দেশে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে চলতি সংসদ ভেঙে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশ আজ শুক্রবার ৩ নভেম্বর। গতকাল বৃহস্পতিবার ২ নভেম্বর দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম বলেন, শুক্রবার হবে আমাদের স্মরণকালের সবচেয়ে বড় মহাসমাবেশ।
কী ধরনের কর্মসূচি আসতে পারে জানতে চাইলে ফয়জুল করিম বলেন, পরিস্থিতির আলোকে সেটা আগামীকাল মহাসমাবেশে জানিয়ে দেওয়া হবে। মহাসমাবেশ কত লোক হতে পারে জানতে চাইলে ফয়জুল করিম বলেন, সংখ্যা বলা যাবে না, তবে আশা করি সর্বকালের সর্ববৃহৎ মহাসমাবেশ হবে। এ মহাসমাবেশ কোনো দলের নয়, এটি সব জনগণের।
এ সময় পুলিশের উদ্দেশে তিনি বলেন, যারা রাষ্ট্রের দায়িত্বে আছেন তাদের কাজ হলো জনগণের নিরাপত্তা দেওয়া। তাই আমি রাষ্ট্রপক্ষের সবাইকে বলব জনগণের বন্ধু কোনো দলের নয়, জনগণকে ভালোবাসেন কোনো দলকে নয়। মহাসমাবেশ ঘিরে কোনো শঙ্কা দেখছেন কি না?
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ফয়জুল করিম বলেন, কিছু কিছু জায়গায় আমাদের নেতাকর্মীদের আটক করা হয়েছিল। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। যতক্ষণ সমাবেশ না হচ্ছে ততক্ষণ আমরা শঙ্কামুক্ত নই। কারণ সরকার কখন কী সিদ্ধান্ত নেয় সেটা তো জানা যায় না।
এর আগে গত ২০ অক্টোবর এক সমাবেশে ৩ নভেম্বরের মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। দলটিকে ২০ শর্তে শুক্রবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে পুলিশ। সংবাদ সম্মেলনে রেজাউল করীম বলেন, শুক্রবার যে মহাসমাবেশ হবে সেখান থেকে ইসলামী আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
কী ধরনের কর্মসূচি আসতে পারে জানতে চাইলে ফয়জুল করিম বলেন, পরিস্থিতির আলোকে সেটা আগামীকাল মহাসমাবেশে জানিয়ে দেওয়া হবে। মহাসমাবেশ কত লোক হতে পারে জানতে চাইলে ফয়জুল করিম বলেন, সংখ্যা বলা যাবে না, তবে আশা করি সর্বকালের সর্ববৃহৎ মহাসমাবেশ হবে। এ মহাসমাবেশ কোনো দলের নয়, এটি সব জনগণের।
এ সময় পুলিশের উদ্দেশে তিনি বলেন, যারা রাষ্ট্রের দায়িত্বে আছেন তাদের কাজ হলো জনগণের নিরাপত্তা দেওয়া। তাই আমি রাষ্ট্রপক্ষের সবাইকে বলব জনগণের বন্ধু কোনো দলের নয়, জনগণকে ভালোবাসেন কোনো দলকে নয়। মহাসমাবেশ ঘিরে কোনো শঙ্কা দেখছেন কি না?
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ফয়জুল করিম বলেন, কিছু কিছু জায়গায় আমাদের নেতাকর্মীদের আটক করা হয়েছিল। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। যতক্ষণ সমাবেশ না হচ্ছে ততক্ষণ আমরা শঙ্কামুক্ত নই। কারণ সরকার কখন কী সিদ্ধান্ত নেয় সেটা তো জানা যায় না।
এর আগে গত ২০ অক্টোবর এক সমাবেশে ৩ নভেম্বরের মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। দলটিকে ২০ শর্তে শুক্রবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে পুলিশ। সংবাদ সম্মেলনে রেজাউল করীম বলেন, শুক্রবার যে মহাসমাবেশ হবে সেখান থেকে ইসলামী আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।