এবার নতুন শিক্ষাক্রমে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগামী ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে এ শিক্ষাক্রম। এ পদ্ধতিতে নম্বরভিত্তিক পরীক্ষা থাকছে না। মূল্যায়ন করা হবে পারদর্শিতার সূচকে। নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অভিভাবকরা নানা শঙ্কার কথা বলছেন। তুলছেন অসংখ্য অভিযোগ। তাদের পক্ষ থেকে যে প্রশ্নগুলো আসছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো সন্তানদের উচ্চশিক্ষা ও চাকরির পাওয়ার সময় প্রক্রিয়া কেমন হবে?
এদিকে অভিভাববক ও শিক্ষার্থীদের এমন প্রশ্ন যখন চারদিকে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন তা স্পষ্ট করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার ৩০ অক্টোবর রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ‘নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচার প্রসঙ্গে’ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
এ সময় দীপু মনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম চালুর পর অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন। তারা মহাচিন্তায় পড়ে গেছেন যে তাদের সন্তানরা কীভাবে চাকরি পাবে? শিক্ষাজীবনের কোনো ফলাফল তাদের সন্তানদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কাজে আসবে না— এমনটাও অনেকে বলে বেড়াচ্ছেন। বিষয়টি আমরা স্পষ্ট করেছি। সেটা হলো- চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে পাদর্শিতার মূল্যায়ন করা হবে। পারদর্শিতার মূল্যায়নের ভিত্তিতেই নিয়োগ হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, পারদর্শিতার ভিত্তিতে চাকরির প্রক্রিয়া কেমন হবে, তা ঠিক করতে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি আমরা। এটি চলমান। নতুন শিক্ষাক্রমে পড়ে শিক্ষার্থীরা যখন চাকরিজীবনে প্রবেশ শুরু করবে, তখন নতুন পদ্ধতিতে তাদের নিয়োগ হবে। এ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণই নেই।
দীপু মনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে আরেকটা গুজব ও অপপ্রচার হলো— তাদের সন্তানরা ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না। আমরা স্পষ্ট করছি— এ শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীরা যখন উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পাস করবে, তখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি প্রক্রিয়াতেও পরিবর্তন আনা হবে।
এদিকে নতুন পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া ভোগান্তিমুক্ত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটি (এনটিএ) করছি। এ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়াই পছন্দের বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে অভিভাববক ও শিক্ষার্থীদের এমন প্রশ্ন যখন চারদিকে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন তা স্পষ্ট করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার ৩০ অক্টোবর রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ‘নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচার প্রসঙ্গে’ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
এ সময় দীপু মনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম চালুর পর অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন। তারা মহাচিন্তায় পড়ে গেছেন যে তাদের সন্তানরা কীভাবে চাকরি পাবে? শিক্ষাজীবনের কোনো ফলাফল তাদের সন্তানদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কাজে আসবে না— এমনটাও অনেকে বলে বেড়াচ্ছেন। বিষয়টি আমরা স্পষ্ট করেছি। সেটা হলো- চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে পাদর্শিতার মূল্যায়ন করা হবে। পারদর্শিতার মূল্যায়নের ভিত্তিতেই নিয়োগ হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, পারদর্শিতার ভিত্তিতে চাকরির প্রক্রিয়া কেমন হবে, তা ঠিক করতে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি আমরা। এটি চলমান। নতুন শিক্ষাক্রমে পড়ে শিক্ষার্থীরা যখন চাকরিজীবনে প্রবেশ শুরু করবে, তখন নতুন পদ্ধতিতে তাদের নিয়োগ হবে। এ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণই নেই।
দীপু মনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে আরেকটা গুজব ও অপপ্রচার হলো— তাদের সন্তানরা ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না। আমরা স্পষ্ট করছি— এ শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীরা যখন উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পাস করবে, তখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি প্রক্রিয়াতেও পরিবর্তন আনা হবে।
এদিকে নতুন পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া ভোগান্তিমুক্ত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটি (এনটিএ) করছি। এ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়াই পছন্দের বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।