এবার কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় একটি আশ্রয়কেন্দ্রে গত শনিবার রাতে প্রসববেদনা ওঠে সন্তানসম্ভাবনা জয়নব বেগমের। ঝড়ের রাতে ওই মুহূর্তে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার মতো কোনো গাড়ি ছিল না। পরে পেকুয়া থানার ওসি ওমর হায়দার তৎক্ষণাৎ আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটে গিয়ে ওই নারীকে পুলিশের গাড়িতে করে হাসপাতালে নিয়ে যান। গতকাল রবিবার ভোরে ওই নারী একটি পুত্রসন্তানের জন্ম দেন।
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় মোখার নামানুসারে এই নবজাতকের নাম রাখা হয়েছে ‘মোখা’। জয়নব পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের বামুলাপাড়ার মো. আরকানের স্ত্রী। ঝড়ের প্রভাব শুরু হওয়ার পর শনিবার রাত ৯টার দিকে তিনি পরিবারের সঙ্গে রাজাখালী এয়ার আলী খান আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে যান।
এদিকে আশ্রয়কেন্দ্রের কয়েকজন জানান, রাত দেড়টার দিকে জয়নবের প্রসববেদনা ওঠে। কিন্তু গাড়ি না পেয়ে স্বজনরা দুশ্চিন্তায় পড়ে। খবর পেয়ে ওসি হায়দার থানার গাড়ি নিয়ে ১০ কিলোমিটার দূরের এই আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটে যান। তিনি পুলিশের গাড়িতেই জয়নবকে হাসপাতালে পৌঁছে দেন।
এর প্রতিক্রিয়ায় জয়নব বলেন, ‘ওসি স্যারকে ধন্যবাদ জানাই। তাঁর কথা সারা জীবন মনে থাকবে। দুর্যোগের রাতে তিনি এগিয়ে না এলে হয়তো বড় বিপদ হতে পারত।’
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় মোখার নামানুসারে এই নবজাতকের নাম রাখা হয়েছে ‘মোখা’। জয়নব পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের বামুলাপাড়ার মো. আরকানের স্ত্রী। ঝড়ের প্রভাব শুরু হওয়ার পর শনিবার রাত ৯টার দিকে তিনি পরিবারের সঙ্গে রাজাখালী এয়ার আলী খান আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে যান।
এদিকে আশ্রয়কেন্দ্রের কয়েকজন জানান, রাত দেড়টার দিকে জয়নবের প্রসববেদনা ওঠে। কিন্তু গাড়ি না পেয়ে স্বজনরা দুশ্চিন্তায় পড়ে। খবর পেয়ে ওসি হায়দার থানার গাড়ি নিয়ে ১০ কিলোমিটার দূরের এই আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটে যান। তিনি পুলিশের গাড়িতেই জয়নবকে হাসপাতালে পৌঁছে দেন।
এর প্রতিক্রিয়ায় জয়নব বলেন, ‘ওসি স্যারকে ধন্যবাদ জানাই। তাঁর কথা সারা জীবন মনে থাকবে। দুর্যোগের রাতে তিনি এগিয়ে না এলে হয়তো বড় বিপদ হতে পারত।’