এবার কলেজ ক্যাম্পাসে দুই ছাত্রী মারামারি করেছে। সেটি ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছে সহপাঠীরা। এ নিয়ে চলছে আলোচনা, সমালোচনা। গতকাল বৃহস্পতিবার শরীয়তপুরে এ ঘটনা ঘটেছে। এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, কলেজ ক্যাম্পাসে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়া ওই দুই ছাত্রী শরীয়তপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক এর প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।
ব্যক্তিগত সমস্যা নিয়ে বৃহস্পতিবার সকালে কলেজ ক্যাম্পাসের পুরনো ভবনের সামনে বসে দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে দুজন চুলোচুলি ও শেষে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে আরেক ছাত্রী এগিয়ে এসে দুজনের মারামারি থামিয়ে আলাদা করে সরিয়ে দেন। এদিকে দুই ছাত্রীর মারামারির সময় উপস্থিত অনেক শিক্ষার্থী তাদের মোবাইল ফোনে সেই দৃশ্য ধারণ করে রাখেন। যার মধ্যে ১৬ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিওটিতে দেখা যায়, সাদা রঙের ড্রেস পরা এক ছাত্রীর সঙ্গে গোলাপি রঙের ড্রেস পরা আরেক ছাত্রীর মধ্যে চুলোচুলি ও মারামারি চলছে। এ সময় আরেক ছাত্রী এসে দুজনের মারামারি থামানোর চেষ্টা করছে। কয়েকজন আবার ভিডিও করার পাশাপাশি পুলিশকে উচ্চস্বরে ডাকছেন। এর মধ্যে থেকে একটি ভিডিও ১৬ সেকেন্ডের যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী এক ছাত্র রাফিন জানান, আমি পুরনো ভবনের সামনের দোকানে ঝাল মুড়ি খাচ্ছিলাম। পরে দেখি মানুষ জড়ো হচ্ছে। একটু এগিয়ে দেখি দুইটি মেয়ে মারামারি করছে। এর আগে দুজনের মধ্যে কী নিয়ে ঝামেলা হয়েছিল তা সঠিক জানি না। গোলাপি রঙের ড্রেস পরা মেয়েটি কলেজের পুকুর পাড়ের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলেন, হঠাৎ সাদা ড্রেস পরা মেয়েটি এসে তাকে গালাগাল দিতে দিতে মারধর শুরু করেন। তবে এ বিষয়ে ওই ছাত্রীদের মধ্য থেকে মতামত পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. হারুন অর রশীদ বলেন, কলেজে দুই ছাত্রীর মধ্যে মারামারি বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। এদের মধ্যে এক ছাত্রী মৌখিক অভিযোগ দিয়েছে। শুক্র ও শনিবার দুদিন কলেজ বন্ধ থাকায় রোববার উভয়পক্ষকে ডেকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে।
ব্যক্তিগত সমস্যা নিয়ে বৃহস্পতিবার সকালে কলেজ ক্যাম্পাসের পুরনো ভবনের সামনে বসে দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে দুজন চুলোচুলি ও শেষে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে আরেক ছাত্রী এগিয়ে এসে দুজনের মারামারি থামিয়ে আলাদা করে সরিয়ে দেন। এদিকে দুই ছাত্রীর মারামারির সময় উপস্থিত অনেক শিক্ষার্থী তাদের মোবাইল ফোনে সেই দৃশ্য ধারণ করে রাখেন। যার মধ্যে ১৬ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিওটিতে দেখা যায়, সাদা রঙের ড্রেস পরা এক ছাত্রীর সঙ্গে গোলাপি রঙের ড্রেস পরা আরেক ছাত্রীর মধ্যে চুলোচুলি ও মারামারি চলছে। এ সময় আরেক ছাত্রী এসে দুজনের মারামারি থামানোর চেষ্টা করছে। কয়েকজন আবার ভিডিও করার পাশাপাশি পুলিশকে উচ্চস্বরে ডাকছেন। এর মধ্যে থেকে একটি ভিডিও ১৬ সেকেন্ডের যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী এক ছাত্র রাফিন জানান, আমি পুরনো ভবনের সামনের দোকানে ঝাল মুড়ি খাচ্ছিলাম। পরে দেখি মানুষ জড়ো হচ্ছে। একটু এগিয়ে দেখি দুইটি মেয়ে মারামারি করছে। এর আগে দুজনের মধ্যে কী নিয়ে ঝামেলা হয়েছিল তা সঠিক জানি না। গোলাপি রঙের ড্রেস পরা মেয়েটি কলেজের পুকুর পাড়ের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলেন, হঠাৎ সাদা ড্রেস পরা মেয়েটি এসে তাকে গালাগাল দিতে দিতে মারধর শুরু করেন। তবে এ বিষয়ে ওই ছাত্রীদের মধ্য থেকে মতামত পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. হারুন অর রশীদ বলেন, কলেজে দুই ছাত্রীর মধ্যে মারামারি বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। এদের মধ্যে এক ছাত্রী মৌখিক অভিযোগ দিয়েছে। শুক্র ও শনিবার দুদিন কলেজ বন্ধ থাকায় রোববার উভয়পক্ষকে ডেকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে।