প্রতি বছরই আমরা বিভিন্ন দিবস পালন করে থাকি। এর মধ্যে বিশেষ একটি দিবস হচ্ছে মা। মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার ‘বিশ্ব মা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি এইদিন শোবিজের তারকারাও বিশেষ এ দিবসে মাকে নিয়ে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেন এবং শ্রদ্ধা জানান। বিশেষ এ দিবসে মাকে নিয়ে ফেসবুকে নিজের অনুভূতি শেয়ার করেছেন চিত্রনায়ক জায়েদ খান।
রবিবার (১৪ মে) এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, ‘সব সময় আমি বলি মায়ের কোনো দিবস নেই। আমার মা নেই, আমি বুঝি মা না থাকার কত কষ্ট। যাদের মা আছে তারা কোনোদিন মাকে কষ্ট দিও না। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা’।
এছাড়া গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে জায়েদ বলেন, ‘আমি মাকে নিয়ে ফেসবুকে লিখেছি। দেখেছেন নিশ্চয়ই। মায়ের কোনো দিবস নেই, সব দিনই মা দিবস। আপনারা জানেন, আমার মা নেই। আমার মা ছিলেন রত্নগর্ভা গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত’। ‘মা দিবসে সব সন্তানের কাছে একটাই মেসেজ দিতে চাই, কোনো মাকে যেন বৃদ্ধাশ্রমে যেতে না হয়। সব সন্তানেরা যেন তার মাকে সর্বোচ্চ দিয়ে ভালোবাসেন। এটাই প্রত্যাশা’।
এসময় মায়ের সঙ্গে স্মৃতি শেয়ার করে তিনি বলেন, ‘মায়ের সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি। আমি তো সবার ছোট ছেলে, আমাকে অনেক বেশি আদর করতেন। মা পিরোজপুরে থাকতেন। সেখানে আমাদের অনেক সুপারি গাছ, নারিকেল গাছ রয়েছে। সুপারি, নারিকেল বিক্রি করে টাকা জমিয়ে সেগুলো লুকিয়ে লুকিয়ে আমাকে দিয়ে দিতেন। আমার ভাইয়েরা বিবাহিত ছিলেন আর আমি অবিবাহিত তাই মা এগুলো আমাকে দিয়ে দিতেন’।
রবিবার (১৪ মে) এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, ‘সব সময় আমি বলি মায়ের কোনো দিবস নেই। আমার মা নেই, আমি বুঝি মা না থাকার কত কষ্ট। যাদের মা আছে তারা কোনোদিন মাকে কষ্ট দিও না। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা’।
এছাড়া গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে জায়েদ বলেন, ‘আমি মাকে নিয়ে ফেসবুকে লিখেছি। দেখেছেন নিশ্চয়ই। মায়ের কোনো দিবস নেই, সব দিনই মা দিবস। আপনারা জানেন, আমার মা নেই। আমার মা ছিলেন রত্নগর্ভা গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত’। ‘মা দিবসে সব সন্তানের কাছে একটাই মেসেজ দিতে চাই, কোনো মাকে যেন বৃদ্ধাশ্রমে যেতে না হয়। সব সন্তানেরা যেন তার মাকে সর্বোচ্চ দিয়ে ভালোবাসেন। এটাই প্রত্যাশা’।
এসময় মায়ের সঙ্গে স্মৃতি শেয়ার করে তিনি বলেন, ‘মায়ের সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি। আমি তো সবার ছোট ছেলে, আমাকে অনেক বেশি আদর করতেন। মা পিরোজপুরে থাকতেন। সেখানে আমাদের অনেক সুপারি গাছ, নারিকেল গাছ রয়েছে। সুপারি, নারিকেল বিক্রি করে টাকা জমিয়ে সেগুলো লুকিয়ে লুকিয়ে আমাকে দিয়ে দিতেন। আমার ভাইয়েরা বিবাহিত ছিলেন আর আমি অবিবাহিত তাই মা এগুলো আমাকে দিয়ে দিতেন’।