন পেলেন।
গত ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল রাত সাড়ে ৩টার দিকে রফিকুলকে নেত্রকোণার নিজ বাড়ি থেকে আটক করে র্যাব। এরপর ৮ এপ্রিল মাদানির নামে গাজীপুরের গাছা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে র্যাবের নায়েক সুবেদার আবদুল খালেক। এরপর গাজীপুরের বাসন এবং রাজধানীর মতিঝিল ও তেজগাঁও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।