বিএনপি-জামায়াতের মিছিল থেকে ভাঙা হয় ব্যক্তিগত গাড়ি। ইটের আঘাতে আহত হয়ে চিকিৎসা নেন নিজেও। কিন্তু তিন দিনেও কোনো নেতা খোঁজ না নেওয়ায় ক্ষোভে নিজের ব্যক্তিগত গাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন মইন দেওয়ান (৩২) নামে এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা।
শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বোর্ডঘর এলাকায় নিজের টয়োটা ব্র্যান্ডের গাড়ি পুড়িয়ে দেন তিনি।
মইন দেওয়ান গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সূত্রাপুর ইউনিয়নের বোর্ডঘর এলাকার ইব্রাহিম দেওয়ানের ছেলে। তিনি রাজনীতির পাশাপাশি চন্দ্রার মইন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক। নিজেকে তিনি কালিয়াকৈর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের বর্তমান কমিটির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক বলে দাবি করেন।
মইন দেওয়ান জানান, বিএনপি-জামায়াতের ডাকা তিন দিনের অবরোধের প্রথম দিন সন্ধ্যায় গাজীপুরের চন্দ্রার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় অবরোধকারীরা তার ব্যক্তিগত গাড়িতে ভাঙচুর ও ইট পাটকেল ছোড়েন। এতে তিনি আহত হন ও তার ব্যক্তিগত গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তিন দিন পার হলেও দলের কোনো নেতা খোঁজখবর নেননি তার, এমনকি ফোনেও যোগাযোগ করেননি। এ থেকে মনের ক্ষোভে নিজের গাড়ি স্বেচ্ছায় পুড়িয়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, এতদিন ধরে রাজনীতি করি, ছাত্রলীগ করেছি, স্বেচ্ছাসেবক লীগ করছি। ছোট্ট একজন কর্মী হিসেবে রাস্তায় নির্যাতনের শিকার হলেও কেউ খবর নেয়নি। সে কারণেই আমার গাড়ি ক্ষোভে পুড়িয়েছি।
এ বিষয়ে কালিয়াকৈর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক স্বপন সরকার বলেন, মইন দেওয়ান আমাদের কমিটির কেউ নন। কে কার গাড়ি পুড়িয়েছে এটি একান্তই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
মইন দেওয়ানের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের বিব্রত করার জন্যই সে এগুলো করছে।
শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বোর্ডঘর এলাকায় নিজের টয়োটা ব্র্যান্ডের গাড়ি পুড়িয়ে দেন তিনি।
মইন দেওয়ান গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সূত্রাপুর ইউনিয়নের বোর্ডঘর এলাকার ইব্রাহিম দেওয়ানের ছেলে। তিনি রাজনীতির পাশাপাশি চন্দ্রার মইন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক। নিজেকে তিনি কালিয়াকৈর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের বর্তমান কমিটির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক বলে দাবি করেন।
মইন দেওয়ান জানান, বিএনপি-জামায়াতের ডাকা তিন দিনের অবরোধের প্রথম দিন সন্ধ্যায় গাজীপুরের চন্দ্রার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় অবরোধকারীরা তার ব্যক্তিগত গাড়িতে ভাঙচুর ও ইট পাটকেল ছোড়েন। এতে তিনি আহত হন ও তার ব্যক্তিগত গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তিন দিন পার হলেও দলের কোনো নেতা খোঁজখবর নেননি তার, এমনকি ফোনেও যোগাযোগ করেননি। এ থেকে মনের ক্ষোভে নিজের গাড়ি স্বেচ্ছায় পুড়িয়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, এতদিন ধরে রাজনীতি করি, ছাত্রলীগ করেছি, স্বেচ্ছাসেবক লীগ করছি। ছোট্ট একজন কর্মী হিসেবে রাস্তায় নির্যাতনের শিকার হলেও কেউ খবর নেয়নি। সে কারণেই আমার গাড়ি ক্ষোভে পুড়িয়েছি।
এ বিষয়ে কালিয়াকৈর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক স্বপন সরকার বলেন, মইন দেওয়ান আমাদের কমিটির কেউ নন। কে কার গাড়ি পুড়িয়েছে এটি একান্তই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
মইন দেওয়ানের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের বিব্রত করার জন্যই সে এগুলো করছে।