বিএনপির অঙ্গ সংগঠন জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের নেতা মাওলানা রফিকুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) দুপুর ১টার দিকে নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে তাকে তুলে নিয়ে গেছে পল্টন থানা পুলিশ। বিএনপির চেয়ারপাসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এদিকে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা তিন দিনের অবরোধের প্রথম দিনে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তালা ঝুলতে দেখা গেছে। বিএনপি কার্যালয়ের সামনে সশস্ত্র অবস্থানে রয়েছে পুলিশ।
পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান বলেন, অবরোধকে কেন্দ্র করে কেউ যেন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করতে না পারে, সে জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নয়াপল্টনসহ পুরো এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সারাদেশে চলছে বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধীদলগুলোর ডাকা ৭২ ঘণ্টার সবার্ত্মক অবরোধ। সোমবার (৩০ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত সড়ক, রেল ও নৌপথে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা তাদের। ২৮ অক্টোবরের সমাবেশে হামলা, একদফা দাবি আদায় এবং বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানির প্রতিবাদে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের ডাক দেয় বিএনপি। একই কর্মসূচি ঘোষণা করে জামায়াতও। এছাড়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত সমমনা জোট ও অন্য দলগুলোও আলাদাভাবে অবরোধ পালন করবে।
এদিকে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা তিন দিনের অবরোধের প্রথম দিনে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তালা ঝুলতে দেখা গেছে। বিএনপি কার্যালয়ের সামনে সশস্ত্র অবস্থানে রয়েছে পুলিশ।
পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান বলেন, অবরোধকে কেন্দ্র করে কেউ যেন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করতে না পারে, সে জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নয়াপল্টনসহ পুরো এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সারাদেশে চলছে বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধীদলগুলোর ডাকা ৭২ ঘণ্টার সবার্ত্মক অবরোধ। সোমবার (৩০ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত সড়ক, রেল ও নৌপথে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা তাদের। ২৮ অক্টোবরের সমাবেশে হামলা, একদফা দাবি আদায় এবং বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানির প্রতিবাদে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের ডাক দেয় বিএনপি। একই কর্মসূচি ঘোষণা করে জামায়াতও। এছাড়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত সমমনা জোট ও অন্য দলগুলোও আলাদাভাবে অবরোধ পালন করবে।