এবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, অবরোধে নাশকতা ঠেকাতে পরিবহন চালক, হেলপার ও সুপারভাইজারদের গাড়িতে গজারির (শাল গাছ) লাঠি রাখা হবে। সেই সঙ্গে কেউ নাশকতা করতে এলে ‘পিটিয়ে তক্তা করে দেবেন’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি। গতকাল শুক্রবার ৩ নভেম্বর রাতে রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনালে ‘শ্রমিক মালিক সমন্বয় পরিষদ’ আয়োজিত ‘বিএনপি-জামায়াতের অবরোধের নামে সৃষ্ট সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, যানবাহন পোড়ানো ও শ্রমিক হত্যা’র প্রতিবাদে শ্রমিক সমাবেশে তিনি একথা বলেন।
এ সময় আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আইন বলে, কেউ যদি আপনাকে মারতে চায় তার প্রতিহত করতে পারেন; সম্পদ রক্ষার্থে, জীবন-মান রক্ষার্থে। কাজেই আপনি প্রতিবাদ করতে পারবেন এবং তার উপরও আঘাত করতে পারবেন। সাহস করে প্রতিরোধ করতে হবে, প্রতিহত করতে হবে। আপনারা নির্বিঘ্নে-নির্ভয়ে গাড়ি চালান। সরকার আপনাদের পাশে আছে। আমি যেটা বলেছি, প্রধানমন্ত্রী আমাকে তাই বলে পাঠিয়েছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যারা ট্রাকে পণ্য বহন করে নিয়ে আসছেন, পুলিশ বাহিনীর উপর আমাদের ইনস্ট্রাকশন রয়েছে। আপনারা নিকটবর্তী থানায় যোগাযোগ করবেন, আপনাদের ট্রাকগুলো একসঙ্গে রওনা দেবেন। যেগুলো পুলিশের স্কট দিয়ে... যেখানে যা প্রয়োজন নিরাপত্তা বাহিনী আপনাদের স্কট দিয়ে নিয়ে আসবে, যেখানে আপনারা যেতে চান।
এ সময় পরিবহন শ্রমিক মালিকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, আমাদের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আপনাদের সঙ্গে আছে। নিরাপত্তা বাহিনীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও আপনাদের পাশে রয়েছে। আমরা মনে করি এই জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের দিন শেষ হয়ে গিয়েছে। আপনারা ঘুরে দাঁড়ালেই এরা দেশে এ ধরনের আর কোনও ঘটনা ঘটাতে পারবে না। আমরা চাই একটি শান্তির দেশ সুন্দর পরিবেশ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের র্যাব, হাইওয়ে পুলিশ, জেলা পুলিশ; সবাই সজাগ থাকবে, যাতে করে পরিবহন জগতে আপনারা কোনও অসুবিধা ফেস না করেন। আমরা সেই ব্যবস্থাটি করছি। নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য আমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা নিয়েছি।
এ সময় আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আইন বলে, কেউ যদি আপনাকে মারতে চায় তার প্রতিহত করতে পারেন; সম্পদ রক্ষার্থে, জীবন-মান রক্ষার্থে। কাজেই আপনি প্রতিবাদ করতে পারবেন এবং তার উপরও আঘাত করতে পারবেন। সাহস করে প্রতিরোধ করতে হবে, প্রতিহত করতে হবে। আপনারা নির্বিঘ্নে-নির্ভয়ে গাড়ি চালান। সরকার আপনাদের পাশে আছে। আমি যেটা বলেছি, প্রধানমন্ত্রী আমাকে তাই বলে পাঠিয়েছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যারা ট্রাকে পণ্য বহন করে নিয়ে আসছেন, পুলিশ বাহিনীর উপর আমাদের ইনস্ট্রাকশন রয়েছে। আপনারা নিকটবর্তী থানায় যোগাযোগ করবেন, আপনাদের ট্রাকগুলো একসঙ্গে রওনা দেবেন। যেগুলো পুলিশের স্কট দিয়ে... যেখানে যা প্রয়োজন নিরাপত্তা বাহিনী আপনাদের স্কট দিয়ে নিয়ে আসবে, যেখানে আপনারা যেতে চান।
এ সময় পরিবহন শ্রমিক মালিকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, আমাদের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আপনাদের সঙ্গে আছে। নিরাপত্তা বাহিনীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও আপনাদের পাশে রয়েছে। আমরা মনে করি এই জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের দিন শেষ হয়ে গিয়েছে। আপনারা ঘুরে দাঁড়ালেই এরা দেশে এ ধরনের আর কোনও ঘটনা ঘটাতে পারবে না। আমরা চাই একটি শান্তির দেশ সুন্দর পরিবেশ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের র্যাব, হাইওয়ে পুলিশ, জেলা পুলিশ; সবাই সজাগ থাকবে, যাতে করে পরিবহন জগতে আপনারা কোনও অসুবিধা ফেস না করেন। আমরা সেই ব্যবস্থাটি করছি। নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য আমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা নিয়েছি।