গত ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ কর্মসূচি ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালনকালে নেতাকর্মীদের হামলার শিকার হয়ে মারা যান পুলিশ সদস্য মো. আমিরুল ইসলাম পারভেজ। মৃত্যুর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পেনশনের চেক ও আনুতোষিক সুবিধা পেলেন তার স্ত্রী রুমা আক্তার।
আজ বুধবার ১ নভেম্বর দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদরদপ্তরে নিজ অফিস কক্ষে রুমা আক্তারের হাতে পেনশনের চেক তুলে দেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। এসময় রুমার সঙ্গে ছিল তার ছয় বছরের শিশুসন্তান তানহা ইসলাম। এর আগে গত ২৮ অক্টোবর বিএনপি-জামায়াতের সমাবেশ ঘিরে জননিরাপত্তায় ভোর থেকেই বক্স কালভার্ট রোডের মাথায় দায়িত্ব পালন করছিলেন কনস্টেবল আমিরুল। সমাবেশের শুরুর এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে নেতাকর্মীদের সহিংসতায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত আমিরুলের পরিবারের কাছে পেনশনের চেক, ভবিষ্যৎ তহবিলের জমা করা অর্থ ও ল্যামগ্রান্ডের সমুদয় অর্থ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ সময় ডিএমপি কমিশনার তার পরিবারকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, আমরা ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশ ৩৪ হাজার সদস্য নিয়ে একটি পরিবার। আমিরুলের পরিবারও আমাদের পরিবার। যে কোনো প্রয়োজনে ডিএমপি আমিরুলের পরিবারের পাশে থাকবে।
এ সময় আমিরুলের শিশুসন্তান তানহা ইসলাম বড় হয়ে বাবার চেয়েও বড় পুলিশ অফিসার হওয়ার স্বপ্নের কথা জানায়। চেক হস্তান্তরের সময় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) ড. খ. মহিদ উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আজ বুধবার ১ নভেম্বর দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদরদপ্তরে নিজ অফিস কক্ষে রুমা আক্তারের হাতে পেনশনের চেক তুলে দেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। এসময় রুমার সঙ্গে ছিল তার ছয় বছরের শিশুসন্তান তানহা ইসলাম। এর আগে গত ২৮ অক্টোবর বিএনপি-জামায়াতের সমাবেশ ঘিরে জননিরাপত্তায় ভোর থেকেই বক্স কালভার্ট রোডের মাথায় দায়িত্ব পালন করছিলেন কনস্টেবল আমিরুল। সমাবেশের শুরুর এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে নেতাকর্মীদের সহিংসতায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত আমিরুলের পরিবারের কাছে পেনশনের চেক, ভবিষ্যৎ তহবিলের জমা করা অর্থ ও ল্যামগ্রান্ডের সমুদয় অর্থ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ সময় ডিএমপি কমিশনার তার পরিবারকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, আমরা ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশ ৩৪ হাজার সদস্য নিয়ে একটি পরিবার। আমিরুলের পরিবারও আমাদের পরিবার। যে কোনো প্রয়োজনে ডিএমপি আমিরুলের পরিবারের পাশে থাকবে।
এ সময় আমিরুলের শিশুসন্তান তানহা ইসলাম বড় হয়ে বাবার চেয়েও বড় পুলিশ অফিসার হওয়ার স্বপ্নের কথা জানায়। চেক হস্তান্তরের সময় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) ড. খ. মহিদ উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।