এবার প্রথম দফা ব্যর্থ হয়ে অবশেষে আলোচনার আমন্ত্রণ জানিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে কার্যালয় তালাবদ্ধ থাকায় আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে চিঠিটি গেটের ভেতরে থাকা একটি চেয়ারে রেখে চলে আসে ইসির প্রতিনিধি। এর আগে বৃহস্পতিবার সকালেও একবার চিঠি দিতে গিয়ে কোনো দায়িত্বশীল কর্মকর্তাকে না পেয়ে ফিরে এসেছিলেন ইসির প্রতিনিধি।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকে অফিস সহকারী মো. মহসিন কমিশনের একটি চিঠি নিয়ে বিকেল ৪টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ে যান। এ সময় কার্যালয় তালাবদ্ধ থাকায় কাউকে না পেয়ে পথচারীকে ভোলার চরফ্যাশনের বাসিন্দা নাজিমকে সাক্ষী রেখে চিঠিটি কার্যালয়ের গেটের ভেতরে চেয়ারের ওপর রেখে যান।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতিসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিতে ৪৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে চিঠি দিচ্ছে ইসি। আগামী শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে মোট দুই ভাগে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে বিএনপির মহাসচিবকে দেওয়া এই চিঠিতে বলা হয়েছে, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের বিধান অনুসারে একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদপূর্তির কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ৩১ অক্টোবর হতে ২৮ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠান করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচনের মূল অংশীজন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসমূহের সাথে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের পূর্ব প্রস্তুতির অগ্রগতিসহ সার্বিক বিষয়ে আগামী ৪ নভেম্বর বিকাল ৩টায় এক আলোচনা সভার অয়োজন করা হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করবেন এবং নির্বাচন কমিশনাররা সভায় উপস্থিত থাকবেন।
এতে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক আহ্বানকৃত উক্ত সভায় আপনার দলের সম্মানিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অথবা আপনাদের কর্তৃক মনোনীত দুই জন প্রতিনিধিকে অংশগ্রহণের জন্য কমিশন আহ্বান জানিয়েছেন। এর আগে গত মঙ্গলবার ইসি সচিব জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘শনিবার দিনব্যাপী বৈঠক হবে। সকাল ও বিকেলে ২২টি করে মোট ৪৪টি দলের সঙ্গে বসার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশন এ সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এখন দলগুলোর সভাপতি–সাধারণ সম্পাদকদের চিঠি দেওয়া হবে।’
ইসি সচিব বলেন, ‘এটা কোনো সংলাপ নয়, মিটিং। নিবন্ধিত দলগুলোর সভাপতি–সাধারণ সম্পাদক অথবা প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। এটা একদিনই হবে। ৪৪টি নিবন্ধিত দলকে ডাকা হয়েছে। নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে তাদের অবহিত করা হতে পারে।’ এর প্রেক্ষিতে গত বুধবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে চিঠি দেওয়া শুরু হয়।
জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এর আগেও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছে ইসি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে আবারও তাদের সঙ্গে বসতে চায় সংস্থাটি। এর আগের সংলাপগুলোতে বিএনপিকে কয়েকবার ডেকেও সাড়া পায়নি ইসি। এবারও বিএনপিকে ডাকা হচ্ছে।
বর্তমান একাদশ সংসদের মেয়াদ প্রায় শেষ। এখন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় আগামী নির্বাচন হতে হবে এ বছরের নভেম্বর থেকে আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে। ভোটের দিনক্ষণ ঠিক না হলেও ইসি জানিয়েছে, আগামী নভেম্বরের প্রথমার্ধে ঘোষণা করা হতে পারে নির্বাচনের তফসিল। আর ভোট হতে পারে জানুয়ারির শুরুতে।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকে অফিস সহকারী মো. মহসিন কমিশনের একটি চিঠি নিয়ে বিকেল ৪টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ে যান। এ সময় কার্যালয় তালাবদ্ধ থাকায় কাউকে না পেয়ে পথচারীকে ভোলার চরফ্যাশনের বাসিন্দা নাজিমকে সাক্ষী রেখে চিঠিটি কার্যালয়ের গেটের ভেতরে চেয়ারের ওপর রেখে যান।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতিসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিতে ৪৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে চিঠি দিচ্ছে ইসি। আগামী শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে মোট দুই ভাগে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে বিএনপির মহাসচিবকে দেওয়া এই চিঠিতে বলা হয়েছে, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের বিধান অনুসারে একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদপূর্তির কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ৩১ অক্টোবর হতে ২৮ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠান করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচনের মূল অংশীজন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসমূহের সাথে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের পূর্ব প্রস্তুতির অগ্রগতিসহ সার্বিক বিষয়ে আগামী ৪ নভেম্বর বিকাল ৩টায় এক আলোচনা সভার অয়োজন করা হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করবেন এবং নির্বাচন কমিশনাররা সভায় উপস্থিত থাকবেন।
এতে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক আহ্বানকৃত উক্ত সভায় আপনার দলের সম্মানিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অথবা আপনাদের কর্তৃক মনোনীত দুই জন প্রতিনিধিকে অংশগ্রহণের জন্য কমিশন আহ্বান জানিয়েছেন। এর আগে গত মঙ্গলবার ইসি সচিব জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘শনিবার দিনব্যাপী বৈঠক হবে। সকাল ও বিকেলে ২২টি করে মোট ৪৪টি দলের সঙ্গে বসার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশন এ সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এখন দলগুলোর সভাপতি–সাধারণ সম্পাদকদের চিঠি দেওয়া হবে।’
ইসি সচিব বলেন, ‘এটা কোনো সংলাপ নয়, মিটিং। নিবন্ধিত দলগুলোর সভাপতি–সাধারণ সম্পাদক অথবা প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। এটা একদিনই হবে। ৪৪টি নিবন্ধিত দলকে ডাকা হয়েছে। নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে তাদের অবহিত করা হতে পারে।’ এর প্রেক্ষিতে গত বুধবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে চিঠি দেওয়া শুরু হয়।
জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এর আগেও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছে ইসি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে আবারও তাদের সঙ্গে বসতে চায় সংস্থাটি। এর আগের সংলাপগুলোতে বিএনপিকে কয়েকবার ডেকেও সাড়া পায়নি ইসি। এবারও বিএনপিকে ডাকা হচ্ছে।
বর্তমান একাদশ সংসদের মেয়াদ প্রায় শেষ। এখন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় আগামী নির্বাচন হতে হবে এ বছরের নভেম্বর থেকে আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে। ভোটের দিনক্ষণ ঠিক না হলেও ইসি জানিয়েছে, আগামী নভেম্বরের প্রথমার্ধে ঘোষণা করা হতে পারে নির্বাচনের তফসিল। আর ভোট হতে পারে জানুয়ারির শুরুতে।