এবার বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে ছাড়ছে না দূরপাল্লার বাস। এ ছাড়া যাত্রীর উপস্থিতিও নেই। আজ বুধবার ১ নভেম্বর ভোরে গাবত বাস টার্মিনাল ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।
আজ ভোর থেকেই রাজধানীতে গণপরিবহন চলাচল করছে। অভ্যন্তরীণ রুটের বাস পেতে যাত্রীদের খুব একটা সমস্যা হচ্ছে না। তবে গাবতলী থেকে ছেড়ে যাচ্ছে না কোনো দূরপাল্লার বাস। অধিকাংশ বাসের টিকিট কাউন্টার বন্ধ। এ ছাড়া যাত্রীর সংখ্যাও নেই বললেই চলে।
এ বিষয়ে কমফোর্টলাইন কাউন্টারের ম্যানেজার ইউসুফ আহমেদ বলেন, সকাল থেকে বাস ছাড়ার জন্যই বসে আছি। কিন্তু একটা যাত্রীও আসছে না। ফলে দু-একটা কাউন্টার ছাড়া সব বাস বন্ধ আছে। অবরোধের কারণে যদি একটা বাস পুড়ে যায়, সেটা তো মালিকের অনেক বড় ক্ষতি। তাই কেউ রিস্ক নিতে চায় না।
এদিকে ঢাকার বাইরে থেকে গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশের সংখ্যাও খুব সীমিত। কেবলমাত্র মানিকগঞ্জ-পাটুরিয়াঘাটগামী সেলফি পরিবহনকে চলাচল করতে দেখা গেছে। তবে অবরোধের পক্ষে গাবতলী এলাকায় বিএনপি-জামায়াতের কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি।
আজ ভোর থেকেই রাজধানীতে গণপরিবহন চলাচল করছে। অভ্যন্তরীণ রুটের বাস পেতে যাত্রীদের খুব একটা সমস্যা হচ্ছে না। তবে গাবতলী থেকে ছেড়ে যাচ্ছে না কোনো দূরপাল্লার বাস। অধিকাংশ বাসের টিকিট কাউন্টার বন্ধ। এ ছাড়া যাত্রীর সংখ্যাও নেই বললেই চলে।
এ বিষয়ে কমফোর্টলাইন কাউন্টারের ম্যানেজার ইউসুফ আহমেদ বলেন, সকাল থেকে বাস ছাড়ার জন্যই বসে আছি। কিন্তু একটা যাত্রীও আসছে না। ফলে দু-একটা কাউন্টার ছাড়া সব বাস বন্ধ আছে। অবরোধের কারণে যদি একটা বাস পুড়ে যায়, সেটা তো মালিকের অনেক বড় ক্ষতি। তাই কেউ রিস্ক নিতে চায় না।
এদিকে ঢাকার বাইরে থেকে গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশের সংখ্যাও খুব সীমিত। কেবলমাত্র মানিকগঞ্জ-পাটুরিয়াঘাটগামী সেলফি পরিবহনকে চলাচল করতে দেখা গেছে। তবে অবরোধের পক্ষে গাবতলী এলাকায় বিএনপি-জামায়াতের কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি।