এবার বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নেওয়ার প্রতিবাদে আগামীকাল রবিবার ৫ নভেম্বর চট্টগ্রামে বিএনপির ডাকা হরতালে সমর্থন জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও চট্টগ্রাম মহানগরীর আমির মুহাম্মদ শাহজাহান, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও মহানগরী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই সমর্থন জানান।
এদিকে বিবৃতিতে জামায়াত নেতারা বলেন, বর্তমান সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে আবারো নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আওয়ামী সরকার নিজেরা সহিংসতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে বিরোধী দলের অহিংস গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সহিংস প্রমাণ করার পুরোনো খেলায় মেতে উঠেছে, যা দেশবাসীসহ গোটা বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করছে।
তারা বিরোধী নেতাকর্মীদের আটক করে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করার মাধ্যমে আরেকটি ভোটারবিহীন নির্বাচন করার পাঁয়তারা করছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচনের কোনো বিকল্প সমাধান নেই। অবিলম্বে কেয়ারটেকার সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দেশবাসীকে দুঃশাসন থেকে মুক্তি দিতে হবে।
অবিলম্বে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির শীর্ষ নেতারাসহ সব রাজবন্দিদের মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় চট্টগ্রামবাসীকে সঙ্গে নিয়ে দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে এই অবৈধ সরকারের পতন নিশ্চিত করা হবে।
এর আগে দুপুরে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নেওয়ার প্রতিবাদে রোববার চট্টগ্রামে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপি।
এদিকে বিবৃতিতে জামায়াত নেতারা বলেন, বর্তমান সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে আবারো নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আওয়ামী সরকার নিজেরা সহিংসতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে বিরোধী দলের অহিংস গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সহিংস প্রমাণ করার পুরোনো খেলায় মেতে উঠেছে, যা দেশবাসীসহ গোটা বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করছে।
তারা বিরোধী নেতাকর্মীদের আটক করে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করার মাধ্যমে আরেকটি ভোটারবিহীন নির্বাচন করার পাঁয়তারা করছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচনের কোনো বিকল্প সমাধান নেই। অবিলম্বে কেয়ারটেকার সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দেশবাসীকে দুঃশাসন থেকে মুক্তি দিতে হবে।
অবিলম্বে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির শীর্ষ নেতারাসহ সব রাজবন্দিদের মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় চট্টগ্রামবাসীকে সঙ্গে নিয়ে দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে এই অবৈধ সরকারের পতন নিশ্চিত করা হবে।
এর আগে দুপুরে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নেওয়ার প্রতিবাদে রোববার চট্টগ্রামে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপি।