দেশের জনপ্রিয় প্রয়াত অভিনেতা আব্দুল কাদেরের নাতনি সিমরিন লুবাবা। শিশুশিল্পী হিসেবে তিনি বেশ সমাদর পেয়েছেন। এ কারণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সহজেই পেয়েছেন জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি চরমভাবে ট্রলের শিকার হয়েছেন এই খুদে শিল্পী। আইনগত পদক্ষেপের পাশাপাশি মিডিয়া থেকে লুবাবাকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাঁর পরিবার।
এ বিষয়টি জানিয়েছেন লুবাবার মা জাহিদা ইসলাম জেমি। তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ের বয়স অনেক কম। এখনই যে ধরনের অনলাইন বুলিংয়ের শিকার হয়েছে, তা বড়রাই গ্রহণ করতে পারে না। আমি মা হয়ে সেটা বুঝতে পারছি। মেয়েটা ডিপ্রেশনে ভুগছে। যদি এমন চলতে থাকে তাহলে দ্রুতই তাকে মিডিয়া থেকে সরিয়ে নিতে হবে।’ শুধু ট্রলকারীই নয়, দেশের প্রতিষ্ঠিত মিডিয়া হাউজের সংবাদকর্মী ও ইউটিউবারদের প্রতি প্রশ্ন তোলেন জাহিদা ইসলাম জেমি।
তিনি বলেন, ‘‘তাকে এমন সব প্রশ্ন করা হয়, যা তার বয়স ও প্রাসঙ্গিতকার সঙ্গে কোনোভাবেই যায় না। তাকে কোনো কোনো সময় বলতে বাধ্যও করা হয়। যেমন ধরুন তাকে প্রশ্ন করা হয়, ‘কোন নায়কের বিপরীতে অভিনয় করতে চাও, শাকিব না অনন্ত?’—এটা কী ধরনের প্রশ্ন? ওর বয়সই-বা কত? ও কি দীঘি বা পূজা চেরীর বয়সী যে শাকিব কিংবা অনন্ত জলিলের বিপরীতে সিনেমা করবে?
ও শাকিব-অনন্ত জলিল ভাইরে বাবার মতো শ্রদ্ধা করে। হ্যাঁ, একটা সময় শাকিবকে চিনতো না ও, কিন্তু ‘প্রিয়তমা’ দেখার পর ওনার ফ্যান হয়ে গেছে। এছাড়া অনন্ত জলিলের ‘কিল হিম’ও দেখেছে, ওর মতে, ‘অনন্ত আঙ্কেল অ্যাকশন দৃশ্য খুব ভালো করেন’। এই দু’জনকে ও বাবার মতো শ্রদ্ধা করে, তবু অনেকে ভাইরাল হওয়ার জন্য লুবাবাকে এ ধরনের প্রশ্ন করেই যায়।’’
এদিকে সাইবার ক্রাইমের বিষয়ে বলেন, ‘টিকটকে লুবাবার কোনো অ্যাকাউন্ট নেই। অথচ শত শত তার ভিডিও বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এটাও তো বড় ক্রাইম।’ সম্প্রতি ‘মুজিব’ সিনেমার প্রদর্শনীতে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ‘কেন্দে দিয়েছি’ বলাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রলের শিকার হয়েছেন লুবাবা।
এ কারণে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে মা জাহেদা ইসলাম জেমি আরও বলেন, ‘আমার মেয়ে কেন্দে (কেঁদে) দিয়েছে বলেছে আর এতেই সমালোচনা শুরু করেছে কতিপয় মানুষ। লুবাবার নানি মানে আমাদের পূর্বপুরুষ ইরান ও ভারতের। ফলে ভাষায় ওইসব অঞ্চলের টান থাকবে এটা স্বাভাবিক। এটা নিয়ে একটা বাচ্চা মেয়েকে এভাবে আক্রমণ করার মানে হয় না। আমি শিগগিরই আইনি ব্যবস্থা নেব।’
এ বিষয়টি জানিয়েছেন লুবাবার মা জাহিদা ইসলাম জেমি। তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ের বয়স অনেক কম। এখনই যে ধরনের অনলাইন বুলিংয়ের শিকার হয়েছে, তা বড়রাই গ্রহণ করতে পারে না। আমি মা হয়ে সেটা বুঝতে পারছি। মেয়েটা ডিপ্রেশনে ভুগছে। যদি এমন চলতে থাকে তাহলে দ্রুতই তাকে মিডিয়া থেকে সরিয়ে নিতে হবে।’ শুধু ট্রলকারীই নয়, দেশের প্রতিষ্ঠিত মিডিয়া হাউজের সংবাদকর্মী ও ইউটিউবারদের প্রতি প্রশ্ন তোলেন জাহিদা ইসলাম জেমি।
তিনি বলেন, ‘‘তাকে এমন সব প্রশ্ন করা হয়, যা তার বয়স ও প্রাসঙ্গিতকার সঙ্গে কোনোভাবেই যায় না। তাকে কোনো কোনো সময় বলতে বাধ্যও করা হয়। যেমন ধরুন তাকে প্রশ্ন করা হয়, ‘কোন নায়কের বিপরীতে অভিনয় করতে চাও, শাকিব না অনন্ত?’—এটা কী ধরনের প্রশ্ন? ওর বয়সই-বা কত? ও কি দীঘি বা পূজা চেরীর বয়সী যে শাকিব কিংবা অনন্ত জলিলের বিপরীতে সিনেমা করবে?
ও শাকিব-অনন্ত জলিল ভাইরে বাবার মতো শ্রদ্ধা করে। হ্যাঁ, একটা সময় শাকিবকে চিনতো না ও, কিন্তু ‘প্রিয়তমা’ দেখার পর ওনার ফ্যান হয়ে গেছে। এছাড়া অনন্ত জলিলের ‘কিল হিম’ও দেখেছে, ওর মতে, ‘অনন্ত আঙ্কেল অ্যাকশন দৃশ্য খুব ভালো করেন’। এই দু’জনকে ও বাবার মতো শ্রদ্ধা করে, তবু অনেকে ভাইরাল হওয়ার জন্য লুবাবাকে এ ধরনের প্রশ্ন করেই যায়।’’
এদিকে সাইবার ক্রাইমের বিষয়ে বলেন, ‘টিকটকে লুবাবার কোনো অ্যাকাউন্ট নেই। অথচ শত শত তার ভিডিও বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এটাও তো বড় ক্রাইম।’ সম্প্রতি ‘মুজিব’ সিনেমার প্রদর্শনীতে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ‘কেন্দে দিয়েছি’ বলাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রলের শিকার হয়েছেন লুবাবা।
এ কারণে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে মা জাহেদা ইসলাম জেমি আরও বলেন, ‘আমার মেয়ে কেন্দে (কেঁদে) দিয়েছে বলেছে আর এতেই সমালোচনা শুরু করেছে কতিপয় মানুষ। লুবাবার নানি মানে আমাদের পূর্বপুরুষ ইরান ও ভারতের। ফলে ভাষায় ওইসব অঞ্চলের টান থাকবে এটা স্বাভাবিক। এটা নিয়ে একটা বাচ্চা মেয়েকে এভাবে আক্রমণ করার মানে হয় না। আমি শিগগিরই আইনি ব্যবস্থা নেব।’