সারাদেশে বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধীদলগুলোর ডাকা ৭২ ঘণ্টার সবার্ত্মক অবরোধ চলছে। সোমবার (৩০ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত সড়ক, রেল ও নৌপথে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা তাদের। এদিকে অবরোধের সমর্থনে আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল ও পিকেটিং করেছে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, সহঅর্থনৈতিকবিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি, নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মন্টু মেম্বার, নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন সালু, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের রহমান জিকু।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দিতে আওয়ামী লীগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বাত্মক চেষ্টা করেছে। সরকারের নির্যাতন ও অনিয়মের বিরুদ্ধে যারাই প্রতিবাদ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধেই মামলার খড়গ নেমে এসেছে। নজিরবিহীন অত্যাচার, নির্যাতন ও খুনের শিকার হয়েও বিএনপি সহিংসতার পথ বেছে নেয়নি। নেতাকর্মীরাও শান্তিপূর্ণ ও অহিংস আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিয়েছেন।
এর আগে গত ২৯ অক্টোবর সারাদেশে বিএনপির ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালিত হয়। হরতাল শেষে সেদিন সন্ধ্যায় এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ৩১ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত সর্বাত্মক টানা অবরোধ পালনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। বিএনপির ঘোষণার পরদিন এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীও তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, সহঅর্থনৈতিকবিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি, নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মন্টু মেম্বার, নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন সালু, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের রহমান জিকু।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দিতে আওয়ামী লীগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বাত্মক চেষ্টা করেছে। সরকারের নির্যাতন ও অনিয়মের বিরুদ্ধে যারাই প্রতিবাদ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধেই মামলার খড়গ নেমে এসেছে। নজিরবিহীন অত্যাচার, নির্যাতন ও খুনের শিকার হয়েও বিএনপি সহিংসতার পথ বেছে নেয়নি। নেতাকর্মীরাও শান্তিপূর্ণ ও অহিংস আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিয়েছেন।
এর আগে গত ২৯ অক্টোবর সারাদেশে বিএনপির ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালিত হয়। হরতাল শেষে সেদিন সন্ধ্যায় এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ৩১ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত সর্বাত্মক টানা অবরোধ পালনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। বিএনপির ঘোষণার পরদিন এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীও তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে।