এবার বরিশালের মুলাদী উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের নাসির হাট এলাকায় জয়ন্তী নদী থেকে প্রয়াত অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামানের ছেলে এ টি এম খালেকুজ্জামান কুশলের (৪৬) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার ৩০ অক্টোবর দুপুরে লাশ উদ্ধার করে মুলাদী থানায় নিয়ে আসা হয়। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালে লাশের ময়নাতদন্তের জন্য শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হবে।
এদিকে মুলাদী থানার ওসি মাহাবুবুর রহমান বলেন, অর্ধগলিত লাশটি ভাসতে দেখে এলাকাবাসী থানায় খবর দেন। সেখানে পুলিশ পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। লাশের সঙ্গে পরিচয়পত্র পাওয়া গেছে। সেখানে ঢাকার সুত্রাপুর থানার দেবেন্দ্র নাথ দাস লেনের ৪৬নং বাসার ঠিকানা দেওয়া হয়েছে। পিতার নাম এ টি এম শামসুজ্জামান লেখা রয়েছে। পরে সূত্রাপুর থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে লাশটি অভিনেতা শামসুজ্জামানের ছেলের।
ওসি আরও জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ৪ থেকে ৫ দিন লাশ নদীতে ভাসছিল। এ কারণে লাশে পচন ধরেছে। পচনের কারণে শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন আছে কি না বোঝা যাচ্ছে না। তার পরনে শার্ট ও জিন্সের প্যান্ট ছিল।
এদিকে সুত্রাপুর থানার ওসি মঈনুল ইসলাম বলেন, মুলাদী থানার ওসি বিষয়টি জানানোর পর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। নিহত খালেকুজ্জামানের মা জানিয়েছেন, গত ২৫ অক্টোবর বাসা থেকে খুলনা যাওয়ার কথা বলে বের হয়। ২৭ অক্টোবর তার মায়ের সঙ্গে শেষ কথা বলে। ওই সময় কথা বললে তিনি কোথায় অবস্থান করছেন তা জানায়নি বলে জানান খালেকুজ্জামানের মা। খবর পাওয়ার পর তার পরিবারের সদস্যরা মুলাদীতে রওনা হয়েছেন।
এদিকে মুলাদী থানার ওসি মাহাবুবুর রহমান বলেন, অর্ধগলিত লাশটি ভাসতে দেখে এলাকাবাসী থানায় খবর দেন। সেখানে পুলিশ পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। লাশের সঙ্গে পরিচয়পত্র পাওয়া গেছে। সেখানে ঢাকার সুত্রাপুর থানার দেবেন্দ্র নাথ দাস লেনের ৪৬নং বাসার ঠিকানা দেওয়া হয়েছে। পিতার নাম এ টি এম শামসুজ্জামান লেখা রয়েছে। পরে সূত্রাপুর থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে লাশটি অভিনেতা শামসুজ্জামানের ছেলের।
ওসি আরও জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ৪ থেকে ৫ দিন লাশ নদীতে ভাসছিল। এ কারণে লাশে পচন ধরেছে। পচনের কারণে শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন আছে কি না বোঝা যাচ্ছে না। তার পরনে শার্ট ও জিন্সের প্যান্ট ছিল।
এদিকে সুত্রাপুর থানার ওসি মঈনুল ইসলাম বলেন, মুলাদী থানার ওসি বিষয়টি জানানোর পর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। নিহত খালেকুজ্জামানের মা জানিয়েছেন, গত ২৫ অক্টোবর বাসা থেকে খুলনা যাওয়ার কথা বলে বের হয়। ২৭ অক্টোবর তার মায়ের সঙ্গে শেষ কথা বলে। ওই সময় কথা বললে তিনি কোথায় অবস্থান করছেন তা জানায়নি বলে জানান খালেকুজ্জামানের মা। খবর পাওয়ার পর তার পরিবারের সদস্যরা মুলাদীতে রওনা হয়েছেন।