এবার ফিলিস্তিনের গাজায় অ্যাম্বুলেন্স ও স্কুলে ইসরায়েলের বোমা হামলায় অন্তত ৩৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার ৪ নভেম্বর গাজার স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আলজাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালের বাইরে অ্যাম্বুলেন্সে ইসরায়েলের হামলায় ১৫ জন এবং একটি স্কুলে হামলায় ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্কুলটিতে বাস্ত্যুচূত হওয়া নাগরিকরা আশ্রয় নিয়েছিল।
এদিকে অ্যাম্বুলেন্সে হামলার দায় স্বীকার করে ইসরায়ালের দাবি, হামাস সদস্যরা অ্যাম্বুলেন্সটি ব্যবহার করছিল। তাই তাদের লক্ষ্য করে এ হামলা চালানো হয়। ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এসব হামলার দায় স্বীকার করে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের সদস্যরা অ্যাম্বুলেন্সে যাতায়াত করছিলেন।
এদিকে গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলার প্রেক্ষাপটে আবারও সাময়িক যুদ্ধবিরতির আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, এ ধরণের কোনো উদ্যোগে তার সায় নেই। উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরই মধ্যে ইসরায়েলের বেশ কিছু নাগরিককে বন্দি করে তারা।
এর জবাবে গাজার শাসক গোষ্ঠীটিকে ‘মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার’ প্রতিজ্ঞা করে পাল্টা অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে প্রায় ছয় হাজার শিশু ও নারী। অন্যদিকে, হামাসের হামলায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।
এদিকে অ্যাম্বুলেন্সে হামলার দায় স্বীকার করে ইসরায়ালের দাবি, হামাস সদস্যরা অ্যাম্বুলেন্সটি ব্যবহার করছিল। তাই তাদের লক্ষ্য করে এ হামলা চালানো হয়। ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এসব হামলার দায় স্বীকার করে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের সদস্যরা অ্যাম্বুলেন্সে যাতায়াত করছিলেন।
এদিকে গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলার প্রেক্ষাপটে আবারও সাময়িক যুদ্ধবিরতির আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, এ ধরণের কোনো উদ্যোগে তার সায় নেই। উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরই মধ্যে ইসরায়েলের বেশ কিছু নাগরিককে বন্দি করে তারা।
এর জবাবে গাজার শাসক গোষ্ঠীটিকে ‘মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার’ প্রতিজ্ঞা করে পাল্টা অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে প্রায় ছয় হাজার শিশু ও নারী। অন্যদিকে, হামাসের হামলায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।