এবার বেতন বাড়ানোর দাবিতে পোশাকশ্রমিকদের চলমান বিক্ষোভ থেকে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক বাজার এলাকায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা চালিয়ে আগুন ধরানো হয়েছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা। এদিকে পুলিশ বলছে, আজ মঙ্গলবার শ্রমিকেরা মহাসড়কে ১০-১২ টি যানবাহন ভাঙচুর করেন।
শিল্প পুলিশ ও থানা পুলিশ তাদের নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শতশত শ্রমিক পুলিশকে ধাওয়া করেন। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে মৌচাক বাজার এলাকায় অবস্থিত কালিয়াকৈর থানাধীন পুলিশ ফাঁড়িতে অবস্থান নেয়। উত্তেজিত শ্রমিকেরা পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা চালান। এ সময় তারা ফাঁড়ির গেট, অফিসের গ্লাস ও সাইনবোর্ড ভাঙচুর করেন।
এদিক সফিপুর বাজারে জেলা পুলিশের পুলিশ বক্সে শ্রমিকরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন। এ রিপোর্ট লেখার সময় (দুপুর ১২টা) সফিপুর বাজকর এলাকায় পুলিশ-শ্রমিক ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হচ্ছে। শতাধিক টিয়ারশেল, রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করছে। সকালে তানহা হাসপাতালের ভিতর আত্নরক্ষার জন্য আশ্রয় নিলে উত্তেজিত শ্রমিকরা অবরোধ করে রাখে।
পরে পুলিশের একটি টিম টিয়ারশেল মারতে মারতে অবরুদ্ধ পুলিশকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। এরপর বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেন। এদিকে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী নাওজোর, ভোগরা, চান্দনা চৌরাস্তাসহ আশপাশের এলাকায় চলমান বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। মঙ্গলবার সকাল থেকে শ্রমিকরা মৌচাক ও তেলিচালা এলাকায় মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে।
এছাড়া গাজীপুর মহানগরের চান্দরা চৌরাস্তা এলাকায় শ্রমিকদের বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে। আজ বিএনপি-জামায়াতে চলমান অবরোধের পাশাপাশি শ্রমিকদের আন্দোলনের কারণে সকাল সাড়ে আটটা থেকে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মহাসড়ক ও আশপাশে বেতন বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
গত সোমবার গাজীপুরের মহানগরীর কোনাবাড়ী, ভোগড়া বাসন সড়ক, চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় প্রায় সারাদিনই শ্রমিক বিক্ষোভ চলায় মঙ্গলবার অধিকাংশ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। আজ সকালে কোনাবাড়ি এলাকায় দেখা গেছে, কোনাবাড়ী এলাকার সবচেয়ে বড় কারখানা তুসুকা গ্রুপের প্রধান ফটকে বড় একটি ব্যানার ঝুলছে।
তাতে লেখা রয়েছে, অনিবার্য কারণবশত কারখানার সকল কার্যক্রম আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। একই এলাকার এম এম নেটওয়ার্ক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে শুধু মঙ্গলবারের জন্য। এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি কারখানার সামনে বন্ধের নোটিশ দেখা গেছে। কালিযাকৈরের সকল পোশাক কারখানা ছুটি দিয়েছে।
এ বিষয়ে কালিয়াকৈর থানার ওসি আকবর আলী খান জানান, কয়েক হাজার শ্রমিক মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ির সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। তাদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
শিল্প পুলিশ ও থানা পুলিশ তাদের নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শতশত শ্রমিক পুলিশকে ধাওয়া করেন। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে মৌচাক বাজার এলাকায় অবস্থিত কালিয়াকৈর থানাধীন পুলিশ ফাঁড়িতে অবস্থান নেয়। উত্তেজিত শ্রমিকেরা পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা চালান। এ সময় তারা ফাঁড়ির গেট, অফিসের গ্লাস ও সাইনবোর্ড ভাঙচুর করেন।
এদিক সফিপুর বাজারে জেলা পুলিশের পুলিশ বক্সে শ্রমিকরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন। এ রিপোর্ট লেখার সময় (দুপুর ১২টা) সফিপুর বাজকর এলাকায় পুলিশ-শ্রমিক ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হচ্ছে। শতাধিক টিয়ারশেল, রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করছে। সকালে তানহা হাসপাতালের ভিতর আত্নরক্ষার জন্য আশ্রয় নিলে উত্তেজিত শ্রমিকরা অবরোধ করে রাখে।
পরে পুলিশের একটি টিম টিয়ারশেল মারতে মারতে অবরুদ্ধ পুলিশকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। এরপর বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেন। এদিকে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী নাওজোর, ভোগরা, চান্দনা চৌরাস্তাসহ আশপাশের এলাকায় চলমান বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। মঙ্গলবার সকাল থেকে শ্রমিকরা মৌচাক ও তেলিচালা এলাকায় মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে।
এছাড়া গাজীপুর মহানগরের চান্দরা চৌরাস্তা এলাকায় শ্রমিকদের বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে। আজ বিএনপি-জামায়াতে চলমান অবরোধের পাশাপাশি শ্রমিকদের আন্দোলনের কারণে সকাল সাড়ে আটটা থেকে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মহাসড়ক ও আশপাশে বেতন বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
গত সোমবার গাজীপুরের মহানগরীর কোনাবাড়ী, ভোগড়া বাসন সড়ক, চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় প্রায় সারাদিনই শ্রমিক বিক্ষোভ চলায় মঙ্গলবার অধিকাংশ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। আজ সকালে কোনাবাড়ি এলাকায় দেখা গেছে, কোনাবাড়ী এলাকার সবচেয়ে বড় কারখানা তুসুকা গ্রুপের প্রধান ফটকে বড় একটি ব্যানার ঝুলছে।
তাতে লেখা রয়েছে, অনিবার্য কারণবশত কারখানার সকল কার্যক্রম আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। একই এলাকার এম এম নেটওয়ার্ক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে শুধু মঙ্গলবারের জন্য। এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি কারখানার সামনে বন্ধের নোটিশ দেখা গেছে। কালিযাকৈরের সকল পোশাক কারখানা ছুটি দিয়েছে।
এ বিষয়ে কালিয়াকৈর থানার ওসি আকবর আলী খান জানান, কয়েক হাজার শ্রমিক মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ির সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। তাদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে।