এবার পাকিস্তানের জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক মাওলানা তারিক জামিল নিজে জানাজা পড়িয়ে ছেলেকে চিরবিদায় জানিয়েছেন। জানাজা নামাজ শেষে নিজের পৈতৃক শহর তালামবাতে গতকাল সোমবার ৩০ অক্টোবর তারিক জামিলের ছেলে আসিম জামিলকে সমাহিত করা হয়। ছেলের জানাজা নামাজ শেষে তারিক জামিল বলেন, ‘তরুণ ছেলেকে হারানোর বেদনার ক্ষত দ্রুত সারবে না।’
এদিকে মাওলানা তারিক জামিলের ছেলেকে চিরবিদায় জানাতে জানাজা নামাজে অংশ নিয়েছিলো বহু মুসল্লি। জানাজা নামাজ শেষে তারা তারিক জামিলকে সান্তনা দেন। দীর্ঘ বছর ধরে মানসিক সমস্যায় ভূগছিলেন আসিম জামিল। শেষে যন্ত্রণার সহ্য করতে না পেরে নিরাপত্তাকর্মীর কাজ থেকে পিস্তল নিয়ে নিজের বুকে গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন।
আসিম জামিল আত্মহত্যার পর তার বড় ভাই ইউসুফ জামিল বলেন, রোববার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আমার ছোট ভাই আসিম জামিলের মৃত্যু হয়েছে, এটি আমাদের পরিবারের জন্য অনেক কষ্টের, এমন পরিস্থিতিতে আমাকে মিডিয়ায় লাইভে আসতে হয়েছে, কারণ তার মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন ও ভুল খবর ছড়িয়ে পড়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমার ছোটভাই আসিম জামিল ছোটবেলা থেকেই মানসিক রোগী ছিলেন। গত ছয় মাসে অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ার কারণে তাকে ইলেকট্রিক শক দেওয়া হচ্ছিল, কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। গতকাল সে একাই বাড়িতে ছিল, এ সময় কষ্ট ও যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে বাসার বাইরে দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তাকর্মীর কাছ থেকে বন্দুক নিয়ে নিজেই নিজেকে গুলি করে। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইলাইহি রাজিউন। এর বাইরে তার মৃত্যুর অন্য কোনো কারণ নেই, কারো সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিল না এবং কেউ হামলাও করেনি।
তিনি আরও বলেন, ‘এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত ছিল, আমরাও আল্লাহ তায়ালার এই সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছি। আপনাদের সবার কাছে দোয়া চাই, আসসালামু আলাইকুম’। এক বিবৃতিতে মুলতানের আঞ্চলিক পুলিশ অফিসার (আরপিও) ক্যাপ্টেন (অব.) সোহেল চৌধুরী বলেন, বিভাগীয় পুলিশ কর্মকর্তা একটি সিসিটিভির ফুটেজ দেখেছেন। এতে দেখা গেছে, আসিম জামিল আত্মহত্যা করছেন।
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, আসিম মানসিক রোগে ভুগছিলেন এবং কয়েক বছর ধরে ওষুধ গ্রহণ করছিলেন এবং তিনি একটি ৩০-বোর পিস্তল দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তারিক জামিলের ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মুসলিম লীগের (এন) প্রধান শাহবাজ শরীফ। সূত্র: জিও টিভি
এদিকে মাওলানা তারিক জামিলের ছেলেকে চিরবিদায় জানাতে জানাজা নামাজে অংশ নিয়েছিলো বহু মুসল্লি। জানাজা নামাজ শেষে তারা তারিক জামিলকে সান্তনা দেন। দীর্ঘ বছর ধরে মানসিক সমস্যায় ভূগছিলেন আসিম জামিল। শেষে যন্ত্রণার সহ্য করতে না পেরে নিরাপত্তাকর্মীর কাজ থেকে পিস্তল নিয়ে নিজের বুকে গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন।
আসিম জামিল আত্মহত্যার পর তার বড় ভাই ইউসুফ জামিল বলেন, রোববার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আমার ছোট ভাই আসিম জামিলের মৃত্যু হয়েছে, এটি আমাদের পরিবারের জন্য অনেক কষ্টের, এমন পরিস্থিতিতে আমাকে মিডিয়ায় লাইভে আসতে হয়েছে, কারণ তার মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন ও ভুল খবর ছড়িয়ে পড়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমার ছোটভাই আসিম জামিল ছোটবেলা থেকেই মানসিক রোগী ছিলেন। গত ছয় মাসে অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ার কারণে তাকে ইলেকট্রিক শক দেওয়া হচ্ছিল, কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। গতকাল সে একাই বাড়িতে ছিল, এ সময় কষ্ট ও যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে বাসার বাইরে দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তাকর্মীর কাছ থেকে বন্দুক নিয়ে নিজেই নিজেকে গুলি করে। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইলাইহি রাজিউন। এর বাইরে তার মৃত্যুর অন্য কোনো কারণ নেই, কারো সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিল না এবং কেউ হামলাও করেনি।
তিনি আরও বলেন, ‘এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত ছিল, আমরাও আল্লাহ তায়ালার এই সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছি। আপনাদের সবার কাছে দোয়া চাই, আসসালামু আলাইকুম’। এক বিবৃতিতে মুলতানের আঞ্চলিক পুলিশ অফিসার (আরপিও) ক্যাপ্টেন (অব.) সোহেল চৌধুরী বলেন, বিভাগীয় পুলিশ কর্মকর্তা একটি সিসিটিভির ফুটেজ দেখেছেন। এতে দেখা গেছে, আসিম জামিল আত্মহত্যা করছেন।
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, আসিম মানসিক রোগে ভুগছিলেন এবং কয়েক বছর ধরে ওষুধ গ্রহণ করছিলেন এবং তিনি একটি ৩০-বোর পিস্তল দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তারিক জামিলের ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মুসলিম লীগের (এন) প্রধান শাহবাজ শরীফ। সূত্র: জিও টিভি