সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর মঞ্জুরুল ইমামের আদালত এ আদেশ দিয়েছেন।
মূলত, সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। জানা গেছে, চলতি বছরের ১৫ মার্চ (বুধবার) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে তারা আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক মো. আসাদুজ্জামান আবেদন মঞ্জুর করেন। গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর দুদকের উপপরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নুরুল হুদা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, মির্জা আব্বাস ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট পর্যন্ত তিনি এমপি, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের নামে সম্পদ অর্জন করেন।
২০১৯ সালের ৭ জুলাই দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন আব্বাসের বিরুদ্ধে ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাহজাহানপুর থানায় মামলাটি করেন।
মূলত, সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। জানা গেছে, চলতি বছরের ১৫ মার্চ (বুধবার) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে তারা আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক মো. আসাদুজ্জামান আবেদন মঞ্জুর করেন। গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর দুদকের উপপরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নুরুল হুদা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, মির্জা আব্বাস ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট পর্যন্ত তিনি এমপি, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের নামে সম্পদ অর্জন করেন।
২০১৯ সালের ৭ জুলাই দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন আব্বাসের বিরুদ্ধে ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাহজাহানপুর থানায় মামলাটি করেন।