আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান বলেছেন, বিএনপিকে নিয়ে নির্বাচন করতে হবে এটা সংবিধানেও লেখা নাই, পৃথিবীর কোনো আইনেও লেখা নাই। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আমরা দেখেছি, অনেক রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে না।
শনিবার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি এ কথা বলেন। একজন প্রতিনিধি নিয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষে সংলাপে অংশ নেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী কর্নেল (অব.) ফারুক খান।
সংলাপ শেষে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন যে বক্তব্যগুলো দিয়েছে, যে ব্যবস্থাগুলো নিয়েছে, আমাদের সরকার সহায়তা করেছে, তার বাস্তব প্রতিফলন আমরা দেখছি। ১৯৭২ সালে নিয়ম ছিল যে ব্যালট পেপারের পেছনে সিল ও অফিসারের স্বাক্ষর থাকবে। তবে আটাত্তরের পর শুধু সিল রাখার ব্যবস্থা করা হয়। এবার আবার প্রতিটি ব্যালট পেপারের পেছনে সিল ও স্বাক্ষরের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এতে নির্বাচন আরও সুষ্ঠু হবে।
এছাড়া আমাদের যে ব্রিফ দেওয়া হয়েছে, তাতে মনে করি সংবিধান সম্মতভাবে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো অরাজকতার নির্বাচন করেনি। আমাদের ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেবেন। এখানে যেসব রাজনৈতিক দল নাম সর্বস্ব, যাদের ভোটার নাই, তারাই এরকম অভিযোগ করতে পারে বলে আমি মনে করি। সুতরাং যেসব রাজনৈতিক দলের সক্ষমতা নেই, জনসমর্থন নাই, জনগণের যাদের উপর আস্থা নেই, তারা-তো নির্বাচনে আসবেই না।
বিএনপি বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি দিচ্ছে, এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সহিংসতাপূর্ণ। এটি একটি দলের রাজনৈতিক কর্মসূচি বলা যেতে পারে না। তারা টেরোরিস্ট অ্যাকশন করছে।
বিএনপিকে ইসির সংলাপে আমন্ত্রণে চিঠি দেওয়া গেল না, এটি কি স্বাভাবিক ঘটনা, এমন প্রশ্ন করলে ফারুক খান বলেন, আমি মনে করি এটা বিএনপির জন্য লজ্জার। তারা অফিসে থাকবে না কেন?
বিএনপির বর্তমান কর্মসূচির বিষয়ে কোনো শঙ্কা ইসির কাছে আপনারা জানিয়েছেন কি না, এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ইসি সেটা নিজেই জানিয়েছে কী ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
নির্বাচনের পরিবেশ আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ আছে। ভবিষ্যতে আরও ভালো হবে।
ইলেকশন কমিশন জানিয়েছে নির্বাচনে ভোটারদের উৎসাহিত করার জন্য ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালাবে। আমি মনে করি জনগণ তখন আরও বেশি উৎসাহিত হবে এবং আগামী নির্বাচনের জন্য আসবে বলে মন্তব্য করেন ফারুক খান।
শনিবার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি এ কথা বলেন। একজন প্রতিনিধি নিয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষে সংলাপে অংশ নেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী কর্নেল (অব.) ফারুক খান।
সংলাপ শেষে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন যে বক্তব্যগুলো দিয়েছে, যে ব্যবস্থাগুলো নিয়েছে, আমাদের সরকার সহায়তা করেছে, তার বাস্তব প্রতিফলন আমরা দেখছি। ১৯৭২ সালে নিয়ম ছিল যে ব্যালট পেপারের পেছনে সিল ও অফিসারের স্বাক্ষর থাকবে। তবে আটাত্তরের পর শুধু সিল রাখার ব্যবস্থা করা হয়। এবার আবার প্রতিটি ব্যালট পেপারের পেছনে সিল ও স্বাক্ষরের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এতে নির্বাচন আরও সুষ্ঠু হবে।
এছাড়া আমাদের যে ব্রিফ দেওয়া হয়েছে, তাতে মনে করি সংবিধান সম্মতভাবে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো অরাজকতার নির্বাচন করেনি। আমাদের ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেবেন। এখানে যেসব রাজনৈতিক দল নাম সর্বস্ব, যাদের ভোটার নাই, তারাই এরকম অভিযোগ করতে পারে বলে আমি মনে করি। সুতরাং যেসব রাজনৈতিক দলের সক্ষমতা নেই, জনসমর্থন নাই, জনগণের যাদের উপর আস্থা নেই, তারা-তো নির্বাচনে আসবেই না।
বিএনপি বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি দিচ্ছে, এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সহিংসতাপূর্ণ। এটি একটি দলের রাজনৈতিক কর্মসূচি বলা যেতে পারে না। তারা টেরোরিস্ট অ্যাকশন করছে।
বিএনপিকে ইসির সংলাপে আমন্ত্রণে চিঠি দেওয়া গেল না, এটি কি স্বাভাবিক ঘটনা, এমন প্রশ্ন করলে ফারুক খান বলেন, আমি মনে করি এটা বিএনপির জন্য লজ্জার। তারা অফিসে থাকবে না কেন?
বিএনপির বর্তমান কর্মসূচির বিষয়ে কোনো শঙ্কা ইসির কাছে আপনারা জানিয়েছেন কি না, এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ইসি সেটা নিজেই জানিয়েছে কী ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
নির্বাচনের পরিবেশ আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ আছে। ভবিষ্যতে আরও ভালো হবে।
ইলেকশন কমিশন জানিয়েছে নির্বাচনে ভোটারদের উৎসাহিত করার জন্য ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালাবে। আমি মনে করি জনগণ তখন আরও বেশি উৎসাহিত হবে এবং আগামী নির্বাচনের জন্য আসবে বলে মন্তব্য করেন ফারুক খান।