আন্দোলনের নামে যারা নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করছে তাদের গ্রেপ্তার করা দমনমূলক কি না, সেই প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (৩ নভেম্বর) সকালে ধানমন্ডি-৩২ এ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতির বিবেকের কাছে আমাদের প্রশ্ন, বাংলার মাটিতে এই হত্যা, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির শেষ কোথায়? মনে হয় ৭৫ পরবর্তী সকল হত্যাকাণ্ডই সংঘটিত হয়েছে ৭১ এর পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে। সেই পরাজিত শক্তি বারে বারে জাতির সমূলে, চেতনায় আঘাত হেনে চলছে। এরা সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। এই সাম্প্রদায়িক অপশক্তির ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি।
তিনি আরও বলেন, ‘সেদিন বিএনপি ২৪ জন সাংবাদিকের ওপর নৃশংসভাবে হামলা করেছিল, কীভাবে একজন পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছিল, হাসপাতালে হামলা চালিয়েছিল, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছিল। পার্কিং করা বাসে হেলপার শুয়েছিল, ঘুমন্ত হেলপারকে গাড়িসহ পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এসব অপকর্মের যারা নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের আটক করা কি দমনমূলক? অপরাধ করলে বিচার হবে না? ২৪ জন সাংবাদিকের ওপর সেদিন যে অত্যাচার করেছে তারা কি দায় এড়াতে পারবে? এটার বিচার হবে না? অপরাধ করলে বিচার হবে।’
বিএনপিকে সাম্প্রদায়িক শক্তির বিশ্বস্ত ঠিকানা হিসেবে অভিহিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের আজ প্রশ্ন, এটা জাতির বিবেকেরও প্রশ্ন, বাংলার মাটিতে এই হত্যা, ষড়যন্ত্র, এই রাজনীতির শেষ কোথায়? আমাদের কাছে মনে হয়, ‘৭৫ থেকে যে হত্যাকাণ্ড, সব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে ‘৭১-এর পরাজয়ের প্রতিশোধ হিসেবে। সেই পরাজিত শক্তি বারবার জাতির মর্মমূল, জাতির চেতনায় বারবার আঘাত হেনে চলছে। এরা সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। আজ তারা শেল্টার পেয়েছে। এদের বিশ্বস্ত ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি।’
জেলহত্যা দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাজেলহত্যা দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বর যেসব ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো কোনো স্বাভাবিক মৃত্যু নয়। ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বর একই সূত্রে গাথা, একটি ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা। ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নিঃশেষ করার চক্রান্ত হয়, শুধুমাত্র শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে ছিলেন বলে তারা রেহাই পেয়েছেন। এরপর ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে মুক্তিযুদ্ধের চারজন বিশিষ্ট সংগঠক, বঙ্গবন্ধুর সহচর, আমাদের চারজন জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয়েছিল। এরপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট, সেটার প্রধান টার্গেট ছিল বঙ্গবন্ধুর কন্যা, আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
এর আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে আওয়ামী লীগ।
জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (৩ নভেম্বর) সকালে ধানমন্ডি-৩২ এ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতির বিবেকের কাছে আমাদের প্রশ্ন, বাংলার মাটিতে এই হত্যা, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির শেষ কোথায়? মনে হয় ৭৫ পরবর্তী সকল হত্যাকাণ্ডই সংঘটিত হয়েছে ৭১ এর পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে। সেই পরাজিত শক্তি বারে বারে জাতির সমূলে, চেতনায় আঘাত হেনে চলছে। এরা সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। এই সাম্প্রদায়িক অপশক্তির ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি।
তিনি আরও বলেন, ‘সেদিন বিএনপি ২৪ জন সাংবাদিকের ওপর নৃশংসভাবে হামলা করেছিল, কীভাবে একজন পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছিল, হাসপাতালে হামলা চালিয়েছিল, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছিল। পার্কিং করা বাসে হেলপার শুয়েছিল, ঘুমন্ত হেলপারকে গাড়িসহ পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এসব অপকর্মের যারা নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের আটক করা কি দমনমূলক? অপরাধ করলে বিচার হবে না? ২৪ জন সাংবাদিকের ওপর সেদিন যে অত্যাচার করেছে তারা কি দায় এড়াতে পারবে? এটার বিচার হবে না? অপরাধ করলে বিচার হবে।’
বিএনপিকে সাম্প্রদায়িক শক্তির বিশ্বস্ত ঠিকানা হিসেবে অভিহিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের আজ প্রশ্ন, এটা জাতির বিবেকেরও প্রশ্ন, বাংলার মাটিতে এই হত্যা, ষড়যন্ত্র, এই রাজনীতির শেষ কোথায়? আমাদের কাছে মনে হয়, ‘৭৫ থেকে যে হত্যাকাণ্ড, সব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে ‘৭১-এর পরাজয়ের প্রতিশোধ হিসেবে। সেই পরাজিত শক্তি বারবার জাতির মর্মমূল, জাতির চেতনায় বারবার আঘাত হেনে চলছে। এরা সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। আজ তারা শেল্টার পেয়েছে। এদের বিশ্বস্ত ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি।’
জেলহত্যা দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাজেলহত্যা দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বর যেসব ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো কোনো স্বাভাবিক মৃত্যু নয়। ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বর একই সূত্রে গাথা, একটি ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা। ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নিঃশেষ করার চক্রান্ত হয়, শুধুমাত্র শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে ছিলেন বলে তারা রেহাই পেয়েছেন। এরপর ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে মুক্তিযুদ্ধের চারজন বিশিষ্ট সংগঠক, বঙ্গবন্ধুর সহচর, আমাদের চারজন জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয়েছিল। এরপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট, সেটার প্রধান টার্গেট ছিল বঙ্গবন্ধুর কন্যা, আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
এর আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে আওয়ামী লীগ।