ভারতের অর্থায়নে বাস্তবায়িত আখাউড়া-আগরতলা রেলপথসহ তিনটি উন্নয়ন প্রকল্প যৌথভাবে উদ্বোধন করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বুধবার (১ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রকল্পগুলো উদ্বোধন করেন তারা।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সম্পর্ক ক্রমাগত নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাচ্ছে। এমনকি গত ৯ বছরে উভয় দেশ একসঙ্গে যে কাজ করেছে, তা আগের কয়েক দশকেও হয়নি।
প্রকল্পগুলো হলো- আখাউড়া-আগরতলা আন্তঃসীমান্ত রেল সংযোগ, খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইন এবং মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টের ইউনিট-২।
৩৯২ কোটি ৫২ লাখ ভারতীয় রুপি ব্যয়ে সম্পন্ন হয়েছে আখাউড়া-আগরতলা আন্তঃসীমান্ত রেল সংযোগ প্রকল্পটি। বাংলাদেশে ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ এবং ত্রিপুরায় ৫ দশমিক ৪৬ কিলোমিটার রেললাইনসহ এই রেল সংযোগের দৈর্ঘ্য ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার। এ ছাড়া ৩৮৮ দশমিক ৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে ভারত সরকারের ছাড়ের লাইন অব ক্রেডিটের অধীনে বাস্তবায়িত হয়েছে খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইন প্রকল্পটি। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর মোংলা ব্রডগেজ রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হবে। পাশাপাশি মৈত্রী সুপার থার্মাল বিদ্যুৎ প্রকল্পে ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ভারতীয় ঋণ সহায়তার আওতায় খুলনা বিভাগের রামপালে অবস্থিত একটি ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি) প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়।
বুধবার (১ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রকল্পগুলো উদ্বোধন করেন তারা।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সম্পর্ক ক্রমাগত নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাচ্ছে। এমনকি গত ৯ বছরে উভয় দেশ একসঙ্গে যে কাজ করেছে, তা আগের কয়েক দশকেও হয়নি।
প্রকল্পগুলো হলো- আখাউড়া-আগরতলা আন্তঃসীমান্ত রেল সংযোগ, খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইন এবং মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টের ইউনিট-২।
৩৯২ কোটি ৫২ লাখ ভারতীয় রুপি ব্যয়ে সম্পন্ন হয়েছে আখাউড়া-আগরতলা আন্তঃসীমান্ত রেল সংযোগ প্রকল্পটি। বাংলাদেশে ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ এবং ত্রিপুরায় ৫ দশমিক ৪৬ কিলোমিটার রেললাইনসহ এই রেল সংযোগের দৈর্ঘ্য ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার। এ ছাড়া ৩৮৮ দশমিক ৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে ভারত সরকারের ছাড়ের লাইন অব ক্রেডিটের অধীনে বাস্তবায়িত হয়েছে খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইন প্রকল্পটি। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর মোংলা ব্রডগেজ রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হবে। পাশাপাশি মৈত্রী সুপার থার্মাল বিদ্যুৎ প্রকল্পে ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ভারতীয় ঋণ সহায়তার আওতায় খুলনা বিভাগের রামপালে অবস্থিত একটি ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি) প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়।