আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নৃশংসতা বিএনপির আসল রুপ। পুলিশ-সাংবাদিক কাউকেই ছাড় দেয়নি দলটি। তাদের দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জেলে, বাকি নেতারা পালিয়ে আছে। তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাহলে তাদের অবরোধ কর্মসূচির নেতৃত্বে দিবে কে? আজ সোমবার (৩০ অক্টোবর) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের যৌথসভায় এ প্রশ্ন করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সড়ক-নৌ ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি দিয়েছে; কিন্তু তাদের দলের মহাসচিব তো জেলে; এ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবে কে? তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ীই নির্বাচন হবে। অন্যান্য দেশে যেভাবে হয়, সেভাবেই হবে। কে আসলো, কে আসলো না সেটি বিবেচ্য নয়। বিএনপির লক্ষ্য নির্বাচন বানচাল করা, অংশ নেয়া উদ্দেশ্য নয়। নিলে সহিংসতা করতো না।
তিনি বলেন, বিএনপি আন্দোলনের নামে এমন কিছু দৃশ্যমান অপরাধ করেছে; যেটার কোনো মার্জনা করা যায় না। আমাদের নারী কর্মীরাও রেহাই পাইনি তাদের নির্যাতন থেকে। অনেককেই তারা তাদের পোশাক ধরে টানাটানি করেছে, আঘাত করেছে মারধর করেছে। মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। তাদের আসল রুপ নিয়ে লেখার কারণে সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ বলেন, বিএনপির এক দফা ভুয়া, এদের আন্দোলনও ভুয়া। কেউ কেউ নাম ধরেই বলেছে বিএনপি নামক দল আমরা করবো না। আন্দোলনের জন্য বিএনপি যেসব নেতাকর্মীদের টাকা দিয়ে ঢাকায় এনেছে, তারাই এখন বাড়ি ফিরতে ফিরতে বলছে তারেক রহমান ভুয়া, আন্দোলনও ভুয়া।
অবরোধের নামে জাতীয় সম্পদে বিএনপি আঘাত হানতে না পারে, সেজন্য দলীয় নেতাকর্মীদের সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানান তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা কোনো অবস্থাতেই নিজেদের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাবেন না। বিরোধী দলের ব্যর্থ কর্মসূচিতে সতর্ক রয়েছে আওয়ামী লীগের কর্মীরা। তবে আমরা সবসময় শান্তিপূর্ণ অবস্থানে থাকবো।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সড়ক-নৌ ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি দিয়েছে; কিন্তু তাদের দলের মহাসচিব তো জেলে; এ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবে কে? তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ীই নির্বাচন হবে। অন্যান্য দেশে যেভাবে হয়, সেভাবেই হবে। কে আসলো, কে আসলো না সেটি বিবেচ্য নয়। বিএনপির লক্ষ্য নির্বাচন বানচাল করা, অংশ নেয়া উদ্দেশ্য নয়। নিলে সহিংসতা করতো না।
তিনি বলেন, বিএনপি আন্দোলনের নামে এমন কিছু দৃশ্যমান অপরাধ করেছে; যেটার কোনো মার্জনা করা যায় না। আমাদের নারী কর্মীরাও রেহাই পাইনি তাদের নির্যাতন থেকে। অনেককেই তারা তাদের পোশাক ধরে টানাটানি করেছে, আঘাত করেছে মারধর করেছে। মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। তাদের আসল রুপ নিয়ে লেখার কারণে সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ বলেন, বিএনপির এক দফা ভুয়া, এদের আন্দোলনও ভুয়া। কেউ কেউ নাম ধরেই বলেছে বিএনপি নামক দল আমরা করবো না। আন্দোলনের জন্য বিএনপি যেসব নেতাকর্মীদের টাকা দিয়ে ঢাকায় এনেছে, তারাই এখন বাড়ি ফিরতে ফিরতে বলছে তারেক রহমান ভুয়া, আন্দোলনও ভুয়া।
অবরোধের নামে জাতীয় সম্পদে বিএনপি আঘাত হানতে না পারে, সেজন্য দলীয় নেতাকর্মীদের সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানান তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা কোনো অবস্থাতেই নিজেদের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাবেন না। বিরোধী দলের ব্যর্থ কর্মসূচিতে সতর্ক রয়েছে আওয়ামী লীগের কর্মীরা। তবে আমরা সবসময় শান্তিপূর্ণ অবস্থানে থাকবো।