বিএনপি জামাতের ঢাকা অবরোধের প্রথম দিনে কিশোরগঞ্জের কুলিয়াচরের বিএনপি-আওয়ামী লীগ ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষে ১ জন নিহত হয়েছেন। তবে বিএনপির দাবি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার ছয়সূতী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। নিহতের নাম বিলাল মিয়া। তিনি ছয়সূতি ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপি ও জামাতের অবরোধের প্রথম দিনে কিশোরগঞ্জের ভৈরবেও আওয়ামী লীগ-বিএনপি ও পুলিশের মধ্যে ত্রিমুখি সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ, পুলিশের টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ, বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর হয়। এতে সাংবাদিকসহ আহত হন ১৫ জন। অবরোধকারীরা রাস্তায় বেড়িকেট সৃষ্টি করলে পুলিশ তাদের সারানোর চেষ্টা করে। এ সময় তারা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এসময় বিলাল মিয়া নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। বর্তমানে এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এছাড়া, সকালে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড় এলাকায় ভৈরব উপজেলা বিএনপি সড়কে অবরোধ পালনে জন্য দলবেধে আসলে তখন উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা শুরু হয়। এসময় পুলিশও বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া দেয়। পরে বিএনপির নেতাকর্মীরা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। পরে সংঘর্ষ শেষে আওয়ামী লীগ কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয় ভাঙচুর করেন।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপি ও জামাতের অবরোধের প্রথম দিনে কিশোরগঞ্জের ভৈরবেও আওয়ামী লীগ-বিএনপি ও পুলিশের মধ্যে ত্রিমুখি সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ, পুলিশের টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ, বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর হয়। এতে সাংবাদিকসহ আহত হন ১৫ জন। অবরোধকারীরা রাস্তায় বেড়িকেট সৃষ্টি করলে পুলিশ তাদের সারানোর চেষ্টা করে। এ সময় তারা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এসময় বিলাল মিয়া নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। বর্তমানে এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এছাড়া, সকালে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড় এলাকায় ভৈরব উপজেলা বিএনপি সড়কে অবরোধ পালনে জন্য দলবেধে আসলে তখন উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা শুরু হয়। এসময় পুলিশও বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া দেয়। পরে বিএনপির নেতাকর্মীরা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। পরে সংঘর্ষ শেষে আওয়ামী লীগ কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয় ভাঙচুর করেন।