দেশে আলু-পেঁয়াজের দামের ঊর্ধ্বগতি প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে দর বেঁধে দিয়েছে। এরপর ট্যাক্স আছে। এ জন্য ভারতীয় পেঁয়াজ দেশে পৌঁছতে ১১০ থেকে ১১৫ টাকা হয়ে যায়। এ ছাড়া দেশি পেঁয়াজের মজুত প্রায় শেষের দিকে। নতুন পেঁয়াজ না ওঠা পর্যন্ত আরও এক মাস একটু কষ্ট করতে হবে।
গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় রংপুরের নবদীগঞ্জ অপু মুনশি ক্যানসার হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব বলেন। এ সময় হাসপাতালের কর্মকর্তারা ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। টিপু মুনশি বলেন, দেশের নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি ফিরতে আরও এক মাস সময় লাগবে। ইতিমধ্যে ডিম আমদানির বিষয়টি চূড়ান্ত হলেও কিছু ‘টেকনিক্যাল’ কারণে পিছিয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আলু আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। যারা আমদানির জন্য আসবেন, তাদের সহায়তা করা হবে। পোশাকশিল্প নিয়ে যারা সহিংসতা করবেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে মালিক ও শ্রমিকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। পাশের দেশগুলোর মজুরি কাঠামো যাচাই করা হচ্ছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের শুরুতে তা কার্যকর হবে। এখন যাঁরা বিশৃঙ্খলা করছেন, তাঁরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে করছেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, দেশে অনেক সরকার ক্ষমতায় বসলেও শুধু আওয়ামী লীগ সরকার পোশাকশ্রমিকদের নিয়ে ভেবেছে। দুই হাজার ৫০০ টাকার বেতন নিয়ে গেছেন আট থেকে ১০ হাজারে।
গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় রংপুরের নবদীগঞ্জ অপু মুনশি ক্যানসার হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব বলেন। এ সময় হাসপাতালের কর্মকর্তারা ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। টিপু মুনশি বলেন, দেশের নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি ফিরতে আরও এক মাস সময় লাগবে। ইতিমধ্যে ডিম আমদানির বিষয়টি চূড়ান্ত হলেও কিছু ‘টেকনিক্যাল’ কারণে পিছিয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আলু আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। যারা আমদানির জন্য আসবেন, তাদের সহায়তা করা হবে। পোশাকশিল্প নিয়ে যারা সহিংসতা করবেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে মালিক ও শ্রমিকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। পাশের দেশগুলোর মজুরি কাঠামো যাচাই করা হচ্ছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের শুরুতে তা কার্যকর হবে। এখন যাঁরা বিশৃঙ্খলা করছেন, তাঁরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে করছেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, দেশে অনেক সরকার ক্ষমতায় বসলেও শুধু আওয়ামী লীগ সরকার পোশাকশ্রমিকদের নিয়ে ভেবেছে। দুই হাজার ৫০০ টাকার বেতন নিয়ে গেছেন আট থেকে ১০ হাজারে।