এবার আগামী দিনগুলোতে যেন অব্যাহতভাবে জনগণের সেবা করে যেতে পারেন সেজন্য ইমামদের কাছে দোয়া চেয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সোমবার ৩০ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জের পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ‘জাতীয় ইমাম সম্মেলন-২০২৩’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আলেম-ওলামাদের কাছে দোয়া চান।
এ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরবের মসজিদ-ই-নববির ইমাম শায়খ ড. আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল বুয়াইজান। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রের কয়েকটি হলে প্রায় এক লাখের মতো আলেম-ওলামা উপস্থিত ছিলেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা দোয়া করবেন যেন মানুষের সেবা করে যেতে পারি। আর বাংলাদেশ আজকে যে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে সেই উন্নয়ন যেন অব্যাহত থাকে। আমরা বাংলাদেশকে যেন ভবিষ্যতে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশের মানুষ শান্তিতে বসবাস করুক। আমাদের দেশকে আমরা আরও উন্নত সমৃদ্ধশালী আমরা করতে চাই।
এদিকে কেউ যাতে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের সঙ্গে না জড়ায় সেদিকে আলেমদের বিশেষ নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের দেশে কোন ছেলেমেয়ে যেন জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, মাদক এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত না হয়। আপনারা সে ব্যাপারে যথাযথ শিক্ষা দেবেন এবং সে ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, মুষ্টিমেয় লোকের জন্য আমাদের প্রকৃত ধর্ম, শান্তির ধর্ম, বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সেদিকে সকলকে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম সহনশীল ধর্ম, যা আমাদের নবী করিম (সা) শিখিয়েছেন।
অন্যান্য ধর্মের মানুষের অধিকারের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বাংলাদেশে অন্যান্য ধর্মের মানুষও এখানে আছে। ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলাম শ্রেষ্ঠ ধর্ম। ইসলাম সহনশীলতা দেখায়। সেই জন্য আমরা আমাদের ধর্ম পালন করব। কিন্তু অন্য ধর্মেরও যারা তারা যেন নিজ নিজ ধর্ম যথাযথ ভাবে পালন করতে পারে। তিনি বলেন, যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে। এই পরিবেশটাই আমরা রক্ষা করতে চাই। কোন রকম সন্ত্রাস, অত্যাচার, অন্যের ওপর অত্যাচার-অবিচার যেন না হয়। সেটাই আমরা দেখতে চাই। ইসলাম শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবতার ধর্ম।
এ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরবের মসজিদ-ই-নববির ইমাম শায়খ ড. আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল বুয়াইজান। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রের কয়েকটি হলে প্রায় এক লাখের মতো আলেম-ওলামা উপস্থিত ছিলেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা দোয়া করবেন যেন মানুষের সেবা করে যেতে পারি। আর বাংলাদেশ আজকে যে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে সেই উন্নয়ন যেন অব্যাহত থাকে। আমরা বাংলাদেশকে যেন ভবিষ্যতে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশের মানুষ শান্তিতে বসবাস করুক। আমাদের দেশকে আমরা আরও উন্নত সমৃদ্ধশালী আমরা করতে চাই।
এদিকে কেউ যাতে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের সঙ্গে না জড়ায় সেদিকে আলেমদের বিশেষ নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের দেশে কোন ছেলেমেয়ে যেন জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, মাদক এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত না হয়। আপনারা সে ব্যাপারে যথাযথ শিক্ষা দেবেন এবং সে ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, মুষ্টিমেয় লোকের জন্য আমাদের প্রকৃত ধর্ম, শান্তির ধর্ম, বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সেদিকে সকলকে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম সহনশীল ধর্ম, যা আমাদের নবী করিম (সা) শিখিয়েছেন।
অন্যান্য ধর্মের মানুষের অধিকারের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বাংলাদেশে অন্যান্য ধর্মের মানুষও এখানে আছে। ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলাম শ্রেষ্ঠ ধর্ম। ইসলাম সহনশীলতা দেখায়। সেই জন্য আমরা আমাদের ধর্ম পালন করব। কিন্তু অন্য ধর্মেরও যারা তারা যেন নিজ নিজ ধর্ম যথাযথ ভাবে পালন করতে পারে। তিনি বলেন, যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে। এই পরিবেশটাই আমরা রক্ষা করতে চাই। কোন রকম সন্ত্রাস, অত্যাচার, অন্যের ওপর অত্যাচার-অবিচার যেন না হয়। সেটাই আমরা দেখতে চাই। ইসলাম শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবতার ধর্ম।