চলতি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের চরম ব্যর্থতায় কড়া সমালোচনা হচ্ছে দেশটিতে। সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করেছেন দেশটির ক্রিকেট বোর্ডের (এসএলসি) সেক্রেটারি মোহন ডি সিলভা। আজ শনিবার ৪ নভেম্বর কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি ছাড়াই সেক্রেটারির পদ থেকে সরে দাঁড়ান মোহন ডি সিলভা।
এদিকে বাজে পারফরম্যান্সে বিশ্বকাপ থেকে লঙ্কানরা ছিটকে যাওয়ায় এসএলসির কার্যনির্বাহী কমিটিকে পদত্যাগ অথবা কঠোর ব্যবস্থার জন্য তৈরি থাকতে বলেছে দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। ফলে ডি সিলভা অনেকটা বাধ্য হয়েই পদত্যাগ করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও তার পদত্যাগের পেছনে ব্যক্তিগত কারণও থাকতে পারে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) নিয়মানুসারে বোর্ডের কোনো কাজে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। এদিকে শ্রীলঙ্কা সরকারের আইন অনুসারে, লঙ্কান বোর্ডের কার্যাবলি পর্যবেক্ষণের ক্ষমতা রয়েছে সংশিষ্ট মন্ত্রাণালয়ের। গত এক বছর ধরে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের (এসএলসি) সাথে দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের তিক্ত সম্পর্ক চলছিল। সম্প্রতি সময়ে দুইপক্ষের মধ্যে সম্পর্কের উষ্ণতা তৈরি হয়েছে। বর্তমানে তা আবারও তিক্ততার দিকে এগুচ্ছে।
এর আগে গত কয়েকমাস ধরে ইনডোর ট্রেনিং সুবিধা ও সুইমিংপুল প্রদানে ব্যর্থতাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে লঙ্কান বোর্ডের সমালোচনা করেছিল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। বিশ্বকাপে লঙ্কানদের এমন বাজে পারফরম্যান্সের কারণে এবার সেই সমালোচনার সূচ আরো ধারালো হলো। শেষ পর্যন্ত চাপ প্রয়োগ করে বোর্ডের সেক্রেটারিকে পদত্যাগে বাধ্য করলো ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
এদিকে বাজে পারফরম্যান্সে বিশ্বকাপ থেকে লঙ্কানরা ছিটকে যাওয়ায় এসএলসির কার্যনির্বাহী কমিটিকে পদত্যাগ অথবা কঠোর ব্যবস্থার জন্য তৈরি থাকতে বলেছে দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। ফলে ডি সিলভা অনেকটা বাধ্য হয়েই পদত্যাগ করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও তার পদত্যাগের পেছনে ব্যক্তিগত কারণও থাকতে পারে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) নিয়মানুসারে বোর্ডের কোনো কাজে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। এদিকে শ্রীলঙ্কা সরকারের আইন অনুসারে, লঙ্কান বোর্ডের কার্যাবলি পর্যবেক্ষণের ক্ষমতা রয়েছে সংশিষ্ট মন্ত্রাণালয়ের। গত এক বছর ধরে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের (এসএলসি) সাথে দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের তিক্ত সম্পর্ক চলছিল। সম্প্রতি সময়ে দুইপক্ষের মধ্যে সম্পর্কের উষ্ণতা তৈরি হয়েছে। বর্তমানে তা আবারও তিক্ততার দিকে এগুচ্ছে।
এর আগে গত কয়েকমাস ধরে ইনডোর ট্রেনিং সুবিধা ও সুইমিংপুল প্রদানে ব্যর্থতাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে লঙ্কান বোর্ডের সমালোচনা করেছিল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। বিশ্বকাপে লঙ্কানদের এমন বাজে পারফরম্যান্সের কারণে এবার সেই সমালোচনার সূচ আরো ধারালো হলো। শেষ পর্যন্ত চাপ প্রয়োগ করে বোর্ডের সেক্রেটারিকে পদত্যাগে বাধ্য করলো ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।