এবার দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা বিএনপি-জামায়াতের হরতাল চলাকালে উড়াল পথে সিলেটের একটি কনভেনশন হলে বিয়ে করতে আসেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী নুরুল আলম। ফিরতে পথে নববধূকে সঙ্গে নিয়ে উড়াল পথেই যাত্রা করেন তিনি। গত ২৯ অক্টোবর সিলেট নগরীর একটি অভিজাত কনভেনশন হলে বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়।
নুরুল আলম সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার নতুনবাজার ভাটশালার মানিক মিয়া ও জোসনা বেগমের ছেলে। রবিবার সিলেটের দক্ষিণ সুরমাস্থ কুশিয়ারা আন্তর্জাতিক কনভেনশন হলে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করতে যান প্রবাসী বর। তিনি বিয়ে করেন সিলেট নগরীর লালাদিঘির পার এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ মখলিসুর রহমান ও হেলেনা বেগমের একমাত্র মেয়ে ইভা আক্তার ইফতিয়াকে।
এদিকে বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত হওয়া জায়ান বিন সাদিক সুলেমান জানান, বর হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ের অনুষ্ঠানে এসেছিলেন। এ সময় অনেকেই হেলিকপ্টার দেখতে ভিড় জমান। যেহেতু আজ সিলেটে হরতাল ছিল তাই ভালোই হয়েছে, আকাশপথে কনে নিয়ে তিনি বাড়ি ফিরেছেন।
এদিকে বরের চাচা ফজলু মিয়া জানান, আমার ভাতিজা (বর) যুক্তরাজ্য প্রবাসী। বরের শখ অনুযায়ী আমরা একটি হেলিকপ্টারে করে তাকে বিয়ে করাতে নিয়ে আসি। সবাই দোয়া করবেন যাতে আমার ভাতিজার দাম্পত্য জীবন সুখের হয়।
নুরুল আলম সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার নতুনবাজার ভাটশালার মানিক মিয়া ও জোসনা বেগমের ছেলে। রবিবার সিলেটের দক্ষিণ সুরমাস্থ কুশিয়ারা আন্তর্জাতিক কনভেনশন হলে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করতে যান প্রবাসী বর। তিনি বিয়ে করেন সিলেট নগরীর লালাদিঘির পার এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ মখলিসুর রহমান ও হেলেনা বেগমের একমাত্র মেয়ে ইভা আক্তার ইফতিয়াকে।
এদিকে বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত হওয়া জায়ান বিন সাদিক সুলেমান জানান, বর হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ের অনুষ্ঠানে এসেছিলেন। এ সময় অনেকেই হেলিকপ্টার দেখতে ভিড় জমান। যেহেতু আজ সিলেটে হরতাল ছিল তাই ভালোই হয়েছে, আকাশপথে কনে নিয়ে তিনি বাড়ি ফিরেছেন।
এদিকে বরের চাচা ফজলু মিয়া জানান, আমার ভাতিজা (বর) যুক্তরাজ্য প্রবাসী। বরের শখ অনুযায়ী আমরা একটি হেলিকপ্টারে করে তাকে বিয়ে করাতে নিয়ে আসি। সবাই দোয়া করবেন যাতে আমার ভাতিজার দাম্পত্য জীবন সুখের হয়।