এবার জেলহত্যা দিবসকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনসহ তিন দফা দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনের সামনে গিয়ে বসে পড়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। আজ বৃহস্পতিবার ২ নভেম্বর বিকেলে জেলহত্যা দিবসকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন, ১০ এপ্রিলকে প্রজাতন্ত্র দিবস ঘোষণাসহ তিন দফা দাবি আদায়ে মানিক মিয়া এভিনিউ থেকে পদযাত্রা শুরু করেন তিনি।
এর পরে গণভবনের সামনে গিয়ে বসে পড়েন সোহেল তাজ। গ্রেফতার ছাড়া সরানো যাবে না এমন বক্তব্য দেন তিনি। গণভবন থেকে বেরিয়ে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থানে বিষয়ে অনড় সোহেল তাজ।
এর আগে ১০ এপ্রিলও পদযাত্রা করে একই দাবিতে গণভবনে গিয়ে তিনি স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলেন। জেলহত্যা দিবস বাঙালি জাতির জীবনে এক কলঙ্কময় দিন। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের চারজন প্রবীণ রাজনীতিককে ঢাকার কারাগারে হত্যা করা হয়।
এদিকে কারাগারে নিহত চার নেতা হলেন: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনকারী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, অর্থমন্ত্রী এম মনসুর আলী, খাদ্য ও ত্রাণ মন্ত্রী এ এইচ এম কামারুজ্জামান। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খুনিচক্র এই চার নেতাকে গ্রেফতার এবং কারাবন্দি করে।
এদিকে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয় ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল। এদিনই ঘোষণা হয়েছিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। তাই স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে দিনটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এজন্য ১০ এপ্রিলকে প্রজাতন্ত্র দিবস ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছেন বিশিষ্টজনরা।
এর পরে গণভবনের সামনে গিয়ে বসে পড়েন সোহেল তাজ। গ্রেফতার ছাড়া সরানো যাবে না এমন বক্তব্য দেন তিনি। গণভবন থেকে বেরিয়ে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থানে বিষয়ে অনড় সোহেল তাজ।
এর আগে ১০ এপ্রিলও পদযাত্রা করে একই দাবিতে গণভবনে গিয়ে তিনি স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলেন। জেলহত্যা দিবস বাঙালি জাতির জীবনে এক কলঙ্কময় দিন। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের চারজন প্রবীণ রাজনীতিককে ঢাকার কারাগারে হত্যা করা হয়।
এদিকে কারাগারে নিহত চার নেতা হলেন: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনকারী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, অর্থমন্ত্রী এম মনসুর আলী, খাদ্য ও ত্রাণ মন্ত্রী এ এইচ এম কামারুজ্জামান। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খুনিচক্র এই চার নেতাকে গ্রেফতার এবং কারাবন্দি করে।
এদিকে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয় ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল। এদিনই ঘোষণা হয়েছিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। তাই স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে দিনটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এজন্য ১০ এপ্রিলকে প্রজাতন্ত্র দিবস ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছেন বিশিষ্টজনরা।