সাংবাদিক ও পুলিশের ওপর বিএনপির হামলার নিন্দা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সাংবাদিক ও পুলিশকে মাটিতে ফেলে পিটিয়ে মারা অমানবিক। হামলাকারীদের শাস্তি পেতেই হবে। আজ বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব জার্নালিস্টসের (বিএফইউজ) সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষকেও আহত করেছে বিএনপি। অনেক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ঘটিয়েছে। অসংখ্য সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর চালিয়েছে। অথচ সেখানে আমাদের কেউ ছিল না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার চেষ্টা করেছে। তারা হামলার শিকার হয়েছে। পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। এরস শাস্তি বিএনপিকে পেতেই হবে।
তিনি বলেন, বিএনপির নাশকতায় অনেকে আহত হয়েছেন। কেউ কেউ প্রাণ হারিয়েছেন। আমাদের পক্ষ থেকে তাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা হবে। আমরা চাই তারা দ্রুত সুচিকিৎসা পেয়ে সুস্থ হয়ে উঠুক।
বিএনপির সমালোচনা করে সরকারপ্রধান বলেন, ২০১৩-১৪ সালেও অগ্নিসন্ত্রাস করেছে তারা। তাদের চরিকত্রই হলো খুন, গুম, জ্বালাও-পোড়াও করা। একটা রাজনৈতিক দলের এত অমানবিক আচরণ হতে পারে না। শেখ হাসিনা বলেন, যুবদলের এক নেতা প্রেস লেখা জ্যাকেট পরে গাড়িতে আগুন দিয়েছে। বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশ পিটিয়েছে। ভেবেছিল তারা রেহাই পেয়ে যাবে। কিন্তু না, তাদের শাস্তি পেতেই হবে। ইতোমধ্যে ধরা পড়ে গেছে তারা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষকেও আহত করেছে বিএনপি। অনেক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ঘটিয়েছে। অসংখ্য সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর চালিয়েছে। অথচ সেখানে আমাদের কেউ ছিল না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার চেষ্টা করেছে। তারা হামলার শিকার হয়েছে। পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। এরস শাস্তি বিএনপিকে পেতেই হবে।
তিনি বলেন, বিএনপির নাশকতায় অনেকে আহত হয়েছেন। কেউ কেউ প্রাণ হারিয়েছেন। আমাদের পক্ষ থেকে তাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা হবে। আমরা চাই তারা দ্রুত সুচিকিৎসা পেয়ে সুস্থ হয়ে উঠুক।
বিএনপির সমালোচনা করে সরকারপ্রধান বলেন, ২০১৩-১৪ সালেও অগ্নিসন্ত্রাস করেছে তারা। তাদের চরিকত্রই হলো খুন, গুম, জ্বালাও-পোড়াও করা। একটা রাজনৈতিক দলের এত অমানবিক আচরণ হতে পারে না। শেখ হাসিনা বলেন, যুবদলের এক নেতা প্রেস লেখা জ্যাকেট পরে গাড়িতে আগুন দিয়েছে। বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশ পিটিয়েছে। ভেবেছিল তারা রেহাই পেয়ে যাবে। কিন্তু না, তাদের শাস্তি পেতেই হবে। ইতোমধ্যে ধরা পড়ে গেছে তারা।